009.2 তিন সপ্তাহের প্রস্তুতিতে আমার IELTS এ 7.5 পাওয়ার গল্প
IELTS এর প্রস্তুতির একদম শুরুতে আমি যে কাজটি করি তা হলো রেজিসট্রেশন। যারা আমার মত পি এল/ ডি এল/ পরীক্ষার আগে আগে পড়াশোনা করেছেন, তারা বিষয়টি বুঝবেন! সামনে পরীক্ষা আছে, এটি মাথায় থাকলে আসলে আর খুব বেশি ফাঁকিবাজির সুযোগ থাকে না। যা হোক, রেজিস্ট্রেশন করার সময় দেখলাম যে ব্রিটিশ কাউন্সিলে নেক্সট খালি সিট আছে ঠিক ৩ সপ্তাহ পর এবং এর পরের খালি সিট আছে ৭ সপ্তাহ পর! আমি এত দীর্ঘ সময় নিতে চাই নি কারণ এক্ষেত্রে মনোযোগ ছুটে যাওয়ার একটি ব্যাপার থাকে।এক্ষেত্রে একটি বিষয় বলে রাখি, IELTS এর দুটি ফরম্যাট আছে। একটি হলো কম্পিউটার বেসড এবং অন্যটি পেপার বেসড। যারা IELTS এর পর জি আর ই দিবেন কিংবা জি আর ই দিয়ে IELTS দিবেন তাদের জন্য কম্পিউটার বেসড IELTS বেশি সাচ্ছন্দ্যমূলক হওয়ার কথা। এ ছাড়াও আরো কিছু বিষয় আছে যা আমি বিভিন্ন সেকশন গুলো আলোচনা করার সময় বলব। পেপার বেসড IELTS এর সিট অ্যাভেলেবিলিটি কম্পিউটার বেসড এর তুলনায় অনেক বেশি এবং এই মুহূর্তে বাংলাদেশে শুধুমাত্র ব্রিটিশ কাউন্সিল কম্পিউটার বেসড পরীক্ষাটি নিয়ে থাকে। কম্পিউটার বেসড টেস্ট এর ফলাফল পেপার বেসড টেস্টের তুলনায় দ্রুত তর সময়ে (সাধারণত ৫-৭ দিন) হয়ে থাকে। এছাড়া তেমন আর কোন পার্থক্য নেই। যেহেতু আমি আগে জি আর ই দিয়েছি, আমি কম্পিউটার বেসড টেস্ট বেছে নিয়েছিলাম। আর বেশি কথা না বাড়িয়ে এবার মূল প্রিপারেশনের দিকে যাই। প্রিপারেশনের ম্যাটেরিয়াল হিসেবে আমি মূলত ফলো করেছিলাম Cambridge Practice Tests for IELTS সিরিজের বই। এই সিরিজে ১থেকে ১৪ পর্যন্ত মোট ১৪ টি বই আছে। এর মাঝে ১ থেকে ৫ পর্যন্ত একেবারে ব্যাসিক । আমার মতে ৬ থেকে ১৪ পর্যন্ত বই গুলো প্র্যাকটিস করলেই তা যথেষ্ট। কিন্তু কেউ চাইলে বাকি গুলো ও করতে পারেন। IELTS এর মোট সেকশন রয়েছে ৪ টি। Reading, Listening, Speaking এবং Writing। এবং সম্পূর্ণ টেস্ট এর সময় মোট ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট। আলোচনার সুবিধার জন্য আমি প্রতিটি সেকশন আলাদা ভাবে বলছি।
Reading Section
জীবনে কখনো গল্পের বই পড়তে গিয়ে বাবা মায়ের কাছে শুনেছেন? “এত গল্পের বই পড়ে কি করবি?” বাবা মায়ের প্রশ্নের উত্তর দেয়ার সময় এসে গেছে! IELTS এর Reading Section এ প্যাসেজ থাকে ৩ টি, প্রশ্ন থাকে ৪০ টি এবং মোট সময় থাকে ৬০ মিনিট। প্রতিটি প্যাসেজের শেষে কিছু প্রশ্ন থাকে প্যাসেজের উপর। এই প্যাসেজের আকার বেশ বড় হয়। প্যাসেজগুলিতে সর্বনিম্ন ৩-৪ টি প্যারা থেকে সর্বোচ্চ ৮-৯টি প্যারা থাকে। যারা যারা জীবনে পড়া ফাঁকি দিয়ে প্রচুর গল্পের বই পড়েছেন, তাদের জন্য এই প্যাসেজ গুলো পড়তে খুব বেশি সময় লাগার কথা না। রিডিং সেকশনের ক্ষেত্রে আপনি দুটি স্ট্র্যাটেজি ফলো করতে পারেন। প্রথমটি হলো, প্রশ্ন পড়ে প্যাসেজ পড়তে পারেন অথবা প্যাসেজ পড়ে প্রশ্ন পড়তে পারেন। আমার স্ট্র্যাটেজি ছিল মাঝামাঝি! আমি প্রথমে প্রশ্ন গুলোতে একটু চোখ বুলিয়ে নিতাম যে কি ধরণের প্রশ্ন। Multiple choice, Fill in the gaps, Matching headlines, Flow chart, Short questions নাকি অন্য কিছু! এরপর পড়তাম প্যাসেজ। তবে আমি পুরোটা একসাথে না পড়ে প্যারা করে পড়তাম এবং ওই প্যারার উপর যত রকমের প্রশ্ন থাকত উত্তর দিয়ে ফেলতাম! দেখা যেত একটা প্যারা থেকে কখনো একের বেশি প্রশ্ন থাকত এবং কোনো কোনো প্যারা থেকে কোনো প্রশ্নই আসত না। আপনার জন্য কোন স্ট্র্যাটেজি ভালো কাজ করবে এটা আপনার নিজেকে বের করতে হবে। এবং এটি বের করার জন্য আপনাকে সবগুলো স্ট্র্যাটেজি দিয়ে প্র্যাক্টিস করতে হবে বেশি বেশি। দেখা যাবে আপনি নিজেই নিজের মত করে একটি স্ট্র্যাটেজি বের করে ফেলেছেন!
Listening Section
Listening section এ চারটি অংশ থাকে। প্রত্যেক অংশে কিছু রেকর্ডিং প্লে করা হয় এবং এই রেকর্ডিং এর উপর কিছু প্রশ্ন থাকে। রেকর্ডিং গুলো হয় দুজন মানুষের মধ্যকার কনভারসেশন অথবা কোন অ্যাকাডেমিক লেকচার কিংবা মনোলগ। এই সেকশনে টোটাল টাইম থাকে ৩০ মিনিট এবং এই সময়ের মাঝে প্রায় ৪০ টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। কম্পিউটার বেসড টেস্টে লিসেনিং সেকশনের শেষে গিয়ে উত্তর রিচেক করার জন্য আরও অতিরিক্ত ২ মিনিট দেয়া হয়। লিসেনিং সেকশনের প্রস্তুতি হিসেবে আমি মুভি আর সিরিজ দেখতাম (জীবনে প্রথম বার কোন পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য নাটক আর সিনেমা দেখেছি!) সাবটাইটেল আর হেডফোন ছাড়া। লিসেনিং এ রেকর্ডিং গুলোতে ব্রিটিশ, অ্যামেরিকান এবং অস্ট্রেলিয়ান এই তিন রকম অ্যাকসেন্ট ই শুনতে পাওয়া যায়। কাজেই এই তিন রকম অ্যাকসেন্ট আছে এরকম মুভি আর সিরিজ দেখেছি আমি কোন সাবটাইটেল ছাড়া। কোন শব্দ বুঝতে না পারলে সাবটাইটেল অন করে দেখেছি এরপর আবার সাবটাইটেল ছাড়া একি শব্দ আবার শুনেছি। যদিও পরীক্ষার সেন্টারে হেডফোন দেয়া হয়, আমার সাজেশন হবে হেডফোন ছাড়া শোনা। কারণ এই প্রিপারেশন কাজে আসবে স্পিকিং সেকশনের জন্য। ওখানে কিন্তু একজন রিয়েল পারসন এর সাথে কনভারসেশন চালাতে হবে এবং এই ক্ষেত্রে এই প্রস্তুতি খুব কাজে দিবে। Cambridge Practice Tests for IELTS থেকে লিসেনিং অংশ প্র্যাক্টিসের সময় আমি উত্তর গুলো কম্পিঊটারে লিখতাম আমার আগে থেকে বানানো একটা আন্সার শিট এ। কারণ হাতে লেখা আর টাইপ করা সেইম না। যারা কম্পিউটার বেসড টেস্ট দিবেন তারা এই ব্যাপারটি মাথায় রাখবেন। প্রত্যেক রেকর্ডিং প্লে করার শুরুতে প্রশ্ন গুলোতে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়ার জন্য কয়েক সেকেন্ড টাইম দেয়া হয়। আমি এই সময় টায় একবার স্কিম করতাম যে আমার সামনে কি ধরনের প্রশ্ন আসবে। এটা হতে পারে multiple choice, blank gap, matching, diagram labelling, table, flow chart ইত্যাদি। সব মনে রাখার দরকার নেই। সব মনেও থাকবে না। এটা শুধুমাত্র নিজেকে প্রস্তুত করা। তবে প্রথম প্রশ্ন আমি মন দিয়ে দেখতাম। কারন শুরুতে পেরে গেলে কনফিডেন্স চলে আসে। রেকর্ডিং এ আন্সার গুলো একের পর এক আসে, এটার ভাবার কারণ নেই যে একের প্রশ্নের আন্সার একেক অংশে আসবে। প্রথম টি আন্সার করার পর আমি বাকি প্রশ্নটি দ্রুত দেখে নিতাম এবং এটার আন্সার যেমন হবে সেভাবে রেকর্ডিং শুনতাম ওই রকম শব্দ এর জন্য । যেমন একটা উদাহরন দেই, “the name of the lecturer is a.Mr. Robinson, b.Mr. Peterson, c.Mr. Jackson.” ধরে নিলাম উত্তর হচ্ছে Mr. Robinson। এটা ডিরেক্টলি রেকর্ডিং এ এভাবে নাও বলতে পারে। লেকচারার হয়ত নিজে নিজের পরিচয় নাও দিতে পারেন, হয়ত একজন স্টুডেন্ট তাকে কথার মাঝে Mr. Robinson বলে সম্বোধন করতে পারে। কাজেই এই বিষয় গুলো খেয়াল রাখতে হবে। আর অপশন যদি বড় বড় সেন্টেন্স হয়, আমার সাজেশন হবে প্রথমে এই অপশন গুলো না পড়া, সেক্ষেত্রে রেকর্ডিং শোনার সময় মন ডাইভার্ট হয়ে যেতে পারে। প্রশ্ন পড়ে রেকর্ডিং ভালো করে শুনলে এরপর অটোমেটিক উত্তর অপশনের মাঝে খুঁজে পাওয়া যায়। তারপর ও কোন প্রশ্ন মিস হলে ওইটার পিছনে সময় নষ্ট করা যাবে না। কারণ রেকর্ডিং চলতে থাকবে এবং অন্য প্রশ্ন মিস হয়ে যাবে সেক্ষেত্রে। যে প্রশ্ন বাকি থাকবে তা দেখে নিতে পারেন একদম শেষে যে ২ মিনিট টাইম দেয়া হয় তখন। তবে সাথে সাথে আন্সার করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে এবং এই ব্যাপার টি আয়ত্তে আনতে প্র্যাক্টিস করতে হবে বেশি বেশি।
Writing Section
এই সেকশনে এসে টেস্ট কম্পিউটার নাকি পেপার বেসড এই বিষয় টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পায়। রাইটিং সেকশনে দুটি পার্ট থাকে। ১ম পার্টে একটি চার্ট, টেবিল, ডায়াগ্রাম বা গ্রাফ কে নিজের ভাষায় ১৫০ শব্দ দিয়ে লিখতে বলা হয়। এখানে সময় থাকে ২০ মিনিট। ২য় পার্টে কোন একটি আরগুমেন্ট বা প্রব্লেম এর উপর নিজের পয়েন্ট অফ ভিউ লিখতে বলা হয়। এখানে ২৫০ শব্দ লিখতে হয় ৪০ মিনিটে। টাইপিং স্পিড ভালো না হলে এই সেকশনে এসে ঝামেলায় পড়তে হবে। যাদের হাতে লিখার স্পিডের চেয়ে টাইপিং স্পিড ভালো তাদের জন্য কম্পিউটার বেসড টেস্ট বেটার। এই সেকশনের প্রিপারেশনের জন্য আমি IELTS-up Online lessons এবং IELTS Liz এই দুটি ওয়েবসাইট ফলো করেছিলাম। এই দুটি ওয়েবসাইটে প্রত্যেক টাইপের গ্রাফ, টেবিল, চার্ট এবং ডায়াগ্রাম কিভাবে আন্সার করতে হবে এ ব্যাপারে খুব সাবলীল ভাবে ডিরেকশান দেয়া আছে। পার্ট টু এর জন্য Pauline Cullen এর ওয়েবসাইট বেশ হেল্পফুল। পার্ট টু তে রাইটিং সেকশনের মার্কস এর প্রায় ৬০% থাকে। কাজেই এই পার্টে গুরুত্ব এবং সময় বেশি দিতে হবে। এই সেকশনে ভালো করতে হলে নিয়মিত প্র্যাক্টিসের কোন বিকল্প নেই।
Speaking Section:
Speaking Section এ তিনটি পার্ট থাকে। প্রথম পার্টে পরিচয় এবং সাধারন কথা বার্তা যেমন পছন্দের খাবার, প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী, প্রিয় সিনেমা, ছবি তুলতে পছন্দ করি কিনা ইত্যাদি নিয়ে কথা হয়। আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল যে কখনো সিনেমায় অভিনয় করতে চেয়েছি কিনা! আমি বলছিলাম জি ছোটবেলায় চাইতাম এখন অবশ্য আর চাই না (এখন আমি পরিচালক হতে চাই! এটা অবশ্য উনাকে বলিনি!) একটা বিষয় বলতে চাই এক্ষেত্রে যে স্পিকিং এর উত্তর গুলো শুনলে যেন মনে হয় যে ইউ আর অ্যাকচুয়ালি মেকিং এ রিয়েল কনভারসেশন। শুনলে যেন স্ক্রিপ্টেড বা মুখস্থ না মনে হয়। আমি নিজের বেলায় এই কাজ করেছিলাম এবং ইট ওয়ার্কড ফর মি! স্পিকিং এর প্রথম পার্টের জন্য Shafins এর part 1 tutorial বেশ হেল্পফুল। প্রথম পার্টে ফ্লুয়েন্ট হতে পারলে পরের পার্ট গুলাও সহজ হয়ে যায়। প্রথম পার্ট ৪-৫ মিনিট ব্যাপী হয়।
২য় পার্টে একটি টপিকের উপর কথা বলতে দেয়া হয়। এক্সামিনার একটি টাস্ক কার্ড দেন যেখানে একটি টপিক উল্লেখ করা থাকে এবং এই বিষয়ের উপর দুই মিনিট কথা বলতে হয়। কথা শুরুর আগে ১ মিনিট সময় দেয়া হয় চিন্তা করার জন্য এবং প্রয়োজনে পয়েন্ট নোট করার জন্য পেন্সিল আর পেপার দেয়া হয়। টপিক গুলো সাধারণত সিম্পল কোন বিষয়ের উপর হয়। যেমন রিসেন্ট কোনো ট্রিপ বা প্রিয় কোনো বই । আমাকে বলা হয়েছিল এমন কোনো সাবজেক্ট নিয়ে বলতে যা আমার আগে পড়তে ভালো লাগতো না কিন্তু এখন লাগে। পার্ট টু এর টপিক গুলো সাধারণত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে বার বার আসতে থাকে। IELTS Liz এই ওয়েবসাইটে স্পিকিং এর পার্ট টু এর সম্ভাব্য এবং রিসেন্ট সময়ে এসেছেে এমন টপিকগুলো খুব সুন্দর করে দেয়া আছে।
স্পিকিং এর ৩য় পার্টে ২য় পার্টের টপিকের উপর বেশ কিছু প্রশ্ন করা হয় এবং এই প্রশ্ন গুলো বেশ ডিপ হয়। এই পার্ট ৪-৫ মিনিট ব্যাপী হয়।
স্পিকিং এ প্রিপারেশন হিসেবে আমি IELTS Liz এর ওয়েবসাইট থেকে টপিক ধরে ধরে নিজের মত করে আন্সার গুছিয়ে প্র্যাক্টিস করতাম। এরপর ফোনে রেকর্ড করে শুনতাম যে নিজের কাছে কেমন লাগছে। একজন বন্ধুকে স্পিকিং পার্টনার করেছিলাম। তাকে সব টপিক এবং প্রশ্ন গুছিয়ে বলতাম যে এরকম এরকম প্রশ্ন আসে। এরপর তাকে বলেছিলাম যেন আমাকে এভাবে ঐসব প্রশ্ন করে। আমার বন্ধুটি আমার গুছিয়ে দেয়া প্রশ্নের ধারে কাছেও না গিয়ে উদ্ভট সব প্রশ্ন করত! আমাকেও উপায়ান্তর না দেখে সেসব উদ্ভট প্রশ্ন দিয়েই প্র্যাক্টিস করতে হত! কিন্তু পরবর্তীতে বুঝেছি যে এটায় আসলে আমার উপকার হয়েছিল। আমার কথার জড়তা কেটেছিল। স্পিকিং অংশে আমার বেশির ভাগ প্রশ্নই কমন আসে নি কিন্তু আমি মোটামুটি ভালো হ্যান্ডেল করেছিলাম! সো সিলেক্ট এ ফ্রেন্ড হু উইল নট লিসেন টু ইউ! (পরবর্তীতে আমার বন্ধু টি আমার স্পিকিং স্কোর শুনে বলেছে এটার ক্রেডিট নাকি তার! যেটা আংশিক ভাবে সত্য!)
স্পিকিং এর প্র্যাক্টিস এর জন্য সিটকম গুলো দেখতে পারেন! এগুলো বেশ উপকারে আসে স্পেশালি ১ম পার্টের জন্য। সিটকম গুলোতে ডেইলি লাইফের কানভারসেশন থাকে যেখানে বিভিন্ন পরিস্থিতি তে এক্সপ্রেশনাল ওয়ার্ড এবং ফ্রেজ সম্পর্কে আইডিয়া পাওয়া যায়। অ্যাকসেন্ট ঠিক করতেও এটা বেশ কাজে দেয়। (আমার কাছে সিটকমের ব্যাপারে সাজেশন চাইলে আমি বলব, ওয়াচ Friends!)
পরিশেষে আমি সবিনয়ে আমার IELTS এর স্কোর শেয়ার করতে চাই। Reading: 8.5, Listening: 8, Writing: 6.5, Speaking: 7 এবং Band Score: 7.5। সবার IELTS এর যাত্রা শুভ হোক।সবার জন্য শুভ কামনা। ধন্যবাদ।