# আমরা কখন ইংরেজিতে ‘THE’ এর উচ্চারণ ‘দ্যা’ করবো এবং ‘দি’ করবো?
— যখন কোনো word বা শব্দের প্রথম letter বা বর্ণটি consonant হবে তখন ‘THE’ এর উচ্চারণ ‘দ্যা’ হবে। যেমন- The(দ্যা) definition, school, dog, cat, pen etc.
— যখন কোনো word বা শব্দের প্রথম letter টি vowel (A, E, I, O, U) হবে তখন ‘THE’ এর উচ্চারণ ‘দি’ হবে। যেমন- The(দি) union, end, institution, author, exhibition etc.
টেকনিকঃ মুখস্ত রাখার টেকনিক- ”দাদির CV = দা+দি”
অর্থাৎ, শব্দের প্রথম অক্ষর consonant হলে ‘ দ্যা’। আর, শব্দের প্রথম অক্ষর vowel হলে ‘ দি ‘।
# Conclusion – কনক্লুসন নাকি কনক্লুজন?
কোনটি সঠিক উচ্চারণ?
যে ওয়ার্ড গুলোর শেষে -sion যুক্ত থাকে, এগুলির উচ্চারণ আমাদের অনেক বিব্রত করে। -sion এর উচ্চারণ কখনো -জন হয় আবার কখনো -সন হয়। স্মার্ট একটি সূত্র মনে রাখলে উচ্চারণে আর ভুল হবে না। # কোন একটা শব্দের শেষাংশে -sion এর আগের বর্ণ বা লেটার যদি ভাউয়েল (a, e, i, o, u) হয় তাহলে ঐ শব্দটার শেষাংশের উচ্চারণ -জন হবে। যেমন, Conclusion এর শেষাংশ -sion এর আগের লেটার u। তাই শব্দটির উচ্চারণ হবে কনক্লুজন।
এই রকম আরো কিছু উদাহরণ দেখুন: • Adhesion (এ্যাডহিজন) – সংযুক্ত থাকা। • Collision (কলিজন) – সংঘর্ষ। • Confusion (কনফিউজন) – বিভ্রান্তি। • Corrosion (করোজন) – ক্ষয়। • Decision (ডিসিজন) – সিদ্ধান্ত। • Division (ডিভিজন) – ভাগ বা বিভাগ। • Evasion (ইভ্যাইজন) – এড়িয়ে যাওয়া। • Explosion (একস্প্লোজন) – বিস্ফোরণ। • illusion (ইলিউজন) – মায়া, মোহ, ভ্রম। • Invasion (ইনভ্যাইজন) – যুদ্ধ করে দখল করা। • Intrusion (ইনট্রুজন) – অনধিকার প্রবেশ। • Occasion (ওক্যাইজন) – বিশেষ উপলক্ষ। • Persuasion (পারস্যুএ্যাইজন) – বিশ্বাস বা প্রত্যয়। • Provision (প্রভিজন) – ব্যবস্থা বা বিধান বা শর্ত। • Revision (রিভিজন) – পুনরায় পাঠ। • Seclusion (সিক্লুজন) – একলা বা আলাদা করে রাখা। • Television (টেলিভিজন) – দূরদর্শন যন্ত্র।
কোন একটা শব্দের শেষাংশে -sion এর আগের বর্ণ বা লেটারটি যদি কনসোন্যান্ট হয় তাহলে ঐ শব্দটার শেষাংশের উচ্চারণ -সন হবে। যেমন, Admission এর শেষাংশ -sion এর আগের লেটার s।
তাই শব্দটির উচ্চারণ হবে এ্যাডমিসন। # এই রকম আরো কিছু উদাহরণ দেখুন: • Aggression (এ্যাগ্রেসন) – আক্রমণ। • Apprehension (এ্যাপ্রিহেনসন) – উৎকন্ঠা। • Aversion (এ্যাভারসন) – বিরাগ। • Comprehension (কমপ্রিহেনসন) – কোন কিছু বুঝার ক্ষমতা। • Compulsion (কমপালসন) – বল প্রয়োগে বাধ্য করা। • Commission (কমিসন) – নির্দিষ্ট কর্ম সম্পাদনে নিযুক্ত ব্যক্তিবর্গ। • Conversion (কনভারসন) – রুপান্তর। • Diversion (ডাইভারসন) – যানবাহনকে বিকল্প পথে চালিত করা। • Emission (ইমিসন) – নির্গমন। • Emulsion (ইমালসন) – ক্রিমের মত পদার্থ। • Extension (একস্টেনসন) – প্রসারণ বা বৃদ্ধি। • Expulsion (একস্পালসন) – বহিস্কার। • Expression (একস্প্রেসন) – অভিব্যক্তি। • Immersion (ইমারসন) – নিমজ্জন। • Impression (ইমপ্রেসন)
ইংরেজি wordএ- Silent lettersগুলো/উচ্চারিত হয় না এমন/অনুচ্চারিত Lettersগুলো : উচ্চারণের ৫০টি রুলস
ইংরেজি উচ্চারণ শেখার ৫০টি গুরুত্বপূর্ণ রুল-
➤ A
⇨ কিছুক্ষেত্রে A এর উচ্চারণটা silent থাকে(/পুরোপুরি উচ্চারিত হয় না)।
⇨ শব্দস্থিত OA+ Consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে OA এর উচ্চারণ হয় “ঔ”।
উদাহরণ: ☞Road (রৌড) – রাস্তা।
☞Loan (লৌন) – ঋণ।
☞Toad (টৌড) – ব্যাঙ।
➤ B
⇨ ‘M’ এর পরে ‘B’ আসলে/,থাকলে ও B এর পর কোন Vowel না থাকলে, ‘B’ এর উচ্চারণটা silent হয়।
যেমন- Climb{ক্লাইম}, Crumb{ক্রাম}, Dumb{ডাম}, Plumber{প্লামার}
☞Bomb (বম) – বোমা।
☞Comb (কৌম) – চিরুনি।
☞Thumb (থাম) – হাতের বুড়ো আঙ্গুল।
☞Thumbnail (থামনেল) – ছোট।
⇨ Consonant এরপর T ধ্বনি এর পরে B আসলে(যেমন-BT)), “B” এর উচ্চারণটা silent হয় (তখন উচ্চারণ “ট” হয়)।
যেমন: subtle(সাটল), debt(ডেট), Doubtful (ডাউটফুল)–সন্দিহান।
তবে, শব্দের শেষের E যদি ঐ শব্দের একমাত্র Vowel হয়, তাহলে E এর উচ্চারণ E এর মতো-ই হবে।
যেমন- He, She, We
⇨ E + consonant(R ছাড়া) + E, এভাবে ব্যবহৃত হলে ও তার পর আর কিছু না থাকলে, প্রথম E এর উচ্চারণ হয় “ঈ” এবং দ্বিতীয় E অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Complete (কমপ্লীট) – সম্পূর্ণ।
☞Mete (মীট) – অংশ ভাগ করে দেয়া।
⇨ Regular verb এর past form এ ব্যবহৃত E কখনো কখনো উচ্চারিত হয়, কখনো হয় না।
হয় — Wanted
হয় না — Looked, Played, Hooked, Asked, Wrapped, Baked etc
F
নেই
➤ G
⇨ কিছুক্ষেত্রে ‘G’ এর উচ্চারণটা silent থাকে(/পুরোপুরি উচ্চারিত হয় না)। Word এর শেষে I G N থাকলে তার উচ্চারণ “আইন” হয়। এ ক্ষেত্রে G অনুচ্চারিত থাকে।
যেমন- Sign{সাইন}, Design{ডিসাইন}, Foreign{ফরেইন}
☞Design (ডিজাইন) – আকা।
☞Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ করা।
☞Reign (রেইন) – রাজত্ব।
☞Feign (ফেইন) – উদ্ভাবন করা।
⇨ যদি G এবং H একসাথে vowel এর পরে বসে, তাহলে ‘G’ এর উচ্চারণ Silent হয়।
যেমন- Through, High, Light, Daughter, Right, Although,
➤Rule-12
⇨I G H এর উচ্চারণে G উচ্চারিত হয় না। সেই অংশটুকুর উচ্চারণ “আই” হবে।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Sight (সাইট) – দৃশ্য।
☞Might (মাইট) – হতে পারে।
➤ H
⇨ ‘W’ এর পরে ‘H’ বসলে, ‘H’ এর উচ্চারণটা silent থাকে(/পুরোপুরি উচ্চারিত হয় না)।
যেমন- When{ওএন, US হোএন}, Where{ওএআ(র), US হোএআ(র)}, Whistle{উইসল US হুউইসল}, Why, What(ওএট, US হোআট )
⇨ শব্দের শুরুতে ‘H’ বসলে, অনেকসময় ‘H’ এর উচ্চারণটা silent থাকে(/পুরোপুরি উচ্চারিত হয় না)।
Hour{আউ(আ)র}, Honest{অনেস্ট}, honorable{অনারেবল}
⇨ যদি C, G, R এর পরে H বসে, তাহলে H এর উচ্চারণটা silent থাকে(/পুরোপুরি উচ্চারিত হয় না)।
Chair{চেয়ার}, ghost{গোস্ট}, rhyme{}
➤ I
শুধুমাত্র একটা জায়গায় আমরা ‘i’ কে উচ্চারণ করি না-
Business
➤Rule-9
⇨I+ R+ Consonant এভাবে Word গঠিত হলে “I” এর উচ্চারণ “আই” না হয়ে “অ্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞First (ফার্স্ট) – প্রথম।
☞Birth (র্বাথ) – জন্ম।
☞Bird (বার্ড) – পাখি।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule-10
⇨৩ বর্ণ বিশিষ্ট Word এ Consonant+ I+ E এভাবে ব্যবহৃত হলে তার উচ্চারণ “আই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Mice (মাইস) – ইদুর।
☞Rice (রাইস) – চাউল।
☞Wise (ওয়াইস) – বিজ্ঞ
☞Size (সাইজ) – আয়তন।
J
নেই
➤ K
⇨ K টা N এর আগে আসলে(/শব্দের শুরুতে KN থাকলে), তার উচ্চারণ হবে “ন” এক্ষেত্রে K অনুচ্চারিত/silent থাকে/উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Knowledge (নলেজ) – জ্ঞান
☞Knight (নাইট) – অশ্ব।
☞Knee (নী) – হাটু।
know
➤ L
⇨ L+ M পর পর থাকলে এবং পরে vowel না থাকলে L অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Calm (কাম) – শান্ত।
☞Alms (আমজ) – ভিক্ষা।
☞Palm (পাম) – তালগাছ।
☞Salmon
⇨ এছাড়াও আরো কিছু ক্ষেত্রে L উচ্চারিত হয় না-
Could, Should, Would, Talk
➤Rule-41 ⇨LK এর আগে E বা U না থাকলে LK এর উচ্চারণ হবে “ক” এবং “L” অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Talk (টক) – আলাপ।
☞Walk (ওয়াক) – হাটা।
☞Chalk (চক) – খড়ি।
M,
➤ N
Rule-36 ⇨শব্দের শেষে MN এর পরে কোন vowel না থাকলে এবং MN পরপর থাকলে N অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Solemn (সলেম) – গুরুগম্ভীর।
☞Condemn (কনডেম) – দোষারোপ করা।
☞Damn (ড্যাম) – অভিশাপ দেয়া ।
O
➤ P
Rule-22
⇨P+ S পরপর থাকলে এবং P এর আগে কোন vowel না থাকলে P অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Psyche (সাইকি) – আত্মা
☞Psycho (সাইকো) – মন।
☞Psora (সৌরা) – খোসপাচঁড়া।
S
➤ T
➤Rule- 7
⇨শব্দে T থাকলে T এর পরে U থাকলে T এর উচ্চারণ “চ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Lecture (লেকচার) – বক্তৃতা।
☞Century (সেঞ্চুরী) – শতক।
☞Furniture (ফার্নিচার) – আসবাবপত্র।
☞Structure (স্ট্রাকচার) – গঠন।
➤Rule-23
⇨শব্দস্থিত STL এর উচ্চারণ হয় “সল্” এখানে T অনুচ্চারিত থাকে।
উদাহরণ:
☞Bustle (বাসল্) – অতিশয় কর্ম ব্যস্ততা।
☞Rustle (রাসল) – খসখস শব্দ।
☞Nestle (নেসলে) – বাসা বাঁধা
➤ U
➤Rule-11
⇨Consonant+ U+ Consonant এভাবে word গঠিত হলে U এর উচ্চারণ “আ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Null (নাল) – বাতিল
☞But (বাট) – কিন্তু।
☞Nut (নাট) – বাদাম
☞Cut (কাট) – কাটা।
V
➤ W
⇨W এর পরে h/r থাকলে w উচ্চারণ হয় না।
উদাহরণ:
☞Write (রাইট) – লেখা।
☞Wrong (রং) – ভুল।
☞Who (হু) – কে।
☞Wrestling (রেস্টলিং) – কুস্তি।
Wrap (র্যা প) – মোড়ানো।
Whale (হোয়েল) – নীল তিমি।
X, Y, Z
[আরও কিছু] উচ্চারণের Rules : যুক্ত ওয়ার্ডের বেলায়
➤Rule-8 ⇨ Consonant + I A + Consonant এভাবে Word গঠিত হলে, I A এর উচ্চারণ (আইঅ্যা) মত হয়।
উদাহরণ:
☞Dialogue (ডায়ালগ) – কথোপকথন।
☞Diamond (ডায়ামন্ড) – হীরক।
☞Liar (লায়ার) – মিথ্যাবাদী।
☞Liability (লাইয়াবিলিটি) – দায়।
➤Rule-13 ⇨“I O” এর উচ্চারণ সাধারণত “আইয়” হয়।
উদাহরণ:
☞Violet (ভাইয়লেইট) – বেগুনী রঙ।
☞Biology (বাইয়োলজি) – জীব বিদ্যা।
☞Biography (বাইয়োগ্রাফি) – জীবনী।
☞Violation (ভাইয়লেশন) – ভঙ্গ।
➤Rule-14 ⇨Consonant এর পর “AI” এর উচ্চারণ সবসময় “এই” বা “এয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Rail (রেইল) – রেলের লাইন।
☞Nail (নেইল) – পেরেক
☞Straight (স্ট্রেইট) – সোজা।
➤Rule-15 ⇨ O + consonant + U + consonant + A/E/I এভাবে word গঠিত হলে, U এর উচ্চারণ “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Document (ডকিউমেন্ট) – দলিল।
☞Procurement (প্রকিউরমেন্ট) – চেষ্টা
দ্বারা পাওয়া।
➤Rule-16 ⇨I+ R+ E এর ক্ষেত্রে যদি বর্ণ তিনটি word এর শেষে থাকে তবে এর উচ্চারণ “আয়্যা” হয়।
উদাহরণ:
☞Dire (ডায়্যার) – ভয়ংকর।
☞Mire (মায়্যার) – কাদা।
☞Admire (এ্যাডমায়্যার) – তারিফ করা।
➤Rule-17 ⇨U I + consonant এরপর vowel না থাকলে U I এর উচ্চারণ “ই” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Guilty (গিল্টি) – দোষী।
☞Guilt (গিল্ট) – দোষ।
☞Build (বিল্ড) – নির্মাণ করা।
➤Rule-18 ⇨E A+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে এবং R যদি word এর শেষ বর্ণ হয় তাহলে E A এর উচ্চারণ “ঈঅ্যা” হবে।
☞Dear (ডিয়্যার) – প্রিয়।
☞Fear (ফিয়্যার) – ভয়।
☞Bear (বিয়্যার) – বহন করা।
➤Rule-19 ⇨EA+ R+ consonant এভাবে word গঠিত হলে, EA এর উচ্চারণ “অ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Heart (হার্ট) – হৃদয়।
☞Earth (আর্থ) – পৃথিবী।
☞Earn (আর্ন) – আয় করা।
➤Rule-20 ⇨Consonant+ EA+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে EA এর উচ্চারণ ঈ হবে।
☞Feather (ফেদার) – পালক।
☞Tread (ট্রেড) – পদদলিত করা।
☞Leader (লিডার) – সর্দার।
➤Rule-21 ⇨শব্দস্থিত EE+ R এভাবে ব্যবহৃত হলে R যদি word শেষ অক্ষর হয় তাহলে EE এর উচ্চারণ “ইঅ্যা” হবে।
উদাহরণ:
☞Peer (পিয়্যার) – সমকক্ষ।
☞Steer (স্টিয়্যার) – হাল ধরা।
☞Deer (ডিয়্যার) – হরিণ।
➤Rule-24 ⇨ইংরেজি শব্দের শেষে TCH থাকলে এর উচ্চারণ হয় “চ”।
উদাহরণ:
☞Batch (ব্যাচ) – ক্ষুদ্রদল।
☞Match (ম্যাচ) – ক্রীড়া প্রতিযোগিতা।
☞Scratch (স্ক্র্যাচ) – আচঁড়ের দাগ।
➤Rule-25 ⇨শব্দস্থিত OA+ R থাকলে, OA এর উচ্চারণ হবে “অ্য”।
উদাহরণ:
☞Board (বোর্ড) – মোটা শক্ত কাগজ।
☞Boar (বোর) – শূকর।
☞Boat (বোট) – নৌকা।
☞Road (রোড) – রাস্তা।
➤Rule-27 ⇨শব্দস্থিত OE এর উচ্চারণ হয় “ঈ”।
উদাহরণ
☞Phoenix (ফীনিক্স) – রুপ কথার পাখি বিশেষ।
☞Amoeba (এ্যামিবা) – ক্ষুদ্র এক কোষী প্রাণী।
➤Rule-28 ⇨Consonant এরপর OI এর উচ্চারণ হয় “অই”।
উদাহরণ:
☞Coin (কইন) – মুদ্রা।
☞Foil (ফইল) – পাত।
☞Join (জইন) – যোগদান করা।
➤Rule-30 ⇨UI+ consonant+ A/E/O এভাবে word গঠিত হলে সচরাচর UI এর উচ্চারণ হয় ইংরেজি “আই” এর মত।
উদাহরণ:
☞Guide (গাইড) – পথ প্রদর্শক।
☞Guile (গাইল) – ছলনা, ফাঁকি।
☞Misguidance (মিসগাইড্যান্স) – বিপথগামীতা।
➤Rule-31 ⇨শব্দের মাঝে E+ R ছাড়া অন্য consonant এভাবে ব্যবহৃত হলে E এর উচ্চারণ সাধারণত “এ” বা “ই” হয়।
উদাহরণ:
☞Rent (রেন্ট) – ভাড়া।
☞Comet (কমিট) – ধূমকেতু।
☞Comment (কমেন্ট) – মন্তব্য।
➤Rule-32 ⇨EE+ consonant (R ছাড়া) এভাবে ব্যবহৃত হলে, EE এর উচ্চরণ “ঈ” হয়।
উদাহরণ:
☞Need (নীড) – প্রয়োজন।
☞Feel (ফীল) – অনুভব করা।
☞Steel (স্টীল) – ইস্পাত।
☞Meek (মীক) – বিনম্র
➤Rule-33 ⇨R+ vowel+ CH এভাবে ব্যবহৃত হলে CH এর উচ্চারণ হবে “চ”।
উদাহরণ:
☞Approach (অ্যাপ্রোচ) – অভিগমন।
☞Branch (ব্রাঞ্চ) – শাখা।
☞Crunch (ক্র্যাঞ্চ) – গুড়ানো।
➤Rule- 34 ⇨C এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ “স” হবে।
উদাহরণ:
☞Center (সেন্টার) – কেন্দ্র।
☞Cyclone (সাইক্লোন) – ঘূর্ণিঝড় ।
☞Cell (সেল) – কোষ।
☞Circle (সার্কেল) – বৃত্ত।
➤Rule- 35 ⇨Y সাধারণত One-syllable এর শব্দে Y, (আই) হিসেবে উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Fly (ফ্লাই) – উড়া।
☞Shy (শাই) – লজ্জা।
☞Buy (বাই) – ক্রয় করা।
☞Toy (টই) – খেলনা।
☞Joy (জয়) – আনন্দ।
➤⇨Two-syllable এর শব্দে Y (ই) হিসেবে উচ্চারিত হয়। উদাহরণ
☞City (সিটি) – শহর।
☞Funny (ফানি) – আনন্দ করা।
☞Happy (হ্যাপি) – খুশি।
☞Policy (পলিসি) – নীতিমালা।
➤Rule-37 ⇨ইংরেজি শব্দের শেষে gh থাকলে তার উচ্চারণ হয় “ফ” অথবা কখনো তা অনুচ্চারিত থাকে । কিন্তু এরপর T, N বা M থাকলে gh উচ্চারিত হয় না।
উদাহরণ:
☞Tough (টাফ) – কঠিন।
☞Enough (ইনাফ) – যথেষ্ট।
☞Mighty (মাইটি) – বলশালী।
☞High (হাই) – উচ্চ।
➤Rule-38
⇨IGH এর উচ্চারণ “আই”। “augh” এবং “ough” এর উচ্চারণ অধিকাংশ ক্ষেত্রেই “অ” বা “আ” তাছাড়া eigh এর উচ্চারণ হয় এই কিন্তু Height এর উচ্চারণ ব্যতিক্রম।
উদাহরণ:
☞Night (নাইট) – রাত্র।
☞Dight (ডাইট) – সাজানো।
☞Fight (ফাইট) – লড়াই।
☞Tight (টাইট) – টানটান।
➤Rule-40 ⇨শব্দের শেষে que এর উচ্চারণ “ক”।
উদাহরণ:
☞Cheque (চেক) – কিস্তি, হুন্ডি।
☞Baroque (ব্যারক) – বলিষ্ঠ।
☞Clique (ক্লীক) – ক্ষুদ্রদল।
➤Rule-42 ⇨KN বা GN এর আগে vowel থাকলে K ও G উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Agnostic (এ্যাগনষ্টিক) – অজ্ঞেয়
☞Acknowledge (এ্যাকনলেজ) – স্বীকার করা
☞Acknowledgement (এ্যাকনলেজমেন্ট) – স্বীকৃতি।
➤Rule- 43 ⇨কোন শব্দে CC+ OU/ consonant থাকলে CC এর উচ্চারণ হবে “ক”।
উদাহরণ:
☞Accuse (এ্যাকিউজ) – অভিযুক্ত করা।
☞According (এ্যাকর্ডিং) – অনুযায়ী।
☞Accurate (এ্যাকিউরেট) – যথার্থ।
➤Rule- 44 ⇨কোন শব্দে U এরপর consonant+ vowel+….. থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” হয়।
উদাহরণ:
☞Mute (মিউট) – স্তব্ধ, নির্বাক।
☞Tube (টিউব) – নল।
☞Duteous (ডিউটিয়াস) – অনুগত , বাধ্য।
➤Rule- 45 ⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে consonant+ R/L+…… থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Blue (ব্লু) – নীল।
☞Glue (গ্লু) – শিরিসের আঠা।
☞True (ট্রু) – সত্য।
➤Rule- 46 ⇨কোন শব্দে U+E এর পূর্বে consonant + R বা L না থাকলে U এর উচ্চারণ সাধারণত “ইউ” এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Sue (স্যু) – আদালতে অভিযুক্ত করা।
☞Hue (হিউ) – রং।
☞Imbue (ইমবিউ) – অনুপ্রানিত করা।
➤Rule-47 ⇨কোন শব্দে U এর পূর্বে R বা L একক ভাবে থাকলে তার পরে E বা consonant+ E/L থাকা স্বত্তেও তার উচ্চারণ সাধারণত “উ” হয়।
উদাহরণ:
☞Nude (নুড) – নগ্ন, ন্যাংটা।
☞Lunacy (লুনাসি) – পাগলামি, বকা আচরণ।
☞Lutanist (লূটানিস্ট) – বীণা-বাদক।
➤Rule- 48 ⇨U এর পর যদি এমন দুটি Consonant থাকে যাদেরকে আলাদাভাবে উচ্চারণ করতে হয় (ফলে প্রথমটিতে একটি syllable শেষ হয় এবং পরেরটিতে আরেকটি syllable শুরু হয়) তাহলে ঐ দুটি consonant এর পর E/I/A থাকা স্বত্তেও U এর উচ্চারণ বাংলা “আ”- এর মত হয়।
উদাহরণ:
☞Incumbent (ইনকামবেন্ট) – বাধ্যতামূলক।
☞Number (নাম্বার) – সংখ্যা।
☞Constructive (কনস্ট্রাকটিভ) – গঠনমূলক।
☞Nudge (নাজ) – কনুয়ের মৃদু ঠেলা দেয়া।
➤Rule- 49 ⇨LM এর আগে কোন vowel অর্থাৎ “ই”, “ঈ” বা “এ” ধ্বনি থাকলে L উচ্চারিত হয়।
উদাহরণ:
☞Film (ফিল্ম) – চলচ্চিত্র।
☞Elm (এল্ম) – দেবদারু জাতীয় গাছ।
☞Filmy (ফিল্মি) – মেঘাচ্ছন্ন।
➤Rule- 50 ⇨UI+ consonant+ I কিংবা consonant+ L/R+ UI এভাবে গঠিত হলে UI এর উচ্চারণ “ইউই” বা “উই” হয়।
শব্দটি consonant দ্বারা শুরু হলে হলে উচ্চারণ ‘দ্যা’ হয়।
শব্দটি vowel দ্বারা শুরু হলে উচ্চারণ ‘দি’ হয়।
.
 যখন কোন শব্দে gm বা gn থাকলে G এর উচ্চারণ Silent হয়। অর্থাৎ, G এর পরেই যদি “n”/ ‘m’ থাকে তবে G silent থাকে। Example:
1.Sign (সাইন) – চিহ্ন।
2.Campaign (ক্যামপেন) – প্রচার।
3.Reign (রেইন) – শাসন।
4.Design (ডিজাইন) – নকশা।
5.Resign (রিজাইন) – পদত্যাগ।
–
 C-এর উচ্চারণ কখন ‘ক’ আর কখন ‘স’ হবে ?
.
Rule (1): C-এর পরে যদি A, L, O, R, U হয় তাহলে তার উচ্চারণ ‘ক’ হয়। কিছু সহজ উদাহরণ পড়ে মিলিয়ে দেখুন:-
Can (v, ক্যান্) – পারা।
Class (n, ক্লাস্) – শ্রেণি।
Colour (n, কালার্) – রং।
Cup (n, কাপ্) – পেয়ালা।
Crime (n, ক্রাইম্) – দুর্নীতি।
(i & e ব্যাতিত যেকোন vowel যদি C পরে বসে তবে উচ্চারণ ‘ক’ হবে।)
.
Rule (2): C-এর পরে যদি I, E, Y থাকে তাহলে তার উচ্চারণ ‘স’ হবে। দেখে নিই কিছু সহজ উদাহরণ:-
Center (n, সেন্টার্) – কেন্দ্র।
Ceiling (n, সিলিং) – ভেতরের দিকের ছাদ।
Cinema (n, সিনেমা) – প্রেক্ষাগৃহ।
Cyclist (n, সাইক্লিস্ট্) – সাইকেল চালক
.
Rule (3): C এর পরে যদি ‘h’ থাকে তবে উচ্চারণ ‘চ’ এর মতো হবে। যেমন- Cheese -চিজ।
.
★ ধন্যবাদ জানাতে T=(Thanks) লিখে কমেন্ট করুন। আপনাদের লাইক কমেন্ট পেলে আমরা ভাল ভাল পোষ্ট দিতে উৎসাহ পাই।আর পরবর্তীতে পড়ার জন্য শেয়ার করে নিজের টাইমলাইনে রাখুন।।
1. সবচেয়ে লম্বা ইংরেজি শব্দ হল- Floccinaucinihilipilification
.
2. 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18(অক্ষরের অবস্হানগত সংখ্যা) সুতরাং 12+5+20+20+5+18=80
.
3. ইংরেজি madam ও reviver শব্দকে উল্টো করে পড়লে একই হবে।
.
4. “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি ২৬টি অক্ষর আছে।
.
5. “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য।
.
6. “Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে।
.
7. “Abstemious ও Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে।
.
8. ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এ পরে u আছে।
.
9. Queueing এমন একটি শব্দ যার মধ্যে ৫টি vowel একসঙ্গে আছে।
.
10. একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি না করে সবচেয়ে দীর্ঘ শব্দ হল Uncopyrightable।
.
11. Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই।
.
12. Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে ১৮টি vowel আছে।
.
13. vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I (আমি) ।
.
14. vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By।
.
15. গুপ্তহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ Assassination মনে রাখার সহজ উপায় হল গাধা-গাধা-আমি-জাতি।
.
16. Lieutenant শব্দের উচ্চারণ লেফট্যান্যান্ট বানান মনে রাখার সহজ উপায় হল মিথ্যা-তুমি-দশ-পিপড়া।
.
17. University লেখার সময় v এর পরে e ব্যবহৃত কিন্তু Varsity লেখার সময় v এর পরে a ব্যবহৃত হয়।
.
18. “Uncomplimentary” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজার ব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো উল্টো ক্রমানুসারে ( u-o-i-e-a) আছে।
.
19. “Exclusionary” ৫টি vowel সমৃদ্ধ এমন একটি শব্দ যার মধ্যে কোন অক্ষরের পূনারাবৃত্তি নাই।
.
20. ”study, hijak, nope, deft” শব্দগুলোর প্রথম ৩ টি অক্ষর ক্রমানুসারে আছে।
.
21. “Executive ও Future“এমন দুটি শব্দ যাদের এক অক্ষর পর পর vowel আছে।
.
22. Mozambique এমন একটি দেশের নাম যাতে সবগুলো vowel আছে।
.
23. A1 একমাত্র শব্দ যাতে ইংরেজী অক্ষর ও সংখ্যা আছে।
.
24. I এর পরে am বসে কিন্তু I is the ninth letter of alphabet !!!!!!!!!!!!
.
25. It is raining.
.
26. Bristi is reading.
.
27. বাক্য দুইটির অর্থ কিন্ত একটাই, বৃষ্টি পড়ছে।
.
28. Stewardesses হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু বাম হাত ব্যবহৃত হয়।
.
29. Dreamt একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষে mt আছে ।
.
30. ইংরেজিতে ৩টি শব্দ আছে যাদের শেষে ceed আছে । সেগুলো হলঃ proceed , exceed , succeed
.
31. Almost সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যার বর্ণগুলো ক্রমানুসারে আছে ।
.
32. ইংরেজিতে মাত্র ৪টি শব্দ আছে যাদের শেষে dous আছে। এগুলো হলঃ tremendous , horrendous , stupendous , hazardous
.
33. Lollipop হল সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু ডান হাত ব্যবহৃত হয়।
34. screeched হল এক syllable বিশিষ্ট সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ।
.
35. Underground এমন একটি শব্দ যা প্রথম ৩টি অক্ষর und শেষেও রয়েছে।
.
36. set শব্দের সবচেয়ে বেশি অর্থ রয়েছে।
.
37. therein এমন একটি শব্দ যা থেকে কোন রকম সাজানো ছাড়াই ১০টি নতুন শব্দ তৈরী করা যায়। সেগুলো হলঃ the, there, he, in, rein, her, here, ere, therein, herein
.
38. Typewriter সবচেয়ে বড় ইংরেজি শব্দ যা কিবোর্ডে লিখতে শুধু উপরের সারি ব্যবহৃত হয়।
39. indivisibility এমন একটি শব্দ যাতে একটি মাত্র vowel i ৬ বার আছে।
.
40. Bookkeeper শব্দে ৩ জোড়া অক্ষর oo,kk,ee পাশাপাশি আছে।
.
41. understudy এমন একটি শব্দ যাতে ৪টি ক্রমিক অক্ষর rstu আছে।
.
42. queue একমাত্র ইংরেজি শব্দ যার শেষের ৪ অক্ষর বাদ দিলেও একই উচ্চারণ হয়।