ফেনী জেলা যাবতীয় তথ্য
প্রতিষ্ঠা কাল:
অবস্থান:
বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাংশে ২২°৪৪´ থেকে ২৩°১৭´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°১৫´ থেকে ৯১°৩৫´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে ফেনী জেলার অবস্থান।
রাজধানী ঢাকা থেকে এ জেলার দূরত্ব প্রায় ১৫১ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম বিভাগীয় সদর থেকে প্রায় ৯৭ কিলোমিটার।
আয়তন:
জেলা / উপজেলা/ থানা:
ফেনী বাংলাদেশের কত তম জেলা?
- ফেনীসদর
- ছাগলনাইয়া
- সোনাগাজী,
- দাগনভূঞা,
- ফুলগাজী,
- পরশুরাম,
ফেনীর নামকরণ কিভাবে হয়?
ফেনীর পূর্ব, নাম ছিল শমসের নগর। ফেনী নদীর নামানুসারে এ অঞ্চলের নাম রাখা হয়েছে ফেনী। এটি একটি উপকূলীয় জেলা. ফেনী শব্দটি ফেনা থেকে ফেনীর উৎপত্তি।কারণ আগে ঐ অঞ্চল ছিল নিম্নভূমিতে প্লাবিত, ফলে প্রচুর কচুরীফেনা থাকত।তাই এই ফেনা থেকে উৎপত্তি এই ফেনী শব্দটি।
মধ্যযুগে কবি-সাহিত্যিকদের লেখায় একটি বিশেষ নদীর স্রোতধারা ও ফেরী পারাপারের ঘাট হিসেবে ফনী শব্দের ব্যবহার পাওয়া যায়।
শিক্ষা:
কত সালে ফেনীতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু হয়?
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ১৯২১ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার মাত্র এক বছর পর ১৯২২ সালে ফেনী কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং একই বছরের ৮আগস্ট বাংলা, ইংরেজি, আরবি, ফারসি, সংস্কৃত, গণিত, ইতিহাস ও যুক্তিবিদ্যা বিষয়ে ১৪৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে আই. এ ক্লাস চালু হয়। যার মধ্যে ৭১জন ছিল মুসলিম।
সংস্কৃতি:
ফেনী জেলার বিখ্যাত খাবার কি?
দর্শনীয় স্থান:
- ফেনী নদী
- ফেনী বিমানবন্দর
- মুহুরী প্রজেক্ট
- শমসের গাজীর কেল্লা
- বিজয় সিংহ দীঘি
- রাজাঝির দীঘি
- চাঁদগাজী ভূঁইয়া মসজিদ
- শর্শাদী শাহী মসজিদ
- মোহাম্মদ আলী চৌধুরী মসজিদ
- প্রতাপপুর জমিদার বাড়ি
- বাঁশপাড়া জমিদার বাড়ি
- কালীদহ বরদা বাবু জমিদার বাড়ি
- সেনেরখিল জমিদার বাড়ি
- শিলুয়া মন্দির
- সাত মঠ
- ভারত-বাংলাদেশ প্রীতি রাধানগর-কৃষ্ণনগর সীমান্ত হাট
- কৈয়ারা দীঘি
- জগন্নাথ মন্দির ও জয় কালী মন্দির[১৩]
- ভাষা শহীদ সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর
নদ-নদী
ফেনী জেলার প্রধান প্রধান নদীগুলো হল ফেনী নদী, মুহুরী নদী, ছোট ফেনী নদী, কহুয়া নদী, সিলোনিয়া নদী এবং কালিদাস পাহালিয়া নদী।[১০]
মুক্তিযোদ্ধ:
ফেনী মুক্ত দিবস কবে?
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব: ***
- খালেদা জিয়া – রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, বাংলাদেশের সাবেক এবং প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী।
- শমসের গাজী – জমিদার, ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবী।
- আবদুস সালাম – ভাষা শহীদ।
- আবদুস সালাম (বীর বিক্রম) -বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- শহীদুল্লা কায়সার – লেখক এবং বুদ্ধিজীবী।
- জহির রায়হান – ভাষা সৈনিক, চলচ্চিত্র পরিচালক, ঔপন্যাসিক এবং গল্পকার।
- সেলিনা পারভীন – শহীদ বুদ্ধিজীবী।
- সিরাজুল হক খান – শহীদ বুদ্ধিজীবী।
- আওরঙ্গজেব চৌধুরী – বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রাক্তন প্রধান।
- আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রাক্তন উপাচার্য।
- আবদুল আউয়াল মিন্টু – এফবিসিসিআই সাবেক প্রেসিডেন্ট, ব্যবসায়ী, শিল্পপতি, বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।।
- ওবায়েদ উল হক – কবি, ঔপন্যাসিক, চলচ্চিত্র পরিচালক, গীতিকার
- আবদুস সালাম – বাংলাদেশ প্রেস ইন্সটিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম মহাপরিচালক।
- আবুল কালাম আজাদ চৌধুরী – বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)’র প্রাক্তন চেয়ারম্যান এবং প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর প্রাক্তন উপাচার্য।
- আমিন আহমদ – প্রাক্তন বিচারপতি।
- এ এফ রহমান – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য।
- আমীন আহম্মেদ চৌধুরী – বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।
- আহমেদ ফজলুর রহমান – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বাঙালি উপাচার্য।
- ইকবাল সোবহান চৌধুরী – সাংবাদিক নেতা এবং প্রধানমন্ত্রীর তথ্য উপদেষ্টা।
- সেলিম আল দীন – নাট্যকার এবং গবেষক।
- ইনামুল হক – অভিনেতা, লেখক এবং নাট্যকার।
- শমী কায়সার – অভিনেত্রী এবং প্রযোজক।
- এ বি এম মূসা – সাংবাদিক এবং বাংলাদেশী প্রাক্তন সংসদ সদস্য।
- ওয়াসফিয়া নাজরীন – পর্বতারোহী, এভারেস্ট বিজয়ী দ্বিতীয় বাঙালি নারী।
- কাইয়ুম চৌধুরী – চিত্রশিল্পী।
- কাজী এবাদুল হক – ভাষা সৈনিক এবং প্রাক্তন বিচারপতি।
- খান বাহাদুর আবদুল আজিজ – শিক্ষাবিদ, লেখক এবং সমাজকর্মী।
- গাজীউল হক – সাহিত্যিক, গীতিকার এবং ভাষাসৈনিক।
- গিয়াস উদ্দিন সেলিম – নাট্যকার, নাট্যনির্মাতা এবং চলচ্চিত্রকার।
- গিয়াস কামাল চৌধুরী – সাংবাদিক, কলামিস্ট এবং সংবাদ বিশ্লেষক।
- জহুর হোসেন চৌধুরী – সাংবাদিক।
- খাজা আহমেদ – মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক,বাংলাদেশী প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- মুহাম্মদ মোশাররফ হোসেন – ব্যবসায়ী,শিল্পপতি,প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।।
- মাহবুবুল আলম তারা – প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- জয়নাল হাজারী – বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশী প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- নিজাম উদ্দিন হাজারী – সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- জাফর ইমাম – বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশী প্রাক্তন মন্ত্রী,প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- সাঈদ এস্কান্দার – প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- জয়নাল আবেদিন – বীর মুক্তিযোদ্ধা, বাংলাদেশী প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- রেহানা আক্তার রানু প্রাক্তন সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- শিরীন আখতার – সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী – প্রাক্তন সেনা কর্মকর্তা, সংসদ সদস্য এবং বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- রহিম উল্লাহ – প্রাক্তন সংসদ সদস্য।
- জাহান আরা বেগম সুরমা – রাজনীতিবিদ।
- নজির আহমেদ – ছাত্রনেতা এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার তিনি প্রথম শিকার।
- পান্না কায়সার – রাজনীতিবিদ।
- ফয়জুল মহিউদ্দিন – শহীদ বুদ্ধিজীবী।
- আবুল হাশেম– অধ্যাপক, শিক্ষাবিদ।
- বেলাল চৌধুরী – সাংবাদিক এবং প্রাবন্ধিক।
- মকবুল আহমদ – বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সাবেক আমির। বাংলাদেশী রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।
- মিজানুর রহমান সাঈদ – ইসলামি পণ্ডিত ও মুফতি
- মহম্মদ আবুল কাসেম – বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং শিল্পপতি।
- মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন – ক্রিকেটার।
- রবিউল হক – বীর বিক্রম খেতাব প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা।
- রোকেয়া প্রাচী – অভিনেত্রী এবং নাট্যকার।
- শরিফা খাতুন – শিক্ষাবিদ এবং ভাষা সৈনিক।
- শামসুন নাহার মাহমুদ – নারী মুক্তি আন্দোলনের নেত্রী।
- শাহরিয়ার কবির – লেখক এবং সাংবাদিক।
- শেখ পাশা হাবিব উদ্দিন – সেনা কর্মকর্তা।
- সালাহউদ্দিন মমতাজ – বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- সুমাইয়া কাজী – নারী উদ্যোক্তা।
- সুলতান মাহমুদ – বীর উত্তম খেতাব প্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
- আনিসুর রহমান আনিস – চলচ্চিত্র অভিনেতা।
- হবীবুল্লাহ বাহার চৌধুরী – রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক এবং ফুটবলার।
আবদুস সালাম (ভাষা শহীদ):
আবদুস সালাম
|
|
---|---|
![]() |
|
জন্ম |
আবদুস সালাম
২৭ নভেম্বর ১৯২৫ |
মৃত্যু | ২১শে ফেব্রুয়ারী ১৯৫২ গুলিবিদ্ধ হন এবং প্রায় দেড় মাস আহত থাকার পর ৭ এপ্রিল ১৯৫২ মৃত্যু বরণ করেন। |
পেশা | চাকরি |
পরিচিতির কারণ | ভাষা শহীদ |
আবদুস সালাম (২৭ নভেম্বর ১৯২৫ – ৭ এপ্রিল ১৯৫২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী ভাষা আন্দোলনকর্মী যিনি পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলাকে স্বীকৃতির দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সৃষ্ট বাংলা ভাষা আন্দোলনে ১৯৫২ সালে নিহত হন। বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয়ভাবে তাকে শহিদ হিসেবে ভূষিত করা হয়।[১]
প্রারম্ভিক জীবন
সালাম ১৯২৫ সালের ২৭ নভেম্বর ফেনীর দাগনভূঞা উপজেলার লক্ষণপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার নামানুসারে পরবর্তীতে গ্রামের নামকরণ করা হয় সালামনগর। তার পিতার নাম মোহাম্মদ ফাজেল মিয়া ও মাতার নাম দৌলতের নেছা। ফাজেল মিয়া দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন এবং ইরাকের বসরায় কর্মরত ছিলেন। সালাম কৃষ্ণরামপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তার শিক্ষাজীবন শুরু করেন। এরপর তৎকালীন মাতুভূঁই কলিমুল্লাহ মাইনর স্কুলে (বর্তমানে মাতুভূঁইয়া উচ্চ বিদ্যালয়) অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ার পর আতাতুর্ক মডেল হাই স্কুলে (তৎকালীন দাগনভূঞা আতাতুর্ক হাইস্কুল) ভর্তি হন এবং সেখানে দশম শ্রেণী পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। আর্থিক অনটনে পরবর্তীতে তার লেখাপড়া বন্ধ হয়ে যায়।
কর্মজীবন
সালাম লেখাপড়া বন্ধ হওয়ার পর কলকাতা গমন করেন এবং সেখানে মেটিয়াবুরুজে তার বড় বোনের স্বামী আবদুল কাদেরের মাধ্যমে কলকাতা বন্দরে কাজ শুরু করেন। ভারত বিভাগের পর ১৯৪৭ সালে তিনি ঢাকায় ফিরে আসেন এবং আজিমপুরে (পলাশী ব্যারাক) ৩৬বি নং কোয়ার্টারে বসবাস শুরু করেন। এ সময় তিনি তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের ডিরেক্টরেট অব ইন্ডাস্ট্রিজ বিভাগের ‘পিয়ন’ হিসেবে কাজ শুরু করেন।
ভাষা আন্দোলনে অংশগ্রহণ

বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে বায়ান্নোর ২১শে ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের সম্মুখের রাস্তায় ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে বিক্ষোভে অংশ নেন। পরে ছাত্র-জনতার উপর পুলিশ এলোপাথাড়িভাবে গুলি চালালে অন্যদের সাথে আবদুস সালামও গুলিবিদ্ধ হন। আহত অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। দেড় মাস চিকিৎসাধীন থাকার পর ১৯৫২ সালের ৭ এপ্রিল তিনি মৃত্যুবরণ করেন।[২] তাকে ঢাকার আজিমপুর কবরস্থানে সমাহিত করা হয়।
সম্মাননা
- বাংলাদেশ নৌবাহিনীর অন্যতম যুদ্ধ জাহাজ ‘বানৌজা সালাম’ তার নামে নামকরণ করা হয়।
- বাংলাদেশ সরকার তাকে ২০০০ সালে একুশে পদক (মরণোত্তর) প্রদান করে।
- ফেনী স্টেডিয়ামের নাম পরিবর্তন করে ২০০০ সালে ‘ভাষা শহীদ সালাম স্টেডিয়ামে‘ রূপান্তর করা হয়।
- দাগনভূঞা উপজেলা মিলনায়তনকে ২০০৭ সালে ‘ভাষা শহীদ সালাম মিলনায়তন’ নামকরণ করা হয়।
- ২০০০ সালে তার নিজ গ্রাম লক্ষ্মণপুরের নাম পরিবর্তন করে ‘সালাম নগর’ রাখা হয়। ২০০৯ সালে এটি সরকারি নথিভূক্ত হয়।
- ২০০৮ সালে ‘ভাষাশহীদ আবদুস সালাম গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর’ সালাম নগর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে প্রতিষ্ঠিত হয়।
- ভাষা শহীদ সালামের নামে দাগনভূঞা উপজেলার সালামনগরে ২০১৭ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় ‘ভাষা শহীদ সালাম মেমোরিয়াল কলেজ‘।
- ‘ভাষা শহীদ আবদুস সালাম হল’ নামে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আবাসিক ছাত্র হল প্রতিষ্ঠা করা হয়।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্যগণ:
আসন | এমপির নাম | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|
ফেনী-১ | আলাউদ্দিন আহম্মদ চৌধুরী নাসিম | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
ফেনী-২ | নিজাম উদ্দিন হাজারী | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
ফেনী-৩ | মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী | জাতীয় পার্টি |