BCS, PSC, Bank Job ও NSI, শিক্ষক নিবন্ধন/প্রাইমারি শিক্ষিক, খাদ্য অধিদপ্তর, খনিজ মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সহ ইত্যাদি পরীক্ষা।
পরিবেশনায়ঃ
Quick Learner সিরিজ (Asraful Alam[Porag])
Quick Learner V1 বইটি নিয়ে কিছু কথাঃ
বইটি কেন সেরা?
– Quick Learner সিরিজের বইটিতে সিরিয়ালি টপিক অনুযায়ী অসংখ্য শর্টকাট টেকনিক গুছিয়ে দেওয়া আছে।
– যারা বইটি কিনবেন, তাদের জন্য এই বই অনুসরণ করে তৈরি করা অনলাইন Same Topic based Online কোর্সটি ফ্রিতে দেওয়া হবে। যেখানে আপনি:
কোর্সটি ফ্রি পাবেন, যা আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিতে রেজিস্ট্রিশন করে নিতে হবে।
Free Exam Test দিতে পারবেন(Live/universal), যার মাধ্যমে অজস্র ক্যান্ডিডেডের ভিড়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারবেন।
– আরও পাবেন: Topic Analysis index, যার মাধ্যমে জানতে পারবেন যেসব টপিক থেকে বিভিন্ন পরীক্ষায় বেশি বেশি প্রশ্ন করা হয়, ঐই অনুসারে মনে রাখার সহজ সিস্টেমে, শর্টকাট টেকনিকে-ই মূলত বইটি তৈরি করা হয়েছে।
সূচিপত্রঃ
সাধারণ জ্ঞানঃ
আন্তির্জাতিকঃ
সংস্থার সদরদপ্তর, সংস্থার সদস্য দেশ, জাতিসংঘ, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা,
দেশ-রাজধানী, দেশ-মুদ্রা, আইনসভা,
অঞ্জল পরিচিতি[সীমারেখা, প্রণালি],
বিশ্বসভ্যতা, বিশ্বযুদ্ধ, পৃথিবীর বৃহত্তম-ক্ষুদ্রতম,
দিবস, পুরষ্কার, বিবিধ।
[বর্তমান/সাম্প্রতিক প্রশ্ন-অনলাইন লিংকটি দেখ]
বাংলাদেশঃ সংবিধান, বাংলাদেশের অবস্থান,
উপজাত, জনসংখ্যা,
শিক্ষা, ব্যক্তিত্ব,
অর্থনীতি, কৃষি,
জনপদ, রেলপথ, আকাশপথ/বাংলাদেশভূ-উপগ্রহকেন্দ্র,
নদ-নদী- পাহাড়, দ্বীপ, বিল, চর,
মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, বাংলার ইতিহাস, বণিক আগমন, ঐতিহ্য,
[বর্তমান/সাম্প্রতিক প্রশ্ন-অনলাইন লিংকটি দেখ]
স্নায়ুযুদ্ধ:
মতাদৰ্শ: পুঁজিবাদ, সম্রাজ্যবাদ, বর্ণবাদ, মার্ক্সবাদ এবং অন্যান্য মতাদর্শ।
বিখ্যাত গ্রন্থ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, গেরিলা ও সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী, বিভিন্ন সম্প্রদায়।
সকল বিপ্লব: (রুশ বিপ্লব, চীনের বিপ্লব, কিউবা বিপ্লব, ইরানী বিপ্লব এবং অন্যান্য বিপ্লব)।
সাধারণ জ্ঞান
আন্তির্জাতিক:
সদরদপ্তর:-
জাতিসংঘের যে সকল
সংস্থার সদর দপ্তর
জেনেভায়।
ছন্দ : যে সকল সংস্থা W
দ্বারা শুরু এবং O
দ্বারো শেষ।
WTO, WHO, WMO, WIPO
★আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর (Headquarters) সমূহ মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক + বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর + অবস্থানের ভিত্তিতে সংস্থার সদর দপ্তর।
১) জেনেভা,সুইজারল্যান্ড:
ক) যে সংস্থার নাম প্রথমে I/W এবং শেষে U/R/Oআছে তাদের সদর দপ্তর এখানে।
যেমন: WHO, WTO, ILO, ISO, WIPO, IPU, ITU
খ) SARRC এবং CIRDAP ব্যতিত ‘R’ যুক্ত সকল সংস্থার দপ্তর এখানে।
যেমন: OHCHR, UNHCR, UNHRC, ICRM, UNITAR, UNRISD, RED CROSS.
গ) অন্যান্য: কোন সংস্থার নামের সাথে T এবং C যুক্ত থাকলে সদর দপ্তর এখানে।
যেমন: UNCTAD, ITC.
২) ওয়াশিংটস ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র:
————————————
‘I’ শুরু এবং A/B/C/D/E দিয়ে শেষ হলে সদর দপ্তর এখানে।
নোট: ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত দেশসমূহে একক মুদ্রা হিসেবে ‘ইউরো’ চালু হয় ১৯৯৯ সালে। ইউরোপীয় ইউনিয়ৰ ভুক্ত ১৯ টি দেশে ‘ইউরো’ প্রচলিত আছে। সর্বশেষ ইউরো চালু হয়, ‘লিথুনিয়া’য় ১লা জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
• ইউরো চেক বাজারে আসে- ১৯৯৯ সালে।
• ইউরো কয়েন বাজারে আসে ২০০০ সালে।
• ইউরো কাগজের নোট বাজারে আসে- ২০০০ সালে।
★ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত দেশ নয় কিন্তু ইউরো চালু আছে এমন দেশের সংখ্যা ৬টি-
টেকনিকঃ ‘মন্টিনিগ্রো ও সানম্যারিনের বেটি এন্ডোরা, কসোভো, মোনাকো’ = মন্টিনিগ্রো, সানম্যারিনো, ভ্যাটিক্যান, এন্ডোরা, কসোভো, মোনাকো’
★ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৯ টি দেশ ইউরো গ্রহণ করেনি :
টেকনিক: ‘হাবু পোলা রোডে-ই চেক সুই ক্রয় করে’
হা= হাঙ্গেরি
বু= বুলগেরিয়া
পোলা= পোল্যান্ড *
রো= রোমানিয়া
ডে= ডেনমার্ক
ই= ইংল্যান্ড
চেক = চেক প্রজাতন্ত্র
সু= সুইডেন *
ক্রয়= ক্রোয়েশীয়
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “পাউন্ড”
টেকনিক- ‘পাউন্ডে: যুক্তরাজ্যে সিসু মিলে’
যুক্তরাজ্য- যুক্তরাজ্য(পাউন্ড স্টার্লিং)
সি- সিরিয়া
সু- সুদান *
মি- মিশর
লে- লেবানন
* যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “সুইস ফ্রাংক (CHF)” – সুইজারল্যান্ড, লিচেনস্টাইন
➤যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “রিয়েল” টেকনিক: ‘রিয়েলি: ওমা, ইয়েমেন সৌদি কাতা কম্বল নিয়ে ব্রাজিল ছেড়ে ইরান যায়’ [বি:দ্র: বন্ধনীর ভিতর রাজধানী।] ওমা- ওমান (আম্মান) ইয়েমেন (সানা)
সমুদ্রের একই জায়গায় প্রতিদিন দুবার জোয়ার ও দুবার ভাঁটা হয়।
একমাসে তেজ কটাল এবং মরা কটাল হয়ে থাকে- দুইবার।
উপকূলে কোনো একটি স্থানে পর পর দুটি জোয়ার বা দুটি ভাঁটার মধ্যে ব্যবধান হলো প্রায় ১২ ঘন্টা ।
বিশ্বসভ্যতা
বিশ্বসভ্যতা গুলির অবদান মনে রাখার টেকনিক
, কালকে গ্রুপের পরীক্ষায় সহায়ক হতে পারে যাদের ভালো লাগবে না প্লিজ এভোয়েড পোস্ট
প্রাচীন বিশ্ব সভ্যতা
আগে সুন্দর করে জোশ ও রসবোধ নিয় সব সভ্যতা গুলি পড়ুন,পড়া শেষে মনে কনফিউজড আসবে সবার, এটা আমার ক্ষেত্রেও হয়,সবার এমন হবে তা কিন্তু নয়,মনে রাখার কিছু চেষ্টা করলাম জানিনা কেমন হলোঃ-
মেসোপটেমীয় সভ্যতা৩৯ তম বিসিএস
মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরে,বর্তমানে অবস্থান ইরাকে
সুমেরীয় সভ্যতা
মেসোপটেমিয়ার সভ্যতার প্রাচীন সভ্যতা হলো সুমেরীয় সভ্যতা
☞☞ #চাকিস তরকারি
চা⇨ চাকার আবিষ্কার
কি⇨ কিউনিফর্ম লিপির উদ্ভাবন কারী (Cuneiform)
স> সুমেরীয় সভ্যতা
ব্যাবিলনীয় সভ্যতা
কৌশলঃ-#হাবা (গালি অর্থে) #গিলেক ভাল করে
হা☞☞ হাম্বুরাবি- ব্যাবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি তিনি+ পৃথিবীর প্রথম লিখিত আইন প্রণেতা
বা☞☞ ব্যাবিলনীয় সভ্যতা
গিলেক☞☞ গিলগামেশ মহাকাব্য হলো এ সভ্যতার
✪পৃথিবীর প্রাচীন মানচিত্র পাওয়া যায়- ব্যাবিলনের উত্তর গাথুর শহরের ধ্বংসাবশেষে
অ্যাসরীয় সভ্যতা
কৌশলঃ-
সাম (মানুষের নাম) ALL লোহাকে ৩৬০”(ডিগ্রি) তে ভাগ করো
সাম☞☞ অ্যাসেরীয়রা সামরিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত
A☞☞Assyrian
L☞☞ Latitude (অক্ষাংশ) নির্ণয় করে
L☞☞ Longitude (দ্রাঘীমাংশ) নির্ণয় করে
লোহা☞☞ লোহার ব্যবহার করে এই সভ্যতা
৩৬০☞☞ প্রথম বৃত্ত কে ৩৬০ ডিগ্রি তে ভাগ করে
ক্যালেডীয় সভ্যতা (Chaledean Civilization)
কৌশলঃ-
Baby ( সম্পর্কে মধুর ডাক বর্তমানে) #শূনেক
৭ দিনে ১২টা রাশিচক্র বের হবে
Baby ☞☞ ব্যবিলনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠায় নুতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা বলা হয়
শূনে ☞☞ শূন্য উদ্যান -নেবুচাঁদনেজার তৈরী করেন
ক ☞☞ ক্যালডীয় সভ্যতা
৭ দিনে ☞☞ তারা প্রথম সপ্তাহ কে ৭ দিনে ভাগ করে
১২টা > ১২টি নক্ষত্রপুঞ্জের সন্ধান পান তারা,
১২টা রাশিচক্র সৃষ্টি করেন তারা,দিনকে ১২ ঘন্টায় বিভক্ত করেন তারা
মিশরীয় সভ্যতা
#কৌশলঃ–
হায় প্যাপি (বাবাক আধুনিক নামে ডাকে) ৩০,১২, ৩৬৫ কে ঢালাও ভাবে মিশাও না (মিশ্রণ বা গুলিয়ে ফেলা)
হায় ☞☞ হায়রোগ্লিফিক (পবিত্র বর্ণমালা) সৃষ্টি করে
প্যা☞☞ প্যাপিরাস নামক কাগজে আবিষ্কার করে
পি☞☞ পিরামিডের দেশ মিশর (খুফুর সমাধি আছে)
৩০,১২,৩৬৫☞☞ ৩০ দিনে মাস,১২ মাসে,১ বছর, ৩৬৫ দিনে বছর গণনা শুরু করে
ঢালাও ☞☞ ঢাল,তলোয়ার এর প্রচলন করে তারা
মিশাও☞☞ মিশরীয় সভ্যতা
চৈনিক সভ্যতা
☞ চীন রা তাদের রাজাকে “ইশ্বরের পুত্র ” মনে করে
☞কনফুসিয়াস ছিলেন চিনের প্রভাবশালী দার্শনিক
সিন্ধু সভ্যতা
☞হরপ্পা ও মহেঞ্জোদোরো শহরে দ্রাবিড়গণ এ সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করেন
☞☞১৯২২ সালে রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, মার্শাল, দয়ারাম সাহনী আবিষ্কার করেন
ফিনিশীয় সভ্যতা
#কৌশলঃ–
ভুলেও জানা ফিনিশ কর না কালি,কলম কাগজের ব্যবহার ২২ বছরের আগেই (পড়াশোনা)
ভুলেও ☞☞ ভূমধ্যসাগর ও লেবাননের মধ্যবর্তী অঞ্চলে এ সভ্যতা গড়ে উঠে
জানা ☞☞জাহাজ নির্মাতা ও শ্রেষ্ঠ নাবিক তৈরী হিসেবেই সমধিক পরিচিত
ফিনিশ ☞☞ ফিনিশীয় সভ্যতা
২২ ☞☞ ২২টি ব্যঞ্জনবর্ণ উদ্ভাবন করেন
পারস্য সভ্যতা
☞☞ দারিয়ুস ছিলেন পারস্য সম্রাট
☞☞ জরথ্রষ্টু নামক ধার্মিক ও দার্শনিক জরথ্রুষ্টবাদ প্রবর্তন করেন।
☞☞ এর অপর নাম একমেলিড সভ্যতা
গ্রিক সভ্যতা ৩৯ তম বিসিএস
কোশলঃ-
গ্রিক হেলেন দেখতে SAM (শ্যাম) হলেও সুন্দর লাগে নগরের অলিগলিতে ঘুরলে সূতি কাপড় পড়ে
গ্রিক ☞☞ গ্রিক সভ্যতা (খ্রীস্ট পূর্ব ১২০০)
হেলেন ☞☞ হেলেনিস্টিক সংস্কৃতি জন্ম হয় গ্রীসে
S ☞☞ Socrates-হেমলক বিষপানে হত্যা করে
A ☞ Aristotle ( Politics তার গ্রন্থ)
M ☞☞ ম্যাকিয়াভেলি ( The Prince -আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক)
নগর ☞☞ নগররাষ্ট্রের সূত্রপাত হয় গ্রীসে
অলি ☞☞ অলিম্পিক গেমস শুরু হয় গ্রীসে (৭৭৬ অব্দে)
সূতি☞☞ গনতন্ত্রের সূতিকাগার বলা হয় গ্রীক সভ্যতাকে
#সম্পূরক তথ্য
প্লেটো- The Republic
✪ SPAA
(সক্রেটিস,প্লেটো,এরিস্টটল, আলেকজান্ডার)
বাম দিক হতে শিক্ষক, ডান হতে ছাত্র/শিষ্য ধরতে হবে মানে সক্রেটিস শিক্ষক ছিলেন প্লেটোর,প্লেটো শিক্ষক ছিলেন এরিস্টটলের,এরিস্টটলের শিক্ষক ছিলেন আলেকজান্ডার
উল্টো দিক হতে আলেকজান্ডার ছাত্র ছিলেন এরিস্টটলের
মায়া সভ্যতা ৩৯তম বিসিএস
কৌশলঃ-
আমের মধ্যে মায়া লাগে রং দেখে
আমের মধে ☞☞ মধ্য আমেরিকায় এ সভ্যতার বিকাশ
☞☞মেক্সিকো ও গুয়েতেমালা অঞ্চলে সূত্রপাত হয়
মেক্সি পড়লে মায়া লাগে
ইনকা সভ্যতা
ছন্দঃ- পেরুর (রাজধানী লিমা) মা পিচু নিল
পেরুর☞☞ পেরুর দক্ষিণাঞ্চলে এ সভ্যতার বিকাশ
মা পিচু ☞☞ মাচুপিচ হল ইনকা সভ্যতার নিদর্শন
# বিশ্বযুদ্ধ-
পুরষ্কার-
দিবস –
পূর্তি উদযাপনঃ
২৫ বছর -রজত জয়ন্তী
৫০ বছর -সুবর্ণ জয়ন্তী
৬০ বছর-হীরক জয়ন্তী
৭৫ বছর-প্লাটিনাম জয়ন্তী
১০০ বছর -শত বর্ষ
১৫০ বছর-সার্ধশত বর্ষ
২০০ বছর-দ্বি-শত বর্ষ
# পৃথিবীর বৃহত্তম
# পৃথিবীর বৃহত্তম বিষয় গুলো মনে রাখার সহজ টেকনিক-
বৃহত্তম দিন – ২১ জুন (উত্তর গোলার্ধ)
বৃহত্তম রাত – ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধ)
বৃহত্তম গ্রহ – বৃহস্পতি
বৃহত্তম স্থলজ প্রাণী – হাতি
বৃহত্তম জলজ প্রাণী – নীল তিমি
বৃহত্তম মাছ – নীল তিমি
বৃহত্তম পাখি – উট পাখি
বৃহত্তম মহাদেশ – এশিয়া
বৃহত্তম দেশ (আয়তনে) – রাশিয়া
বৃহত্তম দেশ (জনসংখ্যায়) – চীন
বৃহত্তম শহর (আয়তনে) – মন্ট্রিল, কানাডা
বৃহত্তম শহর (জনসংখ্যায়) – টোকিও, জাপান
বৃহত্তম মুসলিম দেশ (জনসংখ্যায়) – ইন্দোনেশিয়া
বৃহত্তম মুসলিম দেশ (আয়তনে) – কাজাখস্তান
বৃহত্তম মসজিদ – শাহ ফয়সল মসজিদ (পাকিস্তান)
বৃহত্তম মন্দির – এম্বার ডাট
বৃহত্তম ব্যাংক – দি সুইচ ব্যাংক
বৃহত্তম প্রসাদ – ভ্যাটিকান প্রসাদ
বৃহত্তম অফিস ভবন – পেন্টাগন বিল্ডিং
বৃহত্তম হোটেল – এম জি এম গ্র্যান্ড হোটেল
বৃহত্তম হাসপাতাল – ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল সেন্টার
বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় – এম ভি স্টেটস
বৃহত্তম লাইব্রেরি – ইউনাইটেট স্টেটস লাইব্রেরি অব কংগ্রেস(ওয়াশিংটন)
বৃহত্তম ডিকশনারি – দি অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারি
বৃহত্তম পার্ক – উড রাফেলা ন্যাশনাল পার্ক
বৃহত্তম মিউজিয়াম – লন্ডন মিউজিয়াম
বৃহত্তম স্টেডিয়াম – স্ট্রইভ স্টেডিয়াম
বৃহত্তম জেলখানা – খারকভ জেলখানা
বৃহত্তম বিমান তৈরি কারখানা – সিস্টং বোয়িং কারখানা
বৃহত্তম বিমানবন্দর – বাদশা আব্দুল আজিজ বিমানবন্দর(জেদ্দা)
বৃহত্তম বন্দর – নিউইয়র্ক
বৃহত্তম যুদ্ধ জাহাজ – ইয়ামাটো
বৃহত্তম যাত্রীবাহী জাহাজ – কুইন মেরী-২
বৃহত্তম ডুবো জাহাজ – নটিখাল
বৃহত্তম নৌবহর – সপ্তম নৌবহর
বৃহত্তম যাত্রীবাহী বিমান – কনকর্ড(বর্তমানে বন্ধ)
বৃহত্তম মহাসাগর – প্রশান্ত মহাসাগর
বৃহত্তম সাগর – চীন সাগর
বৃহত্তম উপসাগর – মেক্সিকো উপসাগর
বৃহত্তম নদী – আমাজান
বৃহত্তম হ্রদ – কাস্পিয়ান হ্রদ
বৃহত্তম মিঠাপানির হ্রদ – সুপিরিয়র
বৃহত্তম দ্বীপ – গ্রিনল্যান্ড
বৃহত্তম দ্বীপ দেশ – ইন্দোনেশিয়া
বৃহত্তম ব-দ্বীপ – বাংলাদেশ
বৃহত্তম উপদ্বীপ – আরব উপদ্বীপ
বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ – মালয় দ্বীপপুঞ্জ
বৃহত্তম জলপ্রপাত – নায়াগ্রা
বৃহত্তম পর্বত – হিমালয়
বৃহত্তম মরুভূমি – সাহারা
বৃহত্তম অরণ্য – তৈগা
বৃহত্তম তৃনাঞ্জল – প্রেইরি তৃনাঞ্জল
# পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম
পৃথিবীর গভীরতম বিন্দু – চ্যালেঞ্জার ডিপ
পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর- প্রশান্ত মহাসাগর ।
পৃথিবীর গভীরতম স্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চ (প্রশান্ত মহাসাগর)।
বিশ্বের ক্ষুদ্রতম :
(আয়তনে+জনসংখ্যায়) বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ:- ভ্যাটিকান
(আয়তনে)[জাতিসংঘ ভুক্ত] বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ:- মোনাকো
(জনসংখ্যায়)[জাতিসংঘ ভুক্ত] বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ:- নাউরু
(আয়তনে+জনসংখ্যায়) এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ:- মালদ্বীপ
(আয়তনে+জনসংখ্যায়) ইউরোপের ক্ষুদ্রতম দেশ:- ভ্যাটিকান
বাংলাদেশের বৃহত্তর
1.বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর – হাকালুকি [এটি এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি]
2.বাংলাদেশের বৃহত্তম নৃ-গোষ্ঠী – চাকমা
3.বাংলাদেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর – বেনাপোল
4.বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প – তিস্তা সেচ প্রকল্প
বিবিধ-
১। জীব বিজ্ঞানের জনক→এরিস্টটল
২। প্রাণী বিজ্ঞানেরজনক→ এরিস্টটল
৩। রসায়ন বিজ্ঞানের জনক→ জাবির ইবনে হাইয়ান
৪। পদার্থ বিজ্ঞানের জনক→ আইজ্যাক নিউটন
৫। সমাজ বিজ্ঞানের জনক→অগাষ্ট কোঁৎ
৬। হিসাব বিজ্ঞানের জনক→ লুকাপ্যাসিওলি
৭। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক→ ইবনে সিনা
৮। দর্শন শাস্ত্রের জনক→ সক্রেটিস
৯। ইতিহাসের জনক→ হেরোডোটাস
১০। ভূগোলের জনক→ ইরাটস থেনিস
১১। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক→ এরিস্টটল
১২। অর্থনীতির জনক→ এডাম স্মিথ
১৩। অংকের জনক→ আর্কিমিডিস
১৪। বিজ্ঞানের জনক→ থ্যালিস
১৫। মেডিসিনের জনক→ হিপোক্রটিস
১৬। জ্যামিতির জনক→ ইউক্লিড
১৭। বীজ গণিতের জনক→ আল – খাওয়াজমী
১৮। জীবাণু বিদ্যার জনক→ লুই পাস্তুর
১৯। বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক→ চার্লস ডারউইন
২০। সনেটের জনক→ পের্ত্রাক
২১। সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক→ হার্বাট স্পেন্সর
২২। বংশগতি বিদ্যার জনক→ গ্রেগর জোহান মেনডেল
২৩। শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক→ কারোলাস লিনিয়াস
২৪। শরীর বিদ্যার জনক→ উইলিয়াম হার্ভে
২৫। ক্যালকুলাসের জনক→ আইজ্যাক নিউটন
২৬। বাংলা গদ্যের জনক→ ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর
২৭। বাংলা কবিতার জনক→ মাইকেল মধুসুদন দত্ত
২৮। বাংলা উপন্যাসের জনক→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৯। বাংলা নাটকের জনক→ দীনবন্ধু মিত্র
৩০। বাংলা সনেটের জনক→ মাইকেল মধু সুদন দত্ত
৩১। ইংরেজী কবিতার জনক→ খিউ ফ্রে চসার
৩২। মনোবিজ্ঞানের জনক→ উইলহেম উন্ড
৩৩। বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক→কাজী নজরুল ইসলাম
৩৪। বাংলা চলচিত্রের জনক→ হীরালাল সেন
৩৫। বাংলা গদ্য ছন্দের জনক→ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বাংলাদেশ:
সংবিধান:
বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People’s Republic of Bangladesh)
বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।
এদেশের রাজধানী- ঢাকা।
বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।
এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।
বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।
বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।
বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন –
বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল>সুবাহ-ই বাঙলা> পূর্ববঙ্গ>পূর্ব পাকিস্তান>বাংলাদেশ।
৩৬. বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান- ২০ ৩ি৪ উত্তর অক্ষাংশ হতে ১৫ ৩ি৮ উত্তরঅক্ষাংশএবং ৮৮ ি ০১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২ ি৪ ১ পূর্ব দ্রাঘিমা অংশপর্যন্ত।
৩৭. বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরেভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরামএবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।
৩৮. বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।
এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গমাইল।
আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম
# যে সকল দেশের সংবিধান অলিখিত-
শর্টকাটঃ নিউ বিডি স্পে সাল = নিউজিল্যান্ড, ব্রিটেন, স্পেন, সৌদি আরব
*** সবচেয়ে ছোট সংবিধান যুক্তরাষ্ট্রের এবং বড় সংবিধান ভারতের।
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬ বাংলাদেশের সংবিধান ▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
ভাগ ও অনুচ্ছেদঃ বাংলাদেশের সংবিধানের ১১টি ভাগ ও এর ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।
☼ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ
১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রনয়ন করতে, কবে এটি কার্যকর হয়, কে এতে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।
২। এরপর জেনে নিন সংবিধানের ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র (অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)
দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)
এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি পড়েছে।
কী পড়তে হবে- এই বিষয়ে অনেক কিছু বললাম। এই বার আসি মূল আলোচনায়।
আমি হুবহু মুখস্ত করার জন্য প্রথমেই বলব প্রস্তাবনাটাকে। কারন এই প্রস্তাবনা অনেক বার সংশোধিত হয়েছে। আবার, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন আসলে চেষ্টা করবেন ভূমিকা হিসেবে কোটেশন আকারে এটি ব্যবহার করতে। যেহেতু মুখস্ত করেছেন সেহেতু কোটেশন হিসেবে দেয়ার সময় অবশ্যই নীল রঙের কালি ব্যবহার করবেন। পরীক্ষক কে বুঝান যে সংবিধান টা আপনি পড়েছেন বেশ ভালো (!!!) করে।
☼ “আমরা, বাংলাদেশের জনগন, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষনা করিয়া জাতীয় মুক্তির (স্বাধীনতা) জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের (যুদ্ধের) মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি”
[আগ্রহী পাঠকগন হয়ত খেয়াল করবেন আমি বন্ধনীর মধ্যে ২টি শব্দ ব্যবহার করেছি। কারন সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দ গুলো একবার যোগ হয়েছে ও একবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে]
☼ আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের (স্বাধীনতার) জন্য যুদ্ধে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রানোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচারের সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে। [আমার কাছে এই মুহূর্তে ১৫তম সংশোধনীর পরের সংবিধান টা নাই বলে আগ্রহী পাঠকরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে এটা ঠিক করে নিবেন। এই রকম হবার কথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।]
বাংলাদেশ সংবিধানের মূলনীতিগুলো (যা ৮ নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে):
সংবিধানের ৭টি তফসিল, মনে রাখার কৌশলঃ
তফসিল – 4+3=7 টা
* সংবিধানের বিশেষ কোনো অনুচ্ছেদের বিস্তারিত ব্যাখ্যা বা বর্ণনাকে তফসির বলে। তফসিল শব্দের বাংলা অর্থ বিবরণ। কোনো বিষয়ে আলোচনার পর সে আলোচনাকে বোধগম্য করার জন্য অতিরিক্ত বিবরণের প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত আলোচনাকে তফসিল বলে।
প্রথম তফসিল – অন্যান্য বিধান সত্ত্বেও কার্যকর আইন(৪৭নং) [[ ‘অ’ প্রথমে এভাবে মনে রাখা যায় ]]
দ্বিতীয় তফসিল – রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (বর্তমানে বিলুপ্ত) [[২টা অংশ, তাই ২য় তফসির এভাবে মনে রাখা যায়]]
তৃতীয় তফসিল – শপথ ও ঘোষণা(১৪৮নং) [[৩টা অংশ,তাই ৩য় তফসির এভাবে মনে রাখা যায়]]
চতুর্থ তফসিল – ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানবলী [[৪টা অংশ,তাই ৪র্থ তফসির এভাবে মনে রাখা যায়]]
পঞ্চম তফসিল – ১৯৭১ সালের ৭-ই মার্চের ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ।
ষষ্ঠ তফসিল – ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা।
সপ্তম তফসিল – ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। (১৫০ এর ২ অনুচ্ছেদে)
[[৭-ই মার্চ, ২৬ মার্চ, ১০ই এপ্রিল এভাবে সিরিয়ালই মনে রাখলে হবে]]
সংবিধানসংশোধনী ১৭টি, সহজে মনে রাখার টেকনিক:
বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন হয়েছেঃ ১৭ বার ——(৪ব+২জি+৪এ+খা৪+হা৩)
** শেখ মুজিবুর রহমান = ৪ বার
মনে রাখার টেকনিক = “”যুদ্ধ জরুরী, সীমানার জন্য রাষ্ট্রপতি””
১) যুদ্ধ= যুদ্ধপরাধীদের বিচার।
২) জরুরী = জরুরী অবস্থা ঘোষনা যেটি শুধু রাষ্ট্রপতি কর্তৃক।
৩) সীমানার জন্য= বেরুবাড়ীকে ভারতকে হস্তান্তর।
৪) রাষ্ট্রপতি= একদলীয় রাজনীতী বাকশাল।
——-✿
** জিয়াউর রহমান=১ বার
৫) সামরিক শাসনের বৈধতা।
** আবদুর সাত্তার =১ বার*
৬) উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন।
** হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ= ৪বার
মনে রাখার টেকনিক= “”বৈধ করল ইসলাম দুই নারী””
৭) বৈধ করল= নিজেকে অর্থাত্ সামরিক শাসন।
৮) ইসলাম= রাষ্ট্রধর্ম
৯) দুই= রাষ্ট্রপতি ২ মেয়াদে সীমাবদ্ধ রাখা।
১০) নারী= ৩০টি আসন মহিলা ১০বছরের জন্য সংরক্ষন।
** খালেদা জিয়া= ৪ বার
মনে রাখার কৌশল= S.S.C
১১) S= সাহাবুদ্দীনের স্বপদে ফিরে যাবার বিধান।
১২) S= সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা।
১৩) C= caretaker government।
১৪) মনে রাখার টেকনিক= “”৪৫টি ছবি তুললে কম অর্থ শপথ করছি ৩বৃদ্ধ””
* ৪৫= নারী আসন বৃদ্ধি ১০বছর।
* ছবি তুললে=সরকারীভাবে প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট সংরক্ষণ ও প্রদর্শন।
* কম অর্থ= কমা ব্যবহার, অর্থবিল লেখার পর।
* শপথ= স্পীকার ব্যর্থ হলে প্রধান নিবার্চনার কমিশনার শপথ পাঠ করাবেন।
* ৩ বৃদ্ধ= প্রধান বিচারপতি বয়স ৬৫ থেকে ৬৭ তে, PSC CHAIRMAN ৬৫ তে, মহাহিসাব নিরীক্ষক ৬৫ বছরে উন্নীত করা ।
১৫) তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলুপ্তি। (ব্যরিস্টার শফিক আহমেদ)
১৭) সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচনের বিধি আরও ২৫ বছর বহাল রাখার প্রস্তাব (আইনমন্ত্রী আনিসুল হক)
# Two-third-Majority দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন হয়। আওয়ামী লীগের শাসনামলে এ যাবত ৯২৩টি আইন পাশ হয়েছে। আর জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে সংসদে পাশ হয় ৪২৪টি আইন। এরশাদের সময় পাশ হয়েছে ১৮১টি বিল।
বিশিষ্ট সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহ্ দীন মালিক ইত্তেফাককে বলেন, পাশ হওয়া এসব আইনের মধ্যে ভালো আইন যেমন আছে তেমনি খারাপ আইনও রয়েছে। তবে এখানে সমালোচনার জায়গাটা হলো যে আইনগুলো নিয়ে অতীতেও যেমন সংসদে তেমন একটা আলোচনা হয়নি, এখনও আইন নিয়ে সংসদে তেমন আলোচনা হয় না বললেই চলে। এটা নিঃসন্দেহে সংসদের ব্যর্থতা না বললেও দুর্বলতা বলতেই হবে।
সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়:
প্ররা মৌনি আবিনিম বাংজ সংবি
১। প্র-প্রজাতন্ত্র (১-৭)
২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (৮-২৫) :
৩। মৌ-মৌলিক অধিকার (২৬-৪৭)
৪। নি-নির্বাহী বিভাগ (৪৮-৬৪)
৫। আ-আইনসভা (৬৫-৯৩)
৬। বি-বিচার বিভাগ (৯৪-১১৭)
৭। নি-নির্বাচন (১১৮-১২৬)
৮। ম-মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (১২৭-১৩২)
৯। বাং-বাংলাদেশের কর্মবিভাগ (১৩৩-১৪১)
৯ক। জ-জরুরী বিধানাবলী (১৪১ক-১৪১গ)
১০। সং-সংবিধান সংশোধন (১৪২)
১১। বি-বিবিধ (১৪৩-১৫৩)
অনুচ্ছেদ : ১-১২
১- প্রজাতন্ত্র : [[দেশের নাম/আত্বপরিচয়]](বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে৷)
২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা : [[দেশটা কোথায়/অবস্থান, ভারত ও মিয়ানমার (২টি দেশের সাথে)]](প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানার অন্তর্ভুক্ত হইবে (ক) ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা-ঘোষণার অব্যবহিত পূর্বে যে সকল এলাকা লইয়া পূর্ব পাকিস্তান গঠিত ছিল [এবং সংবিধান (তৃতীয় সংশোধন) আইন, ১৯৭৪-এ অন্তর্ভুক্ত এলাকা বলিয়া উল্লিখিত এলাকা, কিন্তু উক্ত আইনে বহির্ভূত এলাকা বলিয়া উল্লিখিত এলাকা তদ্বহির্ভূত; এবং] (খ) যে সকল এলাকা পরবর্তীকালে বাংলাদেশের সীমানাভুক্ত হইতে পারে৷)
২ক- রাষ্ট্রধর্ম : [[রাষ্ট্র + ধর্ম, মুসলিম + হিন্দু]](প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন)
৪ – জাতীয় সঙ্গীত,পতাকা ও প্রতীক : -(1)(2)(3)- [[ যেকোনো অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম ৪লাইন বাজানো হয়(কন্ঠে গাইলে 10লাইন), জাতীয় পতাকা ১ম উত্তোলন করা হয়েছিল ২মার্চ তাছাড়া খুঁটি-কাপড় এই ২টা অংশ নিয়ে এটি গঠিত তাই এটি সিরিয়ালে ২য়, বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক শাপলার শীর্ষদেশে/চুড়ায় রয়েছে পাটগাছের পরস্পরযুক্ত ৩টি পাতা]] ( (১) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় সঙ্গীত “আমার সোনার বাংলা”র প্রথম দশ চরণ৷ (২) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকা হইতেছে সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত৷ (৩) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় প্রতীক হইতেছে উভয় পার্শ্বে ধান্যশীর্ষবেষ্টিত, পানিতে ভাসমান জাতীয় পুষ্প শাপলা, তাহার শীর্ষদেশে পাটগাছের তিনটি পরস্পরসংযুক্ত পত্র, তাহার উভয় পার্শ্বে দুইটি করিয়া তারকা৷ (৪) উপরি-উক্ত দফাসমূহ-সাপেক্ষে জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক সম্পর্কিত বিধানাবলী আইনের দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷
৪ক- জাতির পিতার প্রতিকৃতি : [[জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মাথার প্রতিকৃতি এর সাথে ৪(ক) এর মিল আছে]](জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পীকার ও প্রধান বিচারপতির কার্যালয় এবং সকল সরকারী ও আধা-সরকারী অফিস, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, সংবিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষের প্রধান ও শাখা কার্যালয়, সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনসমূহে সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করিতে হইবে।) )
৫- রাজধানী : [[DHAKA তে ৫টা letter – D H A K A]] ((১) প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ঢাকা৷(২) রাজধানীর সীমানা আইনের দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷)
৬- নাগরিকত্ব : -(২)- [[৬টা অক্ষর নিয়ে নাগরিকত্ব শব্দটি গঠিত – ন গ র ক ৎ ব]] (১) বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিত হইবে।(২) বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হইবেন।)
৭- সংবিধানের প্রাধান্য : [[Lucky-7, কারণ জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক হলে তো ভাগ্যই হত]] ((১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে৷ (২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে৷)
৭ক- সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ, ইত্যাদি অপরাধ :
৭খ- সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য : [[Lucky-7 না থাকলে আগে অপরাধ করলে অযোগ্য হয়]]
৮-মূলনীতিসমূহ
৯-জাতীয়তাবাদ – [[nationalism, থেকে ৯ বা nine]]
১০-সমাজতন্ত্র ও শোষনমুক্তি [[Socialism]]
১১-গণতন্ত্র ও মানবাধিকার : [[democracy, এখানে ১১টি অক্ষর]]
১২-ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা। [[secularism, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, বাড়াবাড়ি থেকে ১২ এসেছে(-এভাবে মনে রাখা যায়)]], এভাবে ৮ মূলনীতি হলে এরপর পর্যায়ক্রমে ৯,১০,১১,১২ হচ্ছে N, S, D, S : nationalism, Socialism, democracy, secularism এগুলো মনে রাখার উপায়
অনুচ্ছেদ : ১৩-২৫
মালিক কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্যরূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।
১৩-মালিক-মালিকানার নীতি
১৪-কৃষক-কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
১৫-মৌ-মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
১৬-গ্রাম-গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব [[ ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনতার পর সবচেয়ে বেশি যেটি প্রয়োজন হয়েছিল সেটি হল গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব]]
১৭-অবৈতনিক-অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা [[সাথে আছি (মানে ১৭), অবৈতনিক শিক্ষা মানে বিনা বেতনে শিক্ষা, অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা যেহেতু ভাল কিছু তাই আমরা এর সাথে আছি (মানে ১৭ নং), এভাবে ১৭ মনে রাখা যায়]]
১৮-জনস্বাস্থ্য-জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
১৯-সুযোগের সমতা-সুযোগের সমতা [[১৯ সংখ্যাটা খুবই অসম। ১ ছোট সংখ্যা, ৯ বড় সংখ্যা। অসম সংখ্যার এখান থেকে মনে রাখুন সুযোগের সমতা]]
২০-অধিকার ও কর্তব্যরূপে-অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
২১-নাগরিক-নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য [[১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ৪ টারও বেশি দল নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়ে মুসলিম লিগের বিরুদ্ধে ২১ দফা ঘোষণা করেছিল, এক্ষেত্রে ৪ টারও বেশি দলে বিশাল সংখ্যক নাগরিকের ভূমিকা আছে, এভাবে ২১ মনে রাখা যায়]]
২২-নির্বাহী বিভাগ থেকে-নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ [[২টা জিনিসকে ২ ভাগ করা হয়েছে, এখান থেকে ২২ মনে রাখা যায়।// নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগে আলাদা ২টা বিভাগ]]
২৩-জাতীয় সংস্কৃতি-জাতীয় সংস্কৃতি [[সংস্কৃতি শব্দের শেষে তী/তি আছে, যার এর সাথে ৩ এর একটা মিল আছে]]
২৩ক- উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি
২৪-জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন-জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি
২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি-আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।
অনুচ্ছেদ : ২৬-৩৫
মৌলিক অধিকারের আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম, সরকারি নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহণে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়।
২৬-মৌলিক অধিকারের-মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল
২৭-আইনের দৃষ্টিতে-আইনের দৃষ্টিতে সমতা [[২৭ এ সমতা]]
২৮-ধর্ম-ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য
২৯-সরকারি নিয়োগ-সরকারি নিয়োগলাভের সুযোগের সমতা
৩০-বিদেশী খেতাব গ্রহণে-বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ
৩১-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার [[ ক্ষমতাবান লোকেরা মনে করে আইনের অধিকার লাভ- একার তার (৩১)- // বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতির সর্বোচ্চ ক্ষমতা, তাই আইন দ্বারা তার বিচার করা সম্ভব না। অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি আইনের উর্ধে, তাই আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার একার তার(৩১)। এভাবে মনে রাখবেন।]]
৩২-জীবনে-জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
৩৩-গ্রেপ্তার-গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
৩৪-জবরদস্তি-জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ
৩৫-বিচার-বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ।
অনুচ্ছেদ : ৩৬-৪৪
চল, সমাবেশ ও সংগঠন করি! চিন্তা,পেশা,ধর্ম,সম্পত্তি ও যোগাযোগের অধিকার বলবত্ করি।
অনেকগুলা মানুষ একসাথে চলাফেরা করলেই হয় সমাবেশ, সমাবেশ থেকেই তারা গঠন করতে পারে সংগঠন, সংগঠনে তারা তাদের চিন্তা বিবেক বুদ্ধি হয় পরস্পরের মাঝে বিনিময় করে। তারা চিন্তাভাবনা করে দেখে যে তাদের সংগঠন চালানোর জন্য সবারই কোনো না কোনো পেশা যুক্ত থাকা প্রয়োজন।
৩৬-চল-চলাফেরার স্বাধীনতা [[চলাফেরার স্বাধীনতা থাকলে রাত ৩টা আর ৬টা নাই, যখন খুশি বাইরে যাওয়া যায়]]
৩৭-সমাবেশ-সমাবেশের স্বাধীনতা [[পরেরটা, চলাফেরার স্বাধীনতা থাকলে সমাবেশ করতে পারবে]]
৩৮-সংগঠন-সংগঠনের স্বাধীনতা [[পরেরটা, চলাফেরার স্বাধীনতা থাকলে সংগঠন করতে পারবে]]
৩৯-চিন্তা-চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতা [[চিন্তা, বিবেক, বাক এই ৩টা বিষয়, আগের ৩টা স্বাধীনতা = মিলে ৩*৩ = ৩৯]]
৪০-পেশা-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
৪১-ধর্ম-ধর্মীয় স্বাধীনতা [[চল্লিশ দিনে এক চিল্লায়, ৪০+১ = ৪১ দিন তাবলিক-জামাতে যায়]]
৪২-সম্পত্তি-সম্পত্তির অধিকার
৪৩-যোগাযোগের-গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ
৪৪-অধিকার-মৌলিক অধিকার বলবতকরণ।
অনুচ্ছেদ : ৪৮-৫৪
রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিশংসন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকারকে দিলেন।
সংসদ সদস্যগণ শূন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশনে ভাষনের অধিকার স্পীকারকে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।
৬৫-সংসদ-সংসদ প্রতিষ্ঠা
৬৬-সদস্যগণ-সংসদের নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
৬৭-শূন্য-সংসদের আসন শূন্য হওয়া
৬৮-পারিশ্রমিকে-সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি
৬৯-অর্থদন্ড-শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
৭০-পদত্যাগের কারনে-রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারনে আসন শূন্য হওয়া
৭১-দ্বৈত-দ্বৈত সদস্যতায় বাধা
৭২-অধিবেশনে-সংসদের অধিবেশন
৭৩-ভাষণের-সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
৭৩ক-অধিকার-সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
৭৪-স্পীকার-স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
৭৫-কোরাম-কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি
৭৬-স্থায়ী কমিটি-সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
৭৭-ন্যায়পাল-ন্যায়পাল
৭৮-বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি-সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ-অধিকার ও দায়মুক্তি
৭৯-সচিবালয়-সংসদ সচিবালয়।
৮১- অর্থবিল [[অর্থবিল যে যা খাবে তাই দিবে, অর্থাৎ একা বিল(৮১) দিলে বান্ধবী একলা আসে, সাথে কাউকে নিয়ে আসে না খরচ বাচাতে]]
৮৭- বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি [[সাথে আছি/আসি(৮৭), যদি বিল একা না দিয়ে আমি সব চালিয়ে দিই // বাজেট উত্থাপন করলে সবাই বলে সাথে আছি (৮৭) ]]
১১৭- প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল সমূহ [[সমূহ মানে এক সাথে অনেককিছু(১১৭)]]
১১৮- নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা [[নির্বাচনের জন্য বিএনপিকে আঠার(১১৮) মত লেগে থাকতে হবে]]
১২৭- মহা হিসাব নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা [[একাই(১) হিসাব করে সব, সাথে(২৭) কাউকে নেয় না]]
১৩৭- সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠান
আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ
§ অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
§ অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
§ অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
§ অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
§ অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
§ অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা [[ জরুরী অবস্থায় সবাইকে একা একা চলতে হয়, ১৪১ ক, খ, গ]]
§ অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন
১৪৩- প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি [[ দেশের সম্পত্তি যেহেতু আমাদের সবার ভালোবাসা উচিত(143=i love u এর code এটা)]]
§ ১৪৫- চুক্তি ও দলিল [[ ১৯৪৫ সালের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অনেক চুক্তি ও দলীল সম্পাদিত হয়]]
§ ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি
§ ১৪৮- পদের শপথ
# বাংলাদেশের অবস্থানঃ-
সর্ব উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম এর জেলা:- শর্টকাটঃ ‘পঞ্জ-চাপাইর-বাজারে-বান্দর’ = পঞ্জগড়-কক্সবাজার-বান্দরবন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ।
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।
সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।
# উত্তর এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘পঞ্জ তেতুল বাংলা জায়’ = পঞ্জগড়,
# দক্ষিণ এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘কক্স টেক সেন্ট ছেড়া’ = কক্সবাজার,
# পূর্ব এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘বাথাআ’ = বান্দরবন, থানচি, আখাইনঠং।
# পশ্চিম এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘চাশিম’ = চাঁপাইনবাবগঞ্জ,
৪০. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।
৪১. বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।
৪২. বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।
☞দলাকু
দ = দহগ্রাম ছিটমহল (বাংলাদেশ অংশে)
লা = লালমনিরহাট জেলায়
কু= কুচবিহার (ভারত অংশ)
# পার্বত্য জেলা ৩টি:- শর্টকাটঃ ‘বরাখ’ = বান্দরবন, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি
# বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের সবগুলো জেলার নাম–
* (৬টি জেলা) নিয়ে বরিশাল বিভাগ:– ‘বরিশাল জেলার- পটু পিরোজ বর ঝালে ভোলা’ = (1)বরিশাল জেলা (2)পটুয়াখালী জেলা (3)পিরোজপুর জেলা (4)বরগুনা জেলা (5)ঝালকাঠি জেলা (6)ভোলা জেলা
*** বর্তমানে ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোনো সীমান্ত সংযোগ নাই। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দেশের অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ (ময়মনসিংহ , জামালপুর , নেত্রকোনা ও শেরপুর জেলা নিয়ে) গঠিত হয়। বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ বর্তমানে।
*** ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।
*** বাংলাদেশের যে স্থান টি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর, বিএস,এফ এর নিকট থেকে উদ্ধার করেছে- পদুয়া।
*** ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি বি.ডি.আর পুনরুদ্ধার করে- ১৫ এপ্রিল ২০০১ সালে।
*** বি.ডি.আর এবং বি.এস.এফ এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়- রৌমারীতে ২০০১ সালে।
*** বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম-JBWF (Joint Boundary working Groups)
*** বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।
*** বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীমান্ত স্থান- ৩টি।
# বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমানা রয়েছে – ভারতের ৫টি রাজ্যের ।
# মায়ানমার সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা – তিনটি।
শর্টকাটঃ বান্দর রা বাজারে।
বান্দর = বান্দরবান
রা = রাঙ্গামাটি
বাজারে = কক্সবাজার
# বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমার এই তিনটি জেলার যৌথ সীমান্ত রয়েছে কোন জেলায়- রাঙ্গামাটি জেলায়।
এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।
# ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত সংযোগ আছেঃ- ৩০টি জেলা
১ * ঢাকা বিভাগ – এর কোনো জেলার সাথে ভারতের কোনো সীমান্ত সংযোগ নাই।
২ * বরিশাল বিভাগ – এর কোনো জেলার সাথে ভারতের সীমান্ত সংযোগ নেই।
৮ * (৪ টি) সিলেট জেলার- মৌ সুনাম হবি = সিলেট,- মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ [সিলেটের সব জেলার সাথে ভারতের সীমান্ত সংযোগ আছে]
# রেলপথ –
বাংলাদেশভূ-উপগ্রহকেন্দ্র :
০১. বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)
০২. আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে- উপগ্রহ বলে।
০৩. বাংলাদেশের সর্বশেষ কেন্দ্র- সিলেটে অবস্থিত।
০৪. বাংলাদেশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- সিলেটে অবস্থিত।
০৫. প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- বেতবুনিয়া, গাজীপুর।
০৬. তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি কোন জেলায় অবস্থিত- গাজীপুর।
০৭. মহাখালীতে ভূ উপগ্রহ কেন্দ্রটি যোগাযোগ ছাড়াও- আন্তর্জাতিক ট্রাংক এক্স চেঞ্জের কাজে ব্যবহৃত হয়।
# জনপদ –
২৯. জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।
৩০. সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।
৩১. সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ জেলা- বান্দরবন।
# উপজাতি-
# নদ-নদী- পাহাড়, দ্বীপ, বিল, চর –
২৭. বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।
২৮. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩টি।
জেলার নামে নদী তিনটি
“পফভ” = পটুয়াখালী, ফেনী&ভোলা
সুন্দরবন বিস্তৃত জেলাগুলার নাম:
টেকনিক : সুন্দরবনের বাঘ সাতারে খুব পটু।
বাঘ- বাগেরহাট
সাতারে- সাতক্ষীরা
খু- খুলনা
ব- বরগুনা
পটু- পটুয়াখালী।
হাওর বেষ্ঠিত ৭ টি জেলা:
কিশোর মৌলভী ও ব্রাক্ষ্মনের নেত্রের সুনাম সিলেট থেকে হবিগঞ্জ পর্যন্ত পৌঁছে গেছে।
১. কিশোরগঞ্জ
২. মৌলভীবাজার
৩. ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া
৪. নেত্রকোনা
৫. সুনামগঞ্জ
৬. সিলেট
৭. হবিগঞ্জ
বাংলাদেশে হাওর এর সংখ্যা:
IUCN এর মতে : ৪০০ টি
হাওর ও জলাভূমি র্বোডের মতে: ৪১৪ টি
পানি উন্নয়ন র্বোডের মতে: ৪২৩ টি
নদ-নদী
# বাংলাদেশের প্রধান নদ-নদী গুলো যেসকল সীমান্তবর্তী জেলার মধ্য দিয়ে প্রবেশ করেছে:-
‘তিনী মেসি, হালখা নাক বকু’ = তিস্তা-নীলফামারি মেঘনা-সিলেট হালদা-খাগড়াছড়ি নাফ-কক্সবাজার ব্রক্ষপুত্র-কুড়িগ্রাম
# নদ-নদীর পুরাতন নাম মনে রাখার উপায়:-
‘যমুনার-জোনাই পদ্মার-কীর্তিতে ব্রক্ষ-লাল বুড়ি-দোলায়’ = যমুনা-জোনাই, পদ্মা-কীর্তিনাশা, ব্রক্ষপুত্র-লোহিত্য, বুড়িগঙ্গা-দোলাই
* নদী ছাড়া, যমুনা হচ্ছে মরিচের নাম, পদ্মা হচ্ছে তরমুজের নাম।
# পদ্মার উপনদী গুলো হচ্ছে:- ‘পদ্মা উপরে নাগর কুলি মহানন্দে পুনর্ভব’ = নাগর নদী, কুলিখ নদী, মহানন্দা নদী, পুনর্ভবা নদী
যে সকল এলাকা নিয়ে গৌড় জনপদ গড়ে উঠেছিল:-
‘চাপা নদীয়ার মা.মু’ = চাপাই নবাবগঞ্জ, নদীয়া, মালদহ, মুর্শিদাবাদ
# পানি পথের যুদ্ধ যাদের মাধ্যমে হয়েছিল:- শর্টকাট টেকনিক: বালু বৈহি আ-মরা (* চিহ্নিত ব্যক্তিরা যুদ্ধ লাভ করে)
১ম যুদ্ধ: বালু = বাবর*, ইব্রাহিম লোদী
২য় যুদ্ধ: বহি = বৈরাম খা*, হিমু
৩য় যুদ্ধ: আ-মরা = আহমদ শাহ আবদালী*, মারাঠা
# মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে এসেছে
টেকনিকঃ ‘বাবার-হয়েছিল-একবার-জ্বর-সাড়িল,ঔষধে’
বাবার=বাবর।
হয়েছিল=হুমায়ুন।
একবার= আকবর।
জ্বর= জাহাঙ্গীর।
সাড়িল= শাহাজাহান।
ঔষধ= আওরঙ্গজেব।
টেকনিকে শিখুন পর্যায়ক্রমিক পাল বংশ-
→[ MAPS ]
★বংশ——–প্রতিষ্ঠাতা
M-মৌর্য বংশ–চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
A-আর্য বংশ–ঋকভেদ
P-পাল বংশ–গোপাল
S-সেন বংশ–সামন্ত সেন
স্থাপত্য:
# মৃণাল হক যে সকল ভাস্কর্যের স্থপতি:-
শর্টকাটঃ ‘মৃণাল হকের: জুবলি টাওয়ার রত্নদ্বীপের মত দুর্জয়, চির দুর্জয়’ =
# নিতুন কুন্ড যে সকল ভাস্কর্যের স্থপতি:-
শর্টকাটঃ ‘নিতুন কুন্ডের: সাবাশ বাংলা, সার্ক-কদম ফোয়ারা’ =
# সুন্দরবন বাংলাদেশের যে ৫টি জেলায় বিস্তৃত:-
‘বাগেরহাটে খুব সাপ’ = বাগেরহাট খুলনা বরগুনা সাতক্ষিরা পটুয়াখালী
* সর্ববৃহৎ এ ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট এর অপর নাম বাদা বন।
# যে সকল জেলার কিছু অংশ বরেন্দ্রভূমি:-
‘বদিরা রংপুরে’ = বগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী, রংপুর
বিহার: বৌদ্ধ মন্দির, শিক্ষা কেন্দ্র, উদ্যান সহ দেবালয়কে একত্রে বিহার বলে।
যে সকল বিহারের অবস্থান কুলিল্লায়:-
‘ময়নামতির শালবনে আনন্দ ভোজ’ = ময়নামতি বিহার, শালবন বিহার, আনন্দ বিহার, ভোজ বিহার
যে সকল বিহারের অবস্থান নওগায়:-
‘জগদ্দলের পাহাড় হলুদ’ = জগদ্দল বিহার, পাহাড়পুর বিহার(/সোমপুর বিহার, বোদ্ধ সভ্যতা, ধর্মপাল ৮-৯ম শতক), হলুদ বিহার
(ওলন্দাজ শব্দঃ হরতন, রুইতন, ইস্কাপন, ও টেক্কা,তাস, তুরুপ।
পর্তুগিজ শব্দগুলো মনে রাখার নিঞ্জা টেকনিক :
বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত পর্তুগিজ শব্দগুলো ২ টি গল্পের মাধ্যমে সাজানো হয়েছে। নিম্নোল্লিখিত সবগুলো শব্দই বাংলা একাডেমির “আধুনিক বাংলা অভিধান” অনুসারে পর্তুগিজ শব্দ।
১ম গল্প :পাদ্রিগির্জার গুদামে গিয়ে চাবি দিয়ে আলমারি খুলে বালতিতে করে পাউরুটি, আনারস, আলপিন বের করে এনে নিলাম করে দিল।
২য় গল্প :ইস্পাতেরগরাদ দেয়া কামরার ভেতর কেদারায় বসে গামলায় করে পেয়ারার আচার বানাচ্ছে আয়া। এটা দেখে ইংরেজবেহালামিস্ত্রি তা খাওয়ার ফন্দি করছে। আয়া আড়চোখে এইসব দেখে মিস্ত্রির হাত মাস্তুলের সাথে ফিতা দিয়ে বেধে তাতে পেরেক ঠুকে মুখে আলকাতরা মাখিয়ে বের করে দিল। এটা শুনে মিস্ত্রির ইস্তিরিসাগুর দানার মত বোমা মেরে আয়ার তোয়ালের বোতাম উড়িয়ে দেয়। আয়া তখন তাকে কপি (কফি – তুর্কি) ও পেঁপে খাওয়ায়।
তত্সম উপসর্গ বিশটি তা সকলেই জানি।তবে বেশির ভাগ সময়ই ভুল করে ফেলি আমরা।মনে রাখার শর্ট টেকনিক- অনুকে অভি ও অপি বললো দুর্ভাগোর বিষয় যে ,সুজনদের পরিবারের বিষয় সম্পতি সমা গ্রহন করে নি।(অনু ,অভি, অপি ,দু ,সু ,পরি, বি ,সমা ,নি)। (বি দ্র যদি আপনাদের উপকারে আসে আর আগ্রহী হোন তবে বাকি গুলো পোষট করবো।)
টেকনিকে শিখি যৌগিক শব্দঃ
টেকনিকঃ মধুর পড়ুয়া গায়ক কর্তব্য না করে বাবুয়ানা ভাব করে দৌহিত্রকে নিয়ে চিকামারাতে গেলেন।
#টেকনিক_58
সাধারণ বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ট টেকনিক । ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন নিয়ে কার না ঝামেলা হয় । এগুলো কে আবিষ্কার করছেন । মুখস্ত করলেও উল্টা-পাল্টা হয়ে যায় । এই একটা লাইন মনে রাখলে আপনি জীবনেও ভুলবেন না ।
টেকনিক: ইট পরে নিচে ।
এবার আসুন মিলিয়ে নেই
ই= ইলেকট্রন
ট= টমসন
প= প্রোটন
রে= রাদারফোর্ড
নি= নিউট্রন
চে= চেডউইক
বাংলা ব্যাকরণ মনে রাখার সহজ টেকনিক!
বিভিন্ন ভাষা থেকে যে সকল শব্দগুলো বাংলা ভাষায় প্রবেশ করেছে। সকল পরিক্ষার জন্য সারাজীবন কাজে আসবে]
⇣⇣⇣⇣⇣
পোষ্টটাতে যা পাবেনঃ
১) যৌগিক শব্দ ২) রুঢ বা রুঢি শব্দ ৩) যোগরুট শব্দ ৪)দেশী ৫) ফার্সী ৬) গ্রীক ৭) বর্মী ৮) চীনা ৯) জাপানী শব্দ ১০) ওলন্দাজ ১১) ফরাসী ১২) পর্তুগীজ ১৩) তুর্কীশব্দ ও ১৪) আরবীশব্দ সমূহ টেকনিকে।
📚📚📚📚📚
✿➢ যৌগিক শব্দ
✺মনেরাখুনঃ
মধুর গায়ক কর্তব্য না করে বাবুয়ানা ভাব করে
রাঁধুনি দৌহিত্রকে নিয়ে চিকামারাতে গিয়ে দেখল পিতৃহীন চালক, পাঠক মিতালীর সঙ্গে পাগলামি করছে।
রাজপুত্র পঙ্কজ ও সরোজ তোলার উদ্দেশ্যে জলধিতে যাবার জন্য মহাযাত্রার আয়োজন করল।
➢শব্দঃ
রাজপুত্র, পঙ্কজ, সরোজ, জলধি, মহাযাত্রা।
✿➢ দেশী শব্দ
এক গঞ্জের কুড়ি ডাগড় টোপর মাথায় দিয়ে চোঙ্গা হাতে পেটের জ্বালায় চুলা,কুলা,ডাব ও ডিংগা নিয়ে টং এরমাচায় উঠল।
✿➢ ফারসী শব্দ
চশমার দোকানদার ও কারখানার মেথর রোজার দিনে নামাজ না পড়ায় বেগম বাদশার কাছে নালিশকরলেন। তাই শুনে বাদশা তাদের কে দরবারে ডেকে দস্তখত নিয়ে জানোয়ার ও বদমাশ বলে দোযখে পাঠালেন!
✿➢ গ্রীক শব্দ
গ্রীকের সুরঙ্গে সেমাইয়ের দাম বেশী।
✿➢ বর্মী শব্দ
বর্মীরা লুঙ্গিকে ফুঙ্গি বলে।
✿➢ চীনা শব্দ
সাম্পানে চীনার চিনির চা লিচুর মত লাগে।
✿➢ জাপানী শব্দ
জাপানের রিক্সায় হারিকেন লাগে।
✿➢ ওলন্দাজ শব্দ
ওলন্দাজরা ইস্কাপন, টেককা,তুরুপ, রুইতন, ও হরতন দিয়ে তাস খেলে।
✿➢ ফরাসী (ফ্রান্স)
গেরেজে কার্তুজের ডিপোতে বুর্জোয়া ইংরেজ ও ওলন্দাজদের রেস্তোরার কুপন আছে!
✿➢ পর্তুগীজ শব্দ
✺মনেরাখুনঃ গীর্জারপাদ্রী চাবি দিয়ে গুদামের আলমারি খুলে তাতে আনারস পেঁপে পেয়ারা আলপিন ও আলকাতরা রাখলেন। কেরানি দিয়ে কামরা পরিষ্কার করে জানালা খুলে দিলেন। তারপর পেরেক ইস্ত্রি ইস্পাত ও পিস্তল বের করে বালতিতে রেখে বোমা বানালেন।
✺মনে রাখুনঃআরবে ইসলামে বিশ্বাসী ঈমানদার ওযু গোসল করে হাদিস কোরয়ান তসবি পড়ার পর হজ যাকাত ও কোরবানী করে হারাম হালাল ও আল্লাহর পথ মেনে চলে জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম হতে মুক্তির জন্য। উকিল মোক্তার মক্কেল, মুন্সেফ কিতাব,কানুন, দোয়াত,কলম নিয়ে মহকুমা আদালতে এজলাসে বসে রায় খারিজ করেন। ঈদের দিন আলেম এলেম, ইনসান বলে মুসাফির লেবুর ব্যবসায় লোকসানে আছি। বাকির ওজর কেচ্ছা দালালি বাদ দিয়ে নগদ দাও।
প্রথমে চিন্তা করুন, আপনার পরীক্ষায় কীভাবে প্রশ্ন আসে? প্রশ্নে কি সন্ধির বিচ্ছেদটা দিয়ে তারপর এটা জানতে চায় যে এই বিচ্ছেদ কোন সন্ধির? নাকি একটা সন্ধিবদ্ধ শব্দ দিয়ে এর বিচ্ছেদ কী তা জানতে চায়? হ্যাঁ, একটা সন্ধিবদ্ধ শব্দ দিয়ে এর বিচ্ছেদ কী তা-ই জানতে চায় পরীক্ষায়। যেমন :
প্রশ্ন : ‘নিশ্চয়’ এর সন্ধিবিচ্ছেদ কী?
A. নি + চয়
B. নির + চয়
C. নিঃ + চয় *
D. নিঃ + শয়
এখন প্রশ্নে যেহেতু সন্ধি বিচ্ছেদ উল্লেখ করে এটা জানতে চাওয়া হয় না যে সেই বিচ্ছেদের সন্ধিবদ্ধ শব্দটা কী, তাই আমরা গতানুগতিক ধারায় সন্ধি শিখব না। অর্থাৎ ৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইতে যে নিয়মগুলো দেওয়া আছে আমরা সে অনুযায়ী শিখব না। আসুন তাহলে শিখে নেওয়া যাক ব্যঞ্জন সন্ধির কিছু নিঞ্জা টেকনিক –
১. কোনো সন্ধিজাত শব্দের ‘গ’ থাকলে বিচ্ছেদের সময় তার পরিবর্তে ‘ক’ বসে। যেমন :
বাগদান = বাক + দান, দিগনির্ণয় = দিক + নির্ণয়, দিগন্ত = দিক + অন্ত, বাগাড়ম্বর = বাক + আড়ম্বর ইত্যাদি।
২. কোনো সন্ধিজাত শব্দের মধ্যে ঙ, ন, অনুস্বর (ং) থাকলে বিচ্ছেদের সময় তার পরিবর্তে ম বসে। যেমন :
বি. দ্র:-. ‘বিপদ’ যুক্ত শব্দে উপরের নিয়ম লঙ্ঘিত হবে। যেমন :
৩ নং নিয়মানুযায়ী ‘বিপচ্ছায়া’ এর সন্ধি বিচ্ছেদ হওয়ার কথা – বিপ + ছায়া। কিন্তু এটা ভুল। সঠিক বিচ্ছেদ হলো – বিপদ + ছায়া। ৪ নং নিয়মানুযায়ী ‘বিপজ্জাল’ এর সন্ধি বিচ্ছেদ হওয়ার কথা – বিপৎ + জাল। কিন্তু এটা ভুল। সঠিক বিচ্ছেদ হলো – বিপদ + জাল। এরূপ – বিপচ্চয় = বিপদ + চয়।
কারক সহজে মনে রাখার উপায়-
কারক সহজে বুঝতে সবার আগে বাক্যটি পড়ে ‘ক্রিয়া’ identify করব। তাহলে খুব সহজে কারক পারবা। যেমন-
‘রেখো মা দাসেরে মনে’
রেখো (keep) = ক্রিয়া
মা = কর্তা
দাসেরে = কর্ম
মনে = অধিকরণ
বাংলা সাহিত্য
পঞ্চপাণ্ডব VS পঞ্চকবি
পঞ্চপাণ্ডব হলেন= বাংলা সাহিত্যের আধুনিক পাঁচজন কবি যারা রবীন্দ্র ধারার কাব্য বলয়ের বাইরে এসে বাংলা সাহিত্যে খ্যাতি অর্জন করেন। এরা হলেন – বুদ্ধদেব বসু, জীবনানন্দ দাশ, বিষ্ণু দে, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত এবং অমিয় চক্রবর্তী।
টেকনিক – অবুজ বিসু।
পঞ্চকবি হলেন= বাংলা সাহিত্যের পাঁচজন কবি যারা একাধারে সুরকার, গীতিকার এবং গায়ক। এরা হলেন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, অতুল প্রসাদ সেন, রজনীকান্ত সেন এবং দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
টেকনিক – অতুল রবী নজরুল রজনীতে লাল
কৌশলে বাংলা সাহিত্যের কিছু কঠিন বিষয় মনে রাখুনঃ
.
১। ‘মোসলেম ভারত’ নামক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক
কে ছিলেন ?( ১৩তম বিসিএস )
= মোজাম্মেল হক ( দুটোতেই ম মিল আছে!! )
.
২। ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকা কোন সালে প্রথম প্রকাশিত
হয় ?
= ১৮৭২ ( ৭২ এর ব আর বঙ্গদর্শনের ব , মিল
আছে ) (১৫তম বিসিএস )
.
৩। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়
কবে ?
( ১৭তম বিসিএস )
= ১৮৪৩ ( তত্ত্ব ‘র ‘ত’ তেতাল্লিশের ‘ত’ মিল
আছে )
.
৪। সওগাত পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন ?(২২তম
বিসিএস )
= মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন (সওনা সওগাত – না = নাসির)
.
৫। সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত পত্রিকার নাম?
( ২৪তম বিসিএস )
=সমকাল ( দুটোতেই স আছে!)
.
৬ । কাজী নজরুল ইসলামের নামের সাথে জড়িত
‘ধুমকেতু’
কোন ধরনের প্রকাশনা?(২৪তম বিসিএস )
= পত্রিকা
.
৭। ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক কে ?(২৫তম
বিসিএস )
= বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ( ১৮৭২ দুটোতেই ‘ব’
রয়েছে)
.
৮। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন
( ২৬তম বিসিএস )
= অক্ষয়কুমার দত্ত (মনে রাখুন > তত্ত্ব দত্ত)
.
৯ । সাপ্তাহিক ‘সুধাকর’ -এর সম্পাদক কে ?(২৭তম
বিসিএস)
=শেখ আব্দুর রহিম (শেখ সুধায়)
.
১০ । নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকা কোনটি ?(২৮তম
বিসিএস)
= ধূমকেতু (১৯২২) । নবযুগ(১৯২০) ও লাঙ্গল(১৯২৫)
এ দুটোও হয় ।
.
১১। বাংলা সাহিত্য কথ্যরীতির
প্রচলনে কোন পত্রিকার অবদান বেশি ?(২৯তম
বিসিএস)
= সবুজপত্র (১৯১৪)
.
১২। ‘পূর্বাশা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন (৩০তম বিসিএস)
= সঞ্চয় ভট্টাচার্য
.
১৩। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিশিষ্ট পত্রিকা ‘কল্লোল’
কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ?(৩৩তম বিসিএস )
= ১৯২৩ সালে
.
১৪। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন
( ৩৪তম বিসিএস )
= অক্ষয়কুমার দত্ত (মনে রাখুন > তত্ত্ব দত্ত)
.
১৫। ‘সমাচার দর্পণ’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন (৩৫তম
বিসিএস)
= জন ক্লার্ক মার্শম্যান
.
১৬। ‘ইয়ং বেঙ্গল’ গোষ্ঠীর মুখপত্ররুপে কোন
পত্রিকা
প্রকাশিত হয় ?(৩৬তম বিসিএস)
= জ্ঞানান্বেষণ
.
১৭। ‘সবুজপত্র’ প্রকাশিত হয় কোন সালে ?(৩৭তম
বিসিএস )
=১৯১৪
.
১৮। হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম কী ?
(৩৭তম বিসিএস)
= গ্রামবার্তা প্রকাশিকা> গ্রাম মজুর
১৯= ঢাকা প্রকাশ -কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার (ঢাকাতে ক,কৃষ্ণ তে ক)
সংগৃহীত
#বাংলা_সাহিত্য
একই নামের কিছু সাহিত্য যা সব সময়ই কনফিউশন তৈরি করে তাই এগুলো ভালোভাবে দেখে রাখা প্রয়োজন।
আবদুল্লাহ এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে, জানা-অজানার দেশে রহস্যের শেষ নেই; অবাক পৃথিবীতে বিপন্ন পরিবেশে কিট পতঙ্গে দ্বারা বিচিত্র জগত পূর্ণ।আবিষ্কারের নেশায় তুমি মেঘ, বৃষ্টি, রোদ উপেক্ষা করে নতুন দিগন্ত উন্মেচিত কর।
# এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে
বিজ্ঞান জিঞ্জাসা
জানা অজানার দেশে
রহস্যের শেষ নেই
সাগরের রহস্যপুরী
অবাক পৃথিবী
বিপন্ন পরিবেশ
কিট পতঙ্গের বিচিত্র জগত
আয় বৃষ্টি ঝেপে
মেঘ,বৃষ্টি রোদ
আবিষ্কারের নেশায়
নতুন দিগন্ত
আল-মাহমুদের সাহিত্যকর্মের টেকনিক
——————————
বখতিয়ারের ঘোড়ায় চড়ে,
খঁজেছি তোকে লোক-লোকান্তরে।
কালের কলস কাধে নিয়ে,
গিয়েছি আমি পাখির কাছে ফুলের
কাছে,শুধু তোকে ভালবাসি বলে।
সোনালি কাবিন করবো বলে,
নোলক কিনেছি পান কৌড়ির রক্ত
দিয়ে।কাবিলের বোন, আগুনের মেয়ে তুমি।উপমহাদেশে থাক তা আমি জানি।
এতটা ডাহুকী মেয়ে হবে তুমি,
তা আগে কখনো ভাবিনি আমি।
#কাব্যগ্রন্থ : ঘোড়া,
লোক-লোকান্তর, পাখির কাছে
ফুলের কাছে, সোনালি কাবিন,
কালের কলস।
#কবিতা: নোলক
#উপন্যাস: কাবিলের বোন,আগুনের
মেয়ে,উপমহাদেশ, ডাহুকী।
¤জহির রায়হানের উপন্যস সমূহ মনে রাখার শর্ট টেকনিক;
হাজার বছর ধরে শেষ বিকেলের মেয়ের জন্য বরফ গলা নদীর পাশে আর কতদিন অপেক্ষা করব । নাকি আরেক ফাল্গুনের সূর্য গ্রহণে তৃষ্ণার্ত কয়েকটি মৃত্য দেখবো ।
#টেকনিক_73
শর্ট-টেকনিকে শিখুন #বাংলাঃ
#সহজে শেখার জন্য আপনার কোন ছন্দটি পছন্দ হয় বাচাই করে নিনঃ
.
#টেকনিকে ফররুখ আহমেদের কাব্যগ্রন্থঃ
=====================_
#ছন্দঃ১
(সাত সাগরের মাঝি সিরাজুম মুনীরা মুহূর্তের মধ্যেই নৌফেল ও হাতেম তাইয়ের জন্য পাখির বাসা বানালো।)
========অথবা=======
#ছন্দঃ২
(সাত সাগরের মাঝি নৌফেল ও হাতেম ফররুখ আহমেদের শ্রেষ্ঠ কবিতা মূহুর্তের কবিতা বলতে পারায়, সিরাজুম মুনীরা তাদেরকে পাখির বাসা উপহার দিলো।)
========অথবা=======
#ছন্দঃ৩
(হাতেম তায়ী এক সিরাজুম মুনিরা যিনি সাত সাগরের মাঝি হয়ে মুহূর্তের কবিতা রচনা করেন।)
========অথবা=======
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ
#ছন্দঃ৪
( দরিয়ার শেষ রাত্রিতে লাশ দেখে হাতেমতায়ীর সেনাপতি নৌফেল ও হাতেমকে সংগে নিয়ে সাত সাগর পার হয়ে রাজকন্যা সিরাজুম মুনিরাকে উদ্ধার করেছিলেন।)
#টেকনিকে_আবদুল্লাহ_আল_মুতী এর বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থগুলোঃ
.
#ছন্দঃ(অবাক পৃথবীর রহস্যের শেষ নেই, বিজ্ঞান ও মানুষের জানা অজানার দেশে সাগরের রহস্যেপুরী আবিষ্কারের নেশায় মত্ত এ যুগের বিজ্ঞান। তাইতো বলি এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে।)
.
#ব্যাখ্যাঃ
#অবাক পৃথিবী
#রহস্যের শেষ নেই
#বিজ্ঞান ও মানুষে
#জানা অজানার দেশে
#সাগরের রহস্যেপুরী
#আবিষ্কারের নেশায় মত্ত
#এ যুগের বিজ্ঞান।
#এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে।
#টেকনিক_75
কায়কোবাদকে…..
# কাব্য :[অমিয়ের সাথে কুসুমের
আর দহরম মহরম নেই বিরহ
চলছে। তাই সে মহাশ্মশানের
শিব মন্দিরে অশ্রুমালা বিসর্জন
দিল]
★অমিয়ধারা
★কুসুমকানন
★মহরম শরীফ
★বিরহ বিলাপ
★শিব মন্দির
★অশ্রুমালা
★মহাকাব্য
★মহাশ্মশান-বাংল
া সাহিত্যের মুসলমান কতৃক রচিত
প্রথম মহাকাব্য
English
ইংরেজি সাহিত্যের এমন কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ টপিক আছে যেখান থেকে পরীক্ষায় প্রশ্ন থাকবেই।
চরিত্র থেকে প্রশ্ন আসলে আমরা বিপাকে পড়ে যেতে পারি যদিনা আমাদের সেই সাহিত্যকর্ম নিয়ে কোনো ধারণা থাকে। কিন্তু এখন সময় এত কম যে প্রতিটা নাটক, উপন্যাস এগুলো পড়ারও তেমন সময় নেই। তাই পাঁচ মিনিট সময় নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাটক/উপন্যাস/গল্প আমরা সংক্ষিপ্তাকারে পড়ে নিতে পারি :
👉‘Hamlet’, Shakespeare এর জনপ্রিয় একটি Revenge Tragedy (প্রতিশোধমূলক বিয়োগান্তক নাটক)
👉এটি শেক্সপিয়রের সর্ববৃহৎ Tragedy.
👉বিষয়বস্তু: হ্যামলেট কর্তৃক পিতার মৃত্যুর প্রলম্বিত প্রতিশোধের প্রচেষ্টাই এ নাটকের মূল বিষয়বস্তু।
Main Characters:
Hamlet – নায়ক
Claudius → Hamlet এর চাচা। Claudius হলেন এ ট্রাজেডির ভিলেন।
Gertrude → Hamlet এর মা।
Ophelia – Hamlet-এর প্রেমিকা।
Polonius → Claudius এর উপদেষ্টা এবং Ophelia ও Laertes এর বাবা ।
কাহিনী সংক্ষেপ:
নায়ক Hamlet ডেনমার্কের যুবরাজ। অত্যন্ত হৃদয়বান নায়ক সে । নায়িকা Ophelia’র প্রতি তার ভালোবাসা ছিল অপরিসীম। তার চাচা Claudius তার বাবাকে হত্যা করে রাজ্য দখল করে এবং তার মাকে বিয়ে করে। এতে হ্যামলেট প্রচন্ড হতাশায় ভুগতে থাকে ।
মায়ের প্রতি বিরক্ত হয়ে Hamlet বলেছিলো “Frailty (noun),thy name is woman”. → হে ছলনাময়ী (বিনষ্টকারী), তোমার অপর নাম নারী ।
এক রাতে হ্যামলেটের পিতার প্রেতাত্মা আবির্ভূত হয়ে তাকে তার হত্যাকারী সম্পর্কে জানায় । হ্যামলেট প্রতিশোধ গ্রহণে তৎপর হয় এবং ক্লডিয়াসকে সচেতনভাবে পর্যবেক্ষণ করে নিশ্চিত হয় যে সেই তার পিতার হত্যাকারী।
সে পাগলের ভান করে তার চাচাকে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে।
ঘটনাক্রমে Ophelia’র বাবা Hamlet এর হাতে খুন হয়। এটা জানতে পেরে Ophelia পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করে।
কিন্তু Polonius রাজার সাথে ষড়যন্ত্র করে হ্যামলেটকে ইংল্যান্ডে হত্যা করতে চায় । সেজন্য Hamlet ও Laertes(নায়িকার ভাই) এর মধ্যে ‘Fencing Match’ (তলোয়ার খেলা প্রতিযোগিতা) আয়োজন করা হয় । রাজা ষড়যন্ত্র করে তরবারির ডগায় বিষ মিশায় এবং বিষ মিশ্রিত পানি রাখে ।
Fencing- Match এ হ্যামলেট ও লেয়াস একে অপরকে তলোয়ার দ্বারা আঘাত করতে থাকে । এ সময় খামখেয়ালি বশত রাণী Gertrude, হ্যামলেটের জন্য রাখা বিষমিশ্রিত পানীয় পান করে মারা যায় ।
সবকিছু বুঝতে পেরে হ্যামলেট ক্লডিয়াসকে ছুরির আঘাত ও বিষ মিশ্রিত পানীয় পান করিয়ে হত্যা করে। সর্বশেষে Hamlet ও Laertes বিষ মিশ্রিত তলোয়ার এর আঘাতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। এভাবেই নাটকটি ট্রাজেডি রূপ ধারণ করে ।
Claudius Hamlet এর হাতে এবং Hamlet তার প্রিয়তমা Ophelia-র ভাই Laertes এর হাতে মারা যায়।
এই করুণ কাহিনী বিশ্বকে জানাতে বেঁচে ছিলো শুধু Horatio.
♦️”To be or not to be that is the question” – Hamlet. (হ্যামলেট তার বাবার হত্যাকারীকে হত্যা করবে কি করবে না এই সিদ্ধান্তহীনতাকে বোঝানো হয়েছে, মূলত মানবজাতির সবসময় সর্বক্ষেত্রে সিদ্ধান্তহীনতার প্রবণতাকে বোঝাতে শেক্সপিয়ার উক্তিটি করেছেন)।
♦️”Brevity is the soul of wit”- Polonius বলেছিল Claudius কে বলেছিল সংক্ষিপ্ততাই বুদ্ধিমত্তার লক্ষণ।
♦️”There are nothing good or bad but thinking makes it so” – Hamlet. ভালমন্দ বলে কিছু নেই, মনই কোনো বিষয়কে ভালো বা মন্দ বানায়।
♦️”When sorrows come, they come not single spices but in battalions” – Hamlet. (দুঃখ একা আসেনা, দলবল নিয়ে আসে)
♦️”There are some things in heaven and earth, Horatio, that are dreamt of in your philosophy” – Hamlet.
♦️”There is divinity that shapes our ends”.
👉Hamlet এর শাব্দিক অর্থ ছোট গ্রাম (A Small village that doesn’t have its own church) .
Courtesy:Anny Datta
বিজ্ঞান
২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর — পৃথিবীর দিন ও রাত সমান
বৃহত্তম দিন ও ক্ষুদ্রতম রাত – ২১ জুন (উত্তর গোলার্ধ, আমাদের),
বৃহত্তম রাত ও ক্ষুদ্রতম দিন – ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধ, আমাদের) [কিন্তু, দক্ষিণ গোলার্ধে সবচেয়ে বড় দিন, রাত ছোট]
পৃথিবীর ছায়া চন্দ্রের উপর পড়লে তাকে চন্দ্রগ্রহণ বলে।
চন্দ্রের ছায়া পৃথিবীর উপর পড়লে তাকে সূর্যগ্রহণ বলে।
# মৌলিক রঙ মনে রাখার কৌশল:
টেকনিকঃ ‘আসল’ = আসমানী(নীল), সবুজ, লাল
# রংধনু সাত রং মনে রাখার কৌশলঃ
টেকনিকঃ বেনীআসহকলা = বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কালো, লাল
# রাস্তার ট্রাফিক সিগন্যালের বিভিন্ন বাতি সমূহের ক্রমঃ
‘লাহসহলা’ = লাল হল সবুজ সবুজ হলুদ লাল
*** লাল আলোর বিক্ষেপণ সবচেয়ে কম, নীল আলোর বিক্ষেপণ সবচেয়ে বেশি।
লাল সবচেয়ে বেশি তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো।
আর, বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সর্বনিন্ম, কিন্তু দৃশ্যমান আলোর মধ্যে নীল সবচেয়ে কম তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো[কারণ দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য 400 nm – 700 nm]।
(আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং বর্ণ, কম্পাঙ্ক, শক্তি পরস্পর বিপরীত সম্পর্কযুক্ত, তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে বর্ণর/রঙের কম্পাঙ্ক কমে যায় এবং শক্তি কমে যায়। সুত্র, f (কম্পাংক) = v/Π (ল্যামডা)]
তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের শর্টকাট- ‘বেনী সহ কলা’
বেগুনী (380-450 nm)
নীল (450-495 nm)
সবুজ (495-570 nm)
হলুদ (570-590 nm)
কমলা (590-620 nm)
লাল (620-750 nm)
*** সবুজ আলোর চোখের সংবেদনশীলতা সবচেয়ে বেশি।
# সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো = গামা রে।
তড়িৎচৌম্বক বর্ণালী
তরঙ্গদৈর্ঘ্যের গড় বিস্তার
কম্পাঙ্কের গড় বিস্তার
গামা রশ্মি
< ১ ন্যানোমিটার
> ৩ x ১০১৯ হার্জ
রঞ্জন রশ্মি
১ – ১০ ন্যানোমিটার
৩ x ১০১৬ – ৩ x ১০১৯ হার্জ –
অতিবেগুনী রশ্মি
১০ – ৪০০ ন্যানোমিটার
৭ x ১০১৪ – ৩ x ১০১৬ হার্জ
দৃশ্যমান আলো তরঙ্গ
৪০০ – ৭০০ ন্যানোমিটার
৪ x ১০১৪ – ৭ x ১০১৪ হার্জ
সন্নিকট অবলোহিত
৭০০ ন্যানোমিটার – ২.৫ মাইক্রোমিটার
১০১৪ – ৪ x ১০১৪ হার্জ
মধ্য অবলোহিত
২.৫ মাইক্রোমিটার – ১০ মাইক্রোমিটার
১০১৩ – ১০১৪ হার্জ
দূরবর্তী অবলোহিত
১০ মাইক্রোমিটার – ১ মিলিমিটার
৩ x ১০১১ – ১০১৩ হার্জ
অণুতরঙ্গ (মাইক্রোওয়েভ)
১ মিলিমিটার – ১০ সেন্টিমিটার
৩ x ১০৯ -৩ x ১০১১ হার্জ
ক্ষুদ্র বেতার তরঙ্গ (রেডিও তরঙ্গ)
১০ সেন্টিমিটার – ১০ মিটার
৩ x ১০৭ – ৩ x ১০৯ হার্জ
দীর্ঘ বেতার তরঙ্গ
> ১০ মিটার
< ৩ x ১০৭ হার্জ
# বিজ্ঞানীদের মধ্যে কার পর কে এসেছে-
টেকনিক: ‘SPAA’ (স্পা পানির নাম মনে রাখলে হবে)
S=Socretice (সক্রেটিস)
P=Pleto (প্লেটো)
A=Aristritol (এরিস্টটল) A=Alekgender(আলেকজান্ডার)
পদার্থ
☞ পদার্থবিজ্ঞানের ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ণ একক-
শর্টকাটঃ ‘নিউটনের বলের ওজন, ওয়াটের ক্ষমতায় এবং জুলের কাজ, শক্তি ও তাপ বৃদ্ধি পায়’
প্রশ্ন : সুদের হার ৬% থেকে কমে ৪% হওয়ায় এক ব্যাক্তির বাতসরিক আয় ২০ টাকা কমে গেল। তার আসলের পরিমাণ কত?
সমাধান : আসল = ২০ x ১০০ / {(৬ – ৪) x১ = ১০০০ টাকা
#শর্টকাটে_গনিতঃ–
টপিকসঃ- লাভ -ক্ষতি
অঙ্কের ধরণঃ-
টাকায় নির্দিষ্ট দরে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য কিনে সেই টাকায় নিদিষ্ট কম-বেশি দরে বিক্রি করায় শতকরা লাভ -ক্ষতির হার নির্ণয় করতে হবে ।
টেকনিক:
লাভ/ক্ষতি = ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
উদা: টাকায় ৩টি করে লেবু কিনে ২টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?(২৬তম বিসিএস)
টেকনিক:
লাভ= ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
=১০০/২
=৫০% (উত্তর)
একটু ট্রাই করুন তো:
১। টাকায় ৫টি করে লেবু কিনে ৪টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
২। টাকায় ২১টি করে লেবু কিনে ২০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
৩। টাকায় ৯টি করে লেবু কিনে ১০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ/ক্ষতি কত?
৪। টাকায় ৪৯টি করে লেবু কিনে ৫০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ/ক্ষতি কত?
মাত্র ৫টি টেকনিকেই ত্রিকোনোমিতির সব অংক
সুত্র : ১ শীর্ষবিন্দুর উন্নতি কোন 30°হলে উচ্চতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক মনেরাখুন উচ্চতা= [পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব÷√3]
উদাহরন : একটি মিনাররের পাদদেশ হতে 20 মিটার দুরের ১টি স্থান হতে মিনারটির শীর্ষবিন্দুর উন্নতি কোন 30° হলে মিনারের উচ্চতা কত?
সমাধানঃ উচ্চতা =[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব÷√3]
=20/√3(উঃ)
সুত্র২ : শীর্ষ বিন্দুর উন্নতি কোন 60 হলে উচ্চতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক মনেরাখুন উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব ×√3]
উদাহরনঃএকটি তাল গাছের পাদবিন্দু হতে 10 মিটার দুরবর্তী স্থান থেকে গাছের শীর্ষের উন্নতি কোন 60° হলে গাছটির উচ্চতা নির্ন্যয় করুন?
অথবাঃ সুর্যের উন্নতি কোন 60° হলে একটি গাছের ছায়ার দৈর্ঘ্য 10 মিটার হয়।
গাছটির উচ্চতা কত?
সমাধান : উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব ×√3]
=10√3=17.13(উঃ)
(মুখস্ত রাখুন √3=1.73205)
(শুধু মনে রাখুন 30° হলে ভাগ এবং 60° হলে গুন হবে)
সুত্র ৩ : সম্পুর্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোন উৎপন্ন হলে ভুমি হতে ভাংগা অংশের উচ্চতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-কত উচুতে ভেংগেছিলো=(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)
উদাহরন : একটি 48 মিটার লম্বা খুটি ভেংগে গিয়ে সম্পুর্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোণ উৎপন্ন করে। খুটিটি কত উচুতে ভেঙ্গেছিলো ?
সমাধান :
কত উচুতে ভেঙ্গেছিলো =(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)=48÷3=16(উঃ)
সুত্র 4: সম্পুর্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোন উৎপন্ন হলে ভূমি হতে ভাংগা অংশের উচ্চতা নির্ন্যেয়ের ক্ষেত্রে- শর্ট_টেকনিক : কতউচুতে ভেংগেছিলো=(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)
উদাহরন: 18ফুট উচু একটি খুটি এমন ভাবে ভেংগে গেলো যে ভাংগা অংশটি বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোনে স্পর্শ করলো। খুটিটি মাটি থেকে কতফুট উচুতে ভেংগে গিয়েছলো?
সমাধান: কত উচুতে ভেংগেছিলো=(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)
=(18÷3) =6ফুট (উঃ)
সুত্রঃ5 যখন মই দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে লাগানো থাকে তখন- শর্ট_টেকনিকঃ (মইয়ের উচ্চতা)² =(দেয়ালের উচ্চতা)² +(দেয়ালের দুরত্ব)²
উদাহরন: একটি 50মিটার লম্বা মই খাড়া দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে রাখা হয়েছে।মইয়ের একপ্রান্তে মাটি হতে 40মিটার উপরে দেয়ালকে স্পর্শ করে মইয়ের অপর প্রান্ত হতে দেয়ালের লম্ব দুরত্ব কত মিটার?
[লক্ষ করুনঃ উপরের এই ৫নং সুত্রের মাধ্যেমেই ‘মইয়ের উচ্চতা’ ‘দেয়ালেরউচ্চতা’ ও ‘দেয়ালের দুরত্ব’ প্রশ্নে যাই বলে সব কয়টি শুধু প্রক্ষান্তর করে ( প্রশ্নানুযায়ী ডান থেকে বামে সরিয়ে) নির্নয় করতে পারবেন।
ত্রিকোনমিতিক শর্টকাট টেকনিক
পর্বঃ০১
ত্রিকোনমিতিক অনুপাত গুলো মনে রাখার সহজ উপায়
ত্রিকোণমিতি
শর্টকাট টেকনিক – ১
=================
Sin,Cos,Tan ত্রিকোনমিতিক অনুপাত গুলো মনে রাখার সহজ উপায়ঃ
সমন্বিত ৭ ব্যাংকের অ্যাডমিট কার্ড প্রকাশ, পরীক্ষা শিগগিরই ************************************************************** আগ্রহী প্রার্থীরা আগামী ২৫ আগস্ট থেকে…