Quick Learner শর্টকাট টেকনিক V1 (বাংলা, English, গণিত, সাধারণ জ্ঞান[আন্তর্জাতিক+বাংলা]) + Free Online Course

শর্টকাট টেকনিক V1

(বাংলা, English, গণিত, সাধারণ জ্ঞান[আন্তর্জাতিক+বাংলাদেশ])

সহজ উপায়ে! বিগেনারদের স্টার্টিং জার্নি হোক একধাপ এগিয়ে!

প্রস্তুতিমুলক সহায়ক বই,

BCS, PSC, Bank Job ও NSI, শিক্ষক নিবন্ধন/প্রাইমারি শিক্ষিক, খাদ্য অধিদপ্তর, খনিজ মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি সহ ইত্যাদি পরীক্ষা।

 

পরিবেশনায়ঃ

Quick Learner সিরিজ (Asraful Alam[Porag])

 

Quick Learner V1 বইটি নিয়ে কিছু কথাঃ 

বইটি কেন সেরা?

– Quick Learner সিরিজের বইটিতে সিরিয়ালি টপিক অনুযায়ী অসংখ্য শর্টকাট টেকনিক গুছিয়ে দেওয়া আছে।

– যারা বইটি কিনবেন, তাদের জন্য এই বই অনুসরণ করে তৈরি করা অনলাইন Same Topic based Online কোর্সটি ফ্রিতে দেওয়া হবে। যেখানে আপনি:

  • কোর্সটি ফ্রি পাবেন, যা আপনার মোবাইল দিয়ে ফ্রিতে রেজিস্ট্রিশন করে নিতে হবে।
  • Free Exam Test দিতে পারবেন(Live/universal), যার মাধ্যমে অজস্র ক্যান্ডিডেডের ভিড়ে নিজের অবস্থান যাচাই করতে পারবেন।

– আরও পাবেন: Topic Analysis index, যার মাধ্যমে জানতে পারবেন যেসব টপিক থেকে বিভিন্ন পরীক্ষায় বেশি বেশি প্রশ্ন করা হয়, ঐই অনুসারে মনে রাখার সহজ সিস্টেমে, শর্টকাট টেকনিকে-ই মূলত বইটি তৈরি করা হয়েছে।

 

সূচিপত্রঃ 

সাধারণ জ্ঞানঃ

আন্তির্জাতিকঃ

  • সংস্থার সদরদপ্তর, সংস্থার সদস্য দেশ, জাতিসংঘ, পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা,
  • দেশ-রাজধানী, দেশ-মুদ্রা, আইনসভা,
  • অঞ্জল পরিচিতি[সীমারেখা, প্রণালি],
  • বিশ্বসভ্যতা, বিশ্বযুদ্ধ, পৃথিবীর বৃহত্তম-ক্ষুদ্রতম,
  • দিবস, পুরষ্কার, বিবিধ।

[বর্তমান/সাম্প্রতিক প্রশ্ন-অনলাইন লিংকটি দেখ]

 

বাংলাদেশঃ সংবিধান, বাংলাদেশের অবস্থান,

  • উপজাত, জনসংখ্যা,
  • শিক্ষা, ব্যক্তিত্ব,
  • অর্থনীতি, কৃষি,
  • জনপদ, রেলপথ, আকাশপথ/বাংলাদেশভূ-উপগ্রহকেন্দ্র,
  • নদ-নদী- পাহাড়, দ্বীপ, বিল, চর,
  • মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, বাংলার ইতিহাস, বণিক আগমন, ঐতিহ্য,

[বর্তমান/সাম্প্রতিক প্রশ্ন-অনলাইন লিংকটি দেখ]

 

  • স্নায়ুযুদ্ধ:
  • মতাদৰ্শ: পুঁজিবাদ, সম্রাজ্যবাদ, বর্ণবাদ, মার্ক্সবাদ এবং অন্যান্য মতাদর্শ।
  • বিখ্যাত গ্রন্থ, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, গেরিলা ও সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী, বিভিন্ন সম্প্রদায়।
  • সকল বিপ্লব: (রুশ বিপ্লব, চীনের বিপ্লব, কিউবা বিপ্লব, ইরানী বিপ্লব এবং অন্যান্য বিপ্লব)।

 

সাধারণ জ্ঞান

আন্তির্জাতিক:

 

সদরদপ্তর:-

 

জাতিসংঘের যে সকল
সংস্থার সদর দপ্তর
জেনেভায়।
ছন্দ : যে সকল সংস্থা W
দ্বারা শুরু এবং O
দ্বারো শেষ।
WTO, WHO, WMO, WIPO
★আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর (Headquarters) সমূহ মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক + বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর + অবস্থানের ভিত্তিতে সংস্থার সদর দপ্তর।
১) জেনেভা,সুইজারল্যান্ড:
ক) যে সংস্থার নাম প্রথমে I/W এবং শেষে U/R/Oআছে তাদের সদর দপ্তর এখানে।
যেমন: WHO, WTO, ILO, ISO, WIPO, IPU, ITU
খ) SARRC এবং CIRDAP ব্যতিত ‘R’ যুক্ত সকল সংস্থার দপ্তর এখানে।
যেমন: OHCHR, UNHCR, UNHRC, ICRM, UNITAR, UNRISD, RED CROSS.
গ) অন্যান্য: কোন সংস্থার নামের সাথে T এবং C যুক্ত থাকলে সদর দপ্তর এখানে।
যেমন: UNCTAD, ITC.
২) ওয়াশিংটস ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র:
————————————
‘I’ শুরু এবং A/B/C/D/E দিয়ে শেষ হলে সদর দপ্তর এখানে।
IMF, IFC, IDA, IDB, IBRD, ICSID ব্যাতিক্রম: MIGA, OAS.
৩) নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র:
———————–
কোন সংস্থার নামের সাথে UN এর সাথে E/Fযুক্ত থাকলে সদর দপ্তর এখানে।
যেমন: UNIFEM.UNICEF, UNFPA
ব্যতিক্রম: UN,UNDP
৪) রোম, ইতালি:
—————————
যে সকল সংস্থার নামের মাধ্যমে খাদ্য নির্দেশ করে সেগুলোর সদর দপ্তর এখানে।
যেমন: IFAD, WEP, FAO.
🎯 অবস্থানের ভিত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সংস্থার সদর দপ্তর :
——————————————————————-
জেনেভা- WLO, WTO, WHO, WMO, WIPO, ILO, ITU, ITC, UNCTAD, UNITAR, UNHCR
ওয়াশিংটন ডিসি- IDA, IMF, IFC, IBRD, ICSID, MIGA, OAS
নিউইয়র্ক- UN, UNICEF, UNDP, UNFPA, UNIFEM
ভিয়েনা- UNIDO, UNODC, IAEA, CTBTO
হেগ- ICJ, OPCW
🎯 সদর দপ্তরবিহীন সংগঠন: G-8, G-77, NAM, BIMSTEC
🎯 অন্যান্যঃ1. FAO (রোম)2. IMCO (লন্ডন)3. IMO (লন্ডন)4. UNESCO (প্যারিস)5. NATO(ব্রাসেলস)6. UNIDO(ভিয়েনা)7. ICAO (মনট্রিল, কানাডা)
===============০০০==================
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার সদর দপ্তর
—————————————-
🗹 UNDP এর সদর দপ্তর= নিউইয়র্ক
🗹 জাতিসংঘের সদর দপ্তর= নিউইয়র্ক
🗹 CIA এর সদর দপ্তর= ভার্জিনিয়া
🗹 OIC এর সদর দফতর= জেদ্দা
🗹 IRRI-এর সদর দপ্তর= ফিলিপাইন (লস ব্যানোস)
🗹 সার্কের সদর দপ্তর=নেপাল (কাঠমুন্ডু)
🗹 ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদর দপ্তর= ব্রাসেলস
🗹 NATO এর সদর দপ্তর= ব্রাসেলস
🗹 ‘UNESCO’ এর সদর দপ্তর= প্যারিসে
🗹 WIPO এর সদর দপ্তর=জেনেভা
🗹 ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালে র সদর দপ্তর=বার্লিন,জার্মানি।
🗹 আন্তজার্তিক রেডক্রস এর সদর দপ্তর= জেনেভা।
🗹 এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সদর দফতর=ম্যানিলা
🗹 ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংকের সদর দফতর= জেদ্দা
🗹 World Bank এর সদর দপ্তর=ওয়াশিংটন
🗹 আন্তর্জাতিক আদালতের সদর দপ্তর= হেগ
🗹 IMF এর সদর দপ্তর= ওয়াশিংটন ডিসি
🗹 ব্রিটেনের প্রশাসনিক সদর দপ্তরকে বলা হয় – হোয়াইট হল
🗹 PLO এর সদর দপ্তর= রামাল্লা, ফিলিস্তিন
🗹 IAEA এর সদর দপ্তর=ভিয়েনা
🗹 WHO এর সদর দপ্তর=জেনেভা
🗹 FAO এর সদর দপ্তর=রোম আউটসাইড নলেজ
🗹 BIMSTEC এর সদর দপ্তর= ঢাকা
🗹 ‘সিরডাপ’ (CIRDAP) এর সদর দপ্তর =ঢাকা
🗹 NAM এর সদর দপ্তর=সদর দপ্তরবিহীন
🗹 G-8 এর সদর দপ্তর=সদর দপ্তরবিহীন
🗹 UNIDO এর সদর দপ্তর=ভিয়েনা
🗹 ICJ ( International Court of Justice) এর সদর দপ্তর=হেগ
🗹 OPCW (Organisation for the Prohibition of Chemical Weapons) এর সদর দপ্তর= হেগ আউটসাইড নলেজ
🗹 OPEC এর সদর দপ্তর= ভিয়েনা
🗹 WTO এর সদর দপ্তর= জেনেভা।
🗹 WLO এর সদর দপ্তর= জেনেভা
🗹 ILO-এর সদর দফতর= জেনেভা।
🗹 ইউএন উইমেন (UN Women) এর সদর দপ্তর=নিউইয়র্ক
🗹 জাতিসংঘের বিশেষ সংস্থা ইফাদ (IFAD) এর সদর দপ্তর= রোম
🗹 অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-এর সদর দপ্তর= লন্ডন
🗹 ইন্টারপোল সংস্থার সদর দপ্তর= লিও আউটসাইড নলেজ
🗹 IDA ( Int’l Development Association) এর সদর দপ্তর= ওয়াশিংটন ডিসি আউটসাইড নলেজ
🗹 UNICEF এর সদর দপ্তর= নিউইয়র্কে
🗹 UNCTD এর সদর দপ্তর= জেনেভা
🗹 ITU (Int’l Telecommunication Union) এর সদর দপ্তর= জেনেভা
🗹 AFP এর সদর দপ্তর= প্যারিস, ফ্রান্স।
🗹 AP এর সদর দফতর= নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র।
🗹 রয়টার্সের সদর দপ্তর= লন্ডন, ব্রিটেন।
🗹 CNN (Cable News Network) এর সদর দফতর= আটলান্টা, জর্জিয়া(যুক্তরাষ্ট্র)
🗹 কমনওয়েলথ এর সদর দফতর=লন্ডন
🗹 D-8 (Developing 😎 এর সদর দফতর=ইস্তাম্বুল, তুরস্ক
🗹 ।UNU (United Nation University)= টোকিও, জাপান।
🗹 ফিফার (FIFA) সদর দপ্তর= জুরিখ, সুইজারল্যান্ড
🗹 আইসিসি এর সদর দপ্তর=দুবাই, (ইউনাইটেড আরব আমিরাত)
Raisul Islam Hridoy
অবস্থানের ভিত্তিতে সংস্থার সদর দপ্তর
==============000============
🎯 জেনেভা-
ILO – International Labor Organization (Est. 1919) (Members: 187)
WHO – World Health Organization (Est. 1948) (Members: 194)
WTO – World Trade Organization (Est. 1995) (Member: 162)
WMO – World Meteorological Organization (Est. 1950)
WIPO – World Intellectual Property Organization (Est. 1974)
UNCTAD- United Nations Conference on Trade and Development (Est. 1964)
UNHCR- United Nations High Commissioner for Refugees (Est. 1950)
International Red Cross and Red Crescent Movement (Est. 1863)
🎯 নিউইয়র্ক-
UN-United Nation
UNICEF-জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর
UNDP-জাতিসংঘের উন্নয়ন বিষয়ক অধিদপ্তর
UNIFEM-জাতিসংঘের নারী উন্নয়ন বিষয়ক অধিদপ্তর
UNFPA-জাতিসংঘের জনসংখ্যা বিষয়ক অধিদপ্তর
UN Women-জাতিসংঘের নারী বিষয়ক অঙ্গসংস্থা
🎯 ওয়াশিংটন ডিসি-
WB-World Bank
IBRD- United Nations Conference on Trade and Development
IDA- International Development Association
IFC- International Finance Corporation
MIGA-Multilateral Investment Guarantee Agency
ICSID- International Centre for Settlement Investment Disputes
IMF- International Monetary Fund
🎯 রোম-
FAO-Food and Agricultural Association
IFAD- International Fund for Agricultural Development
🎯 ভিয়েনা-
IAEA- International Atomic Energy Agency
OPEC- Organization of Petroleum Exporting Countries
UNIDO-UN Industrial Development Organization
CTBTO-Preparatory Commission for the Comprehensive Nuclear-Test-Ban Treaty Organization-(1996)
🎯 জেদ্দা-
OIC-Organization of Islamic Countries
IDB-Islamic Development Bank
🎯 কায়রো-
League of Arabian States
🎯 রিয়াদ-
GCC-Cooperation Council for the Arab States of the Gulf
🎯 তেহরান-
ECO-Economic Cooperation Organization
🎯 ব্রাসেলস-
EU-European Union
NATO-North Atlantic Treaty Org
BENELUX-Belziam, Netharlands, Luxemburg
🎯 ফ্রাঙ্কফুর্ট-
EU Central Bank
🎯 স্ট্রাসবার্গ-
EU Parliament
🎯 লুক্সেমবার্গ-
EU Court of Justice
🎯 হেগ-
ICJ- International Court of Justice
(আন্তর্জাতিক আদালত)
🎯 লন্ডন-
COMMONWEALTH
Amnesti International
IMO- International Maritime Org (সামুদ্রিক নৌযান চলাচল)
🎯 বার্লিন-
TI-Transparency International
🎯 প্যারিস-
UNESCO-জাতিসংঘের শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক অধিদপ্তর
INTERPOL (লিঁও)-International Criminal Police Org
🎯 কাঠমুণ্ডু-
SAARC
🎯 ম্যানিলা-
ADB-Asian Development Bank
🎯 ঢাকা-
CIRDAP-Centre on Integrated Rural Development for Asia and the Pacific
AAPP- Association of Asian Parliaments for Peace
🎯 ইস্তাম্বুল-
D-8-Developing 8
🎯 সিঙ্গাপুর-
APEC-Asia Pacific Economic Co-op
🎯 নাইরোবি-
UNEP-UN’s Environmental Programme
🎯 টোকিও-
UNU- UN University
🎯 আদ্দিস আবাবা-
AU-Africal Union
🎯 বার্ন-
UPU- Universal Postal Union
🎯 মন্ট্রিল-
ICAO-Int’l Civil Aviation Org (বেসামরিক বিমান চলাচল)
🎯 শিকাগো-
Rottary Int’l

সংস্থা সদস্য দেশঃ

 

★★পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোঃ
>> টেকনিক-16: তাজা এবং কোচি।
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
★★ দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ
>> টেকনিক-17: তাজা ও কোচিদের ফিলিম।
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
★ফি = ফিলিপাইন
★ম = মঙ্গোলিয়া
☞ দূর প্রাচ্যের দেশ-
চীতা য় (পিঠা) মজা কোরিয়া খা
চী = চীন ( বেইজিং)
তা= তাইওয়ান ( স্বাধীন নয়)
ম= মঙ্গোলিয়া (উলানবাটর)
জা= জাপান
কোরিয়া – উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া (সানসাইন পলিসি -৪০তম বিসিএস)
মধ্যপ্রাচ্যের দেশসমূহ মনে রাখার সহজ
কৌশল…..
#টেকনিক_2 [ সুমি তুই আজ ওই বাম সিলিকা র
কুলে ]
★সু – সুদান/সৌদিআরব
★মি – মিশর
★তু – তুরস্ক/তিউনিসিয়া
★ই – ইরাক/ইসরাইল
★আ – আলজেরিয়া, আরব আমিরাত
★জ – জর্ডান
★ও – ওমান
★ই – ইরান/ইয়েমেন
★বা – বাহরাইন
★ম – মরক্কো
★সি – সিরিয়া
★লি – লিবিয়া
★কা – কাতার
★কু – কুয়েত
★লে – লেবানন
দূরপ্রাচ্যের দেশগুলোঃ
#টেকনিক_7[চীনতা কর মফিজ]
★চীন = চীন
★তা = তাইওয়ান
★কর= কোরিয়া (উত্তর/ দক্ষিন)
★ম = মঙ্গোলিয়া
★ফি = ফিলিপাইন
★জ = জাপান
♦OPEC ভুক্ত দেশগুলোঃ
#টেকনিক_8 [ইরান, ইরাকের, ইক্ষু, আম, আলু ও লেবুতে ভেজাল নাই। সৌদি, আমারে, কাতু’কুতু দেয়।]
★এখানেঃ ইরান, ইরাক, ইকুয়েডর, অ্যঙ্গোলা,
আলজেরিয়া, লিবিয়া, ভেনেজুয়েলা, নাইজেরিয়া,
সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব
আমিরাত, কাতার, কুয়েত।
♦CIRDAP এর অন্তর্ভুক্ত দেশগুলোঃ
#টেকনিক_9 [ NIPAI MTV FILM BS ] [(নিপা’ই MTV FILM BS(ভালোবাসে)]
★N-Nepal,
★I-Iran,
★P-Pakistan,
★A-Afganistan,
★I-India.
★M-Malaysia,
★T-Thailand,
★V-Vietnam,
★F-Filipine,
★I-Indonesia,
★L-Laos,
★M-Mayanmar,
★B-Bangladesh,
★S-Srilanka,
GCC ভুক্ত দেশগুলোঃ উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদ।
#টেকনিক_6[“ওমা সৌদি বেয়াইন আমারে
কাতুকুতু”দেয়।]
★ওমা= ওমান
★সৌদি = সৌদি আরব
★বেয়াইন = বাহরাইন
★আমারে = সংযুক্ত আরব আমিরাত
★কাতু = কুয়েত
★কুতু = কাতার
# পারমাণবিক সাবমেরিন আছেঃ ৬টি
টেকনিকঃ (UNR BF CI)(উনার BF চাই)
★UN=যুক্তরাষ্ট্র ★R=রাশিয়া ★B=ব্রিটেন ★F=ফ্রান্স ★C = চীন ★I=ভারত

 

★আরব উপদ্বীপ: GCC+ ইয়েমেন।

★পারস্য উপসাগরীয় দেশ: GCC+ ইরাক,ইরান
♦পারস্য উপসাগরীয় দেশ- GCC+ ইরাক, ইরান। আরব উপদ্বীপ- GCC+ ইয়েমেন। পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোঃ
#টেকনিক_10 [ তাজাকোচি।]
★তা = তাইওয়ান
★জা = জাপান
★কো = কোরিয়া (উত্তর, দক্ষিণ)
★চি = চীন
♦SUPER SEVEN দেশঃ
#টেকনিক_12 [ “ থামাই সিতাদহ”]
★থা = থাইল্যান্ড
★মা = মালেয়েশিয়া
★ই = ইন্দনেশিয়া
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং
♦FOUR IMAGINE TIGERS দেশঃ
#টেকনিক_13 [“ সিতাদহ ”]
★সি = সিঙ্গাপুর
★তা = তাইওয়ান
★দ = দক্ষিণ কোরিয়া
★হ = হংকং
♦7 SISTERS: ভারতের ৭টি অঙ্গরাজ্য।
#টেকনিক_14 ঃ [“ আমি অমেত্রি মনা ”]
★আ = আসাম ( গোয়াহাটি )
★মি = মিজরাম ( আইজল )
★অ = অরুনাচল ( ইন্দিরাগিরি )
★মে = মেঘালয় ( শিলং )
★ত্রি = ত্রিপুরা ( আগরতলা )
★ম = মনিপুর ( ইম্ফল )
★না = নাগাল্যান্ড ( কোহিমা )
(বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট প্রদেশের
রাজধানি)
★★ মাইক্রোনেশিয়ার ৫ টি দেশ:
>>টেকনিক -3: মামা নাকি পালাইছিলা?
★ মা= মাইক্রোনেশিয়া ফেডারেশন
★ মা= মার্শাল দ্বীপপুঞ্জ
★ না= নাউরু
★ কি= কিরিবাতি
★ পালা= পালাউ
———————————————————————
★★মিলেনেশিয়ার ৪ টি দেশ:
>>টেকনিক -4:পাপিয়া, সলেমান ও ভানু ফিজি গেল।
★ পাপিয়া = পাপুয়ানিউগিনি
★ সুলেমান = সলেমন দ্বীপপুঞ্জ
★ ভানু= ভানুয়াতু
★ ফিজি= ফিজি
———————————————————————
★★ পলিনেশিয়ার ৩ টি দেশ:
>> টেকনিক -5: TTS
★T=Tuvalu (ফুনাফুতি)
★ T= Tonga(নুকুয়ালোফা)
★S= Samoa (আপিয়া)
[বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির ভিতর সংশ্লিষ্ট দেশের রাজধানী]
♦স্কেন্ডেনেভিয়ান রাষ্ট্র ৫ টিঃ
#টেকনিক_15 [“ফিডে আসুন“]
★ফি = ফিনল্যান্ড
★ডে = ডেনমার্ক
★আ =আইসল্যান্ড
★সু = সুইডেন
★ন = নরওয়ে
বাল্টিক রাষ্ট্র ৩ টিঃ
#টেকনিক_16 “ALL”
★A = এস্তনিয়া
★L = লাটভিয়া
★L =লিথুনিয়া
★★ বলকান রাষ্ট্র ১২ টি:
>> টেকনিক- 22: রোমানার বস সার্বিয়া ও গ্রিস থেকে আবুল,মেসি ও মন্টিকে ক্রয় করে স্লোভাবে হাসল।
★ রোমানা = রোমানীয়া
★ বস= বসনিয়া ও হার্জেগোভিনা
★ সার্বিয়া = সার্বিয়া
★ গ্রিস = গ্রিস
★ আ= আলবেনীয়া
★ বুল= বুলগেরিয়া
★ মেসি= মেসিডোনিয়া
★ মন্টি= মন্টিনেগ্রো
★ ক্রয়= ক্রোয়েশিয়া
★ ক= কসোভো
★ স্লো= স্লোভেনীয়া
★ হা= হাঙ্গেরি।
D-8 ভুক্ত দেশঃ
#টেকনিক_17 ঃ [“ মা বাপ নাই তুমিই” সব]
★মা =মালেয়েশিয়া
★বা =বাংলাদেশ
★পা =পাকিস্তান
★না =নাইজেরিয়া
★ই =ইরান
★তু =তুরস্ক
★মি =মিশর
★ই =ইন্দনেশিয়া
★★G-8 ভুক্ত দেশ:
>> টেকনিক -25: ইইউ কানারা জাজা যুযু ফ্রাই খায়।
★ ইইউ= ইউরোপিয় ইউনিয়ন
★ কানা= কানাডা
★ রা= রাশিয়া (বর্তমানে বহিষ্কৃত)
★ জা= জাপান
★ জা= জার্মান
★ যু= যুক্তরাজ্য
★ যু = যুক্তরাষ্ট্র
★ ফ্রা= ফ্রান্স
★ ই= ইতালি
☞ G- 7
বিশ্বের শিল্পোন্নত দেশের সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানের জোট হলো গ্রুপ -৭
রাশিয়ার পদ স্থগিত হওয়ায় জি-৮ হতে জি -৭ হয়েছে ২৪ মার্চ ২০১৪, দেশ গুলো হলো-
ক্লু- সাত কানা জামাই ফ্রান্স কে যুক্ত করল জাপা কে বাদ দিয়ে…..
সাত- G- 7
কানা= কানাডা
জামা= জার্মান
ই= ইতালি
যুক্ত = যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য
জাপা (জাতীয় পার্টি😂) = জাপান
★★ SAARC- ভুক্ত ৮ টি দেশ:
>> টেকনিক -26: BNP IS MBA
B=Bangladesh
N=Nepal
P=Pakistan
I=India
S=Sri Lanka
M=Maldives
B=Bhutan
A=Afghanistan
★★ SAFTA / SAPTA ভুক্ত দেশ ৮ টি:
টেকনিক – 27: SAARC ভুক্ত ৮ টি দেশ।
ASEAN ভুক্ত ১০টি দেশঃ
#টেকনিক_18 [ “ MTV এর FILM দেখলে BCS হবেনা ”]
★M =মালেয়েশিয়া ( কুয়ালালামপুর )
★T = থাইল্যান্ড( ব্যাংকক )
★V = ভিয়েতনাম ( হ্যানয় )
★F = ফিলিপাইন ( ম্যানিলা )
★I = ইন্দোনেশিয়া ( জাকার্তা )
★L = লাওস ( ভিয়েন তিয়েন )
★M = মায়ানমার ( নাইপিদ )
★B = ব্রুনাই ( বন্দর সেরি বেগাওয়ান )
★C = কম্বোডিয়া( নমপেন )
★S = সিঙ্গাপুর ( সিঙ্গাপুর সিটি )
( বিঃ দ্রঃ – বন্ধনির
ভিতর সংশ্লিষ্ট দেশের রাজধানি )
বিভিন্ন (Golden Cresent)
★★AFTA ভুক্ত ১০ টি দেশ:
>> টেকনিক-29: ASEAN ভুক্ত ১০ টি দেশ।
★★ APTA ভুক্ত ৭ টি দেশ:
>> টেকনিক -30: BCS LIST
★ B= Bangladesh
★ C= China
★ S= Sri Lanka
★ L= Laos
★ I= India
★ S= South Korea
★ T= Thiland
———————————————————————
★★ EFTA ভুক্ত ৪ টি দেশ:
>> টেকনিক-31 : আসুন, মি. লিচ।
★ আ= আইসল্যান্ড
★ সু = সুইজারল্যান্ড
★ ন= নরওয়ে
★ লিচ= লিচেস্টেন
———————————————————————
★★ LAFTA ভুক্ত ১৩ টি দেশ:
>> টেকনিক-32 : আজ BBC তে EVM, PPP ও UCC সম্পর্কে আলোচনা হবে।
★আজ= আর্জেন্টিনা
★B= Brazil
★B= Bolivia
★C= Colombia
★E= Ecuador
★V= Venezuela
★M= Mexico
★P=Peru
★P= Panama
★P= Paraguay
★U= Uruguay
★C= Cuba
★C= Chile
———————————————————————
★★ NAFTA ভুক্ত ৩ টি দেশ:
>> টেকনিক-33: যুমেকা
★যু= যুক্তরাষ্ট্র
★মে= মেক্সিকো
★ কা= কানাডা
★★ ECO ভুক্ত ১০ টি দেশ:
>> টেকনিক -34: আপা ও কাকি তুর্কি তাজি, উজ দিয়ে আজই তুরস্কে যাবে।
★ আ= আফগানিস্তান
★ পা= পাকিস্তান
★ কা= কাজাখস্তান
★ কি= কিরগিজস্তান
★ তুর্কি = তুর্কিমেনিস্তান
★ তাজি= তাজিকিস্তান
★ উজ= উজবেকিস্তান
★ আজ = আজারবাইজান
★ ই = ইরান
★ তুরস্ক = তুরস্ক
——————-
★★ BIMSTEC এর সদস্য দেশ ৭ টি:
>> টেকনিক – 35: MBBS IN Thailand
★M= Myanmar
★ B=Bangladesh
★ B=Bhutan
★ S=Sri Lanka
★ I=India
★ N=Nepal
& Thailand
——————————————————————
★★ BENELUX ভুক্ত ৩ টি দেশ:
>> টেকনিক -36: BE NE LUX
★ BE =Belgium
★ NE = Netherlands
★ LUX = Luxembourg
——————————————————————-
★★ ANZUS ভুক্ত ৩টি দেশ:
>> টেকনিক – 37: A N Z U S
★ A=Australia
★ NZ =New Zealand
★ US= United States
——————————————————————
★★ ACU ভুক্ত ৯ টি দেশ:
>> টেকনিক -38: Bah! MAMI IS BNP.
★Bah= Bangladesh
★MA=Myanmar
★M= Maldives
★ I= India
★ I= Iran
★ S= Sri Lanka
★ B= Bhutan
★ N=Nepal
★ P=Pakistan
——————————————————————-
★★BRICS ভুক্ত ৫ টি দেশ:
>> টেকনিক -39: B R I C S
★B= Brazil
★ R= Russia
★ I= India
★ C=Chain
★ S= South Africa
★★ Golden Crescent (মাদক উৎপাদক ৩ টি অঞ্চল):
>> টেকনিক – 40: “আপাই’’।
★আ=আফগানিস্থান ,
★পা= পাকিস্থান ,
★ ই=ইরান
♦(Golden Ways)
মাদক চোরাচালানের জন্য বিখ্যাত ৩টি দেশ।“
#টেকনিক_20 “নেভাবা”
নে= নেপাল ,
ভা= ভারত ,
বা= বাংলাদেশ
♦(Golden Triangle)
মাদকের জমজমাট আসর ৩টি দেশ।“
#টেকনিক_21″মাথাল”
মা= মায়ানমার
থা=থাইল্যন্ড
ল= লাওস
“”Golden Village”””
বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার ২৬টি গাজা
উৎপাদনকারী অঞ্চল..
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ
★★ SCO ভুক্ত ৬ টি দেশ:
>> টেকনিক -6: কাকি, চীনারা তাহলে উজবুক।
★ কা= কাজাখস্তান
★ কি= কিরঘিজস্তান
★ চীনা= চীন
★ রা= রাশিয়া
★ তা= তাজাকিস্তান
★ উজবুক= উজবেকিস্তান
পারমাণবিক সাবমেরিন আছেঃ৬টি
#টেকনিক_4 (UNR BF CI)(উনার BF চাই)
★UN=যুক্তরাষ্ট্র
★R=রাশিয়া
★B=ব্রিটেন
★F=ফ্রান্স
★C = চীন
★I=ভারত
★★ মুসলিম না হয়েও ওআইসির সদস্য দেশ:
>> টেকনিক -2: কেউ বেসুরো মেজাজে গান গায়।
★ কে= ক্যামেরুন
★ উ= উগান্ডা
★ বে= বেনিন
★সুরো= সুরিনাম
★ মেজা= মোজাম্বিক
★ গায়= গায়ানা

আইনসভা –

# যেসকল দেশের আইনসভার নাম “মজলিস” :-
শর্টকাটঃ ‘মজলিসে: ইরাকি সৌদি মা.মা.’ //’মজলিসে: সৌদির মা.মা.ই’ = সৌদি আরব, মালয়েশিয়া, মালদ্বীপ, ইরান

# যেসকল দেশের আইনসভার নাম “পার্লামেন্ট”:-
শর্টকাটঃ ‘রাফি যুই ফ্রাসিকা কুশ্রী’ =

# যেসকল দেশের আইনসভার নাম “কংগ্রেস”:-
শর্টকাটঃ ‘কংগ্রেসকে: আমেরিকা ব্রাক বলি চিনে’ = আমেরিকা, ব্রাজিল, কলম্বিয়া, বলিভিয়া, চীন

যে সব রাষ্ট্রের আইন সভার নাম “কংগ্রেস”-
#টেকনিক_24
(কলি BBA পড়তে নেপাল থেকে চীনে চলিয়া গেল।)
★ক-কলম্বিয়া
★লি-লিবিয়া
★B-ব্রাজিল
★B-বলিভিয়া
★A-আমেরিকা
★নেপাল-নেপাল
★চীনে-চীন
★চলিয়া-চিলি

# ব্যতিক্রমী কিছু আইনসভা:-
জাপান- ডায়েট, রাশিয়া – ডুমা, ইসরাইল – নেসেট, পোল্যান্ড – সীম, ডেনমার্ক – ফোকেটিং, ভূটান – মোংডু

জাতিসংঘ

# জাতিসংঘের ৬ টি ভাষা
“আফা চাই স্প্যানিশ রুটি “
আ-আরবি,
ফা-ফারসি,
চা-চীনা,
ই-ইংরেজি,
স্প্যানিশ- স্প্যনিশ,
রুটি-রুশ
এর মধ্যে যদি “রুচী(রুশ ও চীনা)” কে বাদ
দেওয়া হয় তবে বাকি ৪টি ইন্টারপোলের
ভাষা।

 

দেশ-রাজধানী,

দেশ ➤ রাজধানী➤ মুদ্রা

ভিয়েতনামের হেনা ঢং করে = ভিয়েতনাম, হ্যানং, ডং

 

মুদ্রা

➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ডলার
টেকনিকঃ ‘ডলারে: আমেরিকা, কানাডার নিউ জামা গায়ে সিংগাপুরের টুভ্যালু পূর্ব-তিমুর কিরিবাতি হং জি ফিজি নাউরু BBA করতে বারমুডা বার্বাডোজ দিয়ে অস্ট্রেলিয়া গেল’
 ★আমেরিকা- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র
★C- কানাডা
★নি- নিউজিল্যান্ড
★জা-জামাইকা
★গ- গায়ান
★S- সিংগাপুর
টুভ্যালু
পূর্ব-তিমুর
কিরিবাতি
★H- হংক
★জি- জিম্বাবুয়ে
ফিজি
নাউরু
★B- বেলিজ
★B- ব্রুনাই
★A- এন্টিগুয়া *
★বারমুডা
বার্বাডোজ
★ অস্ট্রেলিয়া
★গেল-গ্রানাডা।
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম: “ইউরো”
টেকনিকঃ ‘এস্তোনিয়ান 3S পর্তুগালে. অস্ট্রিয়ার আয়া, বেলজিয়ামের বেটি. সাইপ্রাসের ফ্রাই, গ্রীল, ফিজা. হল্যান্ড এর মাল্টা. মন্টিনিগ্রো ও সানম্যারিনের (বেটি) মোনাকো, এন্ডোরা, কসোভো.
= এস্তোনিয়া + স্পেন,স্লোভেনিয়া,স্লোভাকিয়া + পর্তুগাল +
অস্ট্রিয়া, আয়ারল্যান্ড, + বেলজিয়াম,ভ্যাটিক্যান +সাইপ্রাসের, + ফ্রান্স+ইতালি + গ্রীস+লুক্সেমবার্গ + ফিনল্যন্ড+জার্মানী + হল্যান্ড,মাল্টা + মন্টিনিগ্রো,সানম্যারিনো + + এন্ডোরা, কসোভো,মোনাকো
নোট: ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত দেশসমূহে একক মুদ্রা হিসেবে ‘ইউরো’ চালু হয় ১৯৯৯ সালে। ইউরোপীয় ইউনিয়ৰ ভুক্ত ১৯ টি দেশে ‘ইউরো’ প্রচলিত আছে। সর্বশেষ ইউরো চালু হয়, ‘লিথুনিয়া’য় ১লা জানুয়ারি ২০১৫ সালে।

• ইউরো চেক বাজারে আসে- ১৯৯৯ সালে।
• ইউরো কয়েন বাজারে আসে ২০০০ সালে।
• ইউরো কাগজের নোট বাজারে আসে- ২০০০ সালে।

★ ইউরোপীয় ইউনিয়ন ভুক্ত দেশ নয় কিন্তু ইউরো চালু আছে এমন দেশের সংখ্যা ৬টি-
টেকনিকঃ ‘মন্টিনিগ্রো ও সানম্যারিনের বেটি এন্ডোরা, কসোভো, মোনাকো’  = মন্টিনিগ্রো, সানম্যারিনো, ভ্যাটিক্যান, এন্ডোরা, কসোভো, মোনাকো’

★ ইউরোপীয় ইউনিয়নের ৯ টি দেশ ইউরো গ্রহণ করেনি :
 টেকনিক: ‘হাবু পোলা রোডে-ই চেক সুই ক্রয় করে’
হা= হাঙ্গেরি
বু= বুলগেরিয়া
পোলা= পোল্যান্ড *
রো= রোমানিয়া
ডে= ডেনমার্ক
ই= ইংল্যান্ড
চেক = চেক প্রজাতন্ত্র
সু= সুইডেন *
ক্রয়= ক্রোয়েশীয়
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “পাউন্ড
টেকনিক- ‘পাউন্ডে: যুক্তরাজ্যে সিসু মিলে’
যুক্তরাজ্য- যুক্তরাজ্য(পাউন্ড স্টার্লিং)
সি- সিরিয়া
সু- সুদান *
মি- মিশর
লে- লেবানন
* যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “সুইস ফ্রাংক (CHF)” –  সুইজারল্যান্ড, লিচেনস্টাইন
➤যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “রিয়েল
টেকনিক: ‘রিয়েলি: ওমা, ইয়েমেন সৌদি কাতা কম্বল নিয়ে ব্রাজিল ছেড়ে ইরান যায়’ [বি:দ্র: বন্ধনীর ভিতর রাজধানী।]
ওমা- ওমান (আম্মান)
ইয়েমেন (সানা)
সৌদি – সৌদি আরব ( রিয়াদ)
কাতা- কাতার(দোহা)
কম্বল -কম্ভডিয়া (নম পেন) *
ব্রাজিল – ব্রাজিল (ব্রাসিলিয়া) *
ইরান(তেহরআন) *
➤যে সকল দেশের মুদ্রার নাম “দিনার”
টেকনিক: ‘দিনারে:বাহ, লিবিয়ান ই সাজ আকুতি!
বাহ=বাহরাইন,
লি=লিবিয়া,
ই=ইরাক, *
সা=সার্বিয়া,
জ=জর্ডান,
আ=আলজেরিয়া,
কু- কুয়েত
তি- তিউনিশিয়া
* যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “লিরা” – তুরস্ক
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “রুপি:”
Trick: রুপের: পা নে ভারে, শ্রী সি মরে’ // MP IS NC
পা- পাকিস্তান
নে- নেপাল
ভারে -ভারত
শ্রী – শ্রীলংকা
সি – সিসিলি
মরে- মরিসাস
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম ” পেসো
টেকনিক- ‘পেসো দিয়ে: আজ কেউবা উরুতে ম্যাক্সি ফেলি চিল কলায়!’ 
আজ=আর্জেন্টিনা
কেউবা – কিউবা
উরুতে=উরুগুয়ে
ম্যাক্সি – ম্যাক্সিকো
ফেলি=ফিলিপাইন
চিলি=চিলি
কয়=কলম্বিয়া
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ক্রোন
টেকনিক- ‘ডেন’
ডেনমার্ক- ডেনমার্ক
ন- নরওয়ে
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “ক্রোনা
টেকনিক- ‘আসু’
আ- আইসল্যান্ড
সু- সুইডেন *
➤ যে সকল দেশের মূদ্রার নাম “শিলিং
টেকনিক- ‘শিলিংয়ে: ওগুন্ডা সোমা তানিয়ার কেনা’ = উগান্ডা, সোমালিয়া, তাঞ্জানিয়া, কেনিয়া
সোম- সোমালিয়া
কে- কেনিয়া
উ- উগান্ডা
তাস- তাঞ্জানিয়া

পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থা-

 

গেরিলা সংস্থা-

 

সংবাদ সংস্থা-

 

অঞ্জল পরিচিতি-

সীমারেখা

### সীমারেখা

ছন্দ — সীমারেখা — (পৃথকীকরণ)যে যে দেশকে পৃথক করেছে:

ভারত পাকিস্তানকে কন্ট্রোলে রাখে → লাইন অব কন্ট্রোল/ কন্ট্রোল লাইন (ভারত-পাকিস্তান)

মোহনদার ভারতো চায়নায় → ম্যাকমোহন (ভারত-চায়না)
ভারত চায়নার একচুয়াল কন্টোলে→ লাইন অফ একচুয়াল কন্ট্রোল (ভারত-চায়না)

বা-মিয়ার বাভ ভাপা রেডক্লিপে →রেডক্লিপ লাইনে (বাংলাদেশ-মিয়ানমার, বাংলাদেশ-ভারত, ভারত-পাকিস্তান)

পাকি আপা ডুরাল্ডে→ ডুরাল্ড লাইন (পাকিস্তান-আফগানিস্তান)

রাশা পোলা কার্জনে→কার্জন লাইন (রাশিয়া-পোল্যান্ড)

লিথু পোলা ফচকেছে →ফচ লাইন (লিথুনিয়া-পোল্যান্ড)

পোলার জামা ওর্ডারনিসে →ওর্ডারনিস (পোল্যান্ড-জার্মান)

ফ্রান্সের জামায় ম্যাজিক→ ম্যাজিনো লাইন (ফ্রান্স-জার্মান)

মেক্সি যুক্ত সোনরা →সোনরা লাইন (ম্যাক্সিকো-যুক্তরাষ্ট্র)

ইস লেবু ব্লু → ব্লু লাইন (ইসরাইল-লেবানন)

প্রণালি

***
প্রণালী – প্রাকৃতিক
খাল – মানব সৃষ্ট

### প্রণালী [মনে রাখার কৌশল:]

ছন্দ — প্রণালি — (পৃথকীকরণ)যে যে স্থলভাগকে/দেশকে পৃথক করেছে:

√√ পানামার উআ দুআ পানে, আট প্রশান্তি = পানামা খাল →(উত্তর আমেরিকা-দক্ষিণ আমেরিকা)[আটলান্টিক মহাসাগর + প্রশান্ত মহাসাগর]
• ১৯১৪ সালে কাটা হয়।

√√ সুয়েজ আফ্রিকা-এশিয়ার লোহিত ভুমিতে ((সুলভ)) = সুয়েজ খাল (আফ্রিকা-এশিয়া) [লোহিত সাগর + ভূমধ্য সাগর]
খনন শুরু: ১৮৫৯ সালে
খনন শেষ: ১৮৬৯ সালে
মিশর জাতীয়করণ করে: ১৯৫৬ সালে

√√ বাবা এশিয়া থেকে আফ্রিকা এল= বাব এল মানদের প্রণালী →(এশিয়া-আফ্রিকা)[এডেন সাগর +লোহিত সাগর ]

√√ হরমুজ আ/ও ইরানে, পা আ/ও // ((হইয়া পাও)) = হরমুজ প্রণালী (আরব উপদ্বীপ {ওমান}-ইরান)[পারস্য উপসাগর + ওমান উপসাগর+আরব সাগর]
• এটি বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তেল ট্রানজিট চেক পয়েন্ট।

√√ বস এশিয়া{তুরষ্ক} থেকে ইউরোপ এসে, কৃষ্ণ মর্মর = বসফরাস/ইস্তাম্বুল প্রণালী (এশিয়া{তুরষ্ক}–ইউরোপ) [কৃষ্ণসাগর + মর্মর সাগর]
*** বসফরাস, মারমারা উপসাগর এবং দক্ষিণ পশ্চিমের দার্দেনেলাস প্রণালী মিলে তুর্কি প্রণালী গঠিত

√√ দাদা তুতু ইজি মর্মর = দার্দানেলিস প্রণালী →(এশিয় তুরষ্ক{আনাতেলিয়া}-ইউরোপীয় তুরষ্ক{ইস্তাম্বুল})[মর্মর সাগর+ইজিয়ান সাগর]

√√ পক দিল ভারত শ্রীলংকাকে, আভায় কিংবা মান্নার বংগে→পক প্রণালি (ভারত-শ্রীলংকা)[আরব মহাসাগর+ভারত মহাসাগর] ও [মান্নার উপসাগর+বংগপসাগর]

√√বোরিং লাগে আমেরিকা{আলাস্কা} হতে এশিয়ার{রাশিয়া} , উ.বার →বেরিং (আমেরিকা–এশিয়া) [উত্তর মহাসাগর/আর্কটিক মহাসাগর+বেরিং সাগর]

√√ সুন্দর ইন্দোজাভা সুমাত্রার ভা.জা = সুন্দা প্রণালী → (ইন্দোনেশিয়ার জাভা দ্বীপ–সুমাত্রা দ্বীপ)[জাভা উপসাগর+ভারত মহাসাগর]

√√ মালা নিয়ে মালয়েশিয়ার সুমাত্রা, বংগে জাভে ও দক্ষিণের আন্দা = মালাক্কা প্রণালি →(সুমাত্রা{ইন্দোনেশিয়া}–মালেয়শিয়া) [বংগপসাগর+জাভা সাগর]
ও [আন্দামান সাগর{ভারত মহাসাগর}+দক্ষিণ চীন সাগর{প্রশান্ত মহাসাগর}]

√√ ইংলিশ বৃটেন ফ্রান্সের আট উত্তর = ইংলিশ চ্যানেল → (বৃটেন/UK–ফ্রান্স) [আটলান্টিক মহাসাগর+উত্তর সাগর]

√√ ডোভার বৃটেন ফ্রান্সের ইংলিশে(আট) উত্তর = ডোভার প্রণালী →(বৃটেন/UK–ফ্রান্স) [,ইংলিশ চ্যানেল(আটলান্টিক মহাসাগর)+উত্তর সাগর]
এই প্রণালী এর ভেতরের টানেলের নাম→ইউরো টানেল/চ্যানেল টানেল

√√ জেব্রা আছে মরক্কো ও স্পেনের, আট ভুমিতে →জিব্রাল্টার প্রণালি (মরক্কো{আফ্রিকা}-স্পেন{ইউরোপ})[আটলান্টিক মহাসাগর ভুমধ্য সাগর]

√√ ফ্লোরিডা কেউবা ফ্লোরে, আট মেক্সি→ ফ্লোরিডা প্রণালি (কিউবা-ফ্লোরিডা)[মেক্সিকো উপসাগর+আটলান্টিক মহাসাগর]

√√ ফরমোজার চীন তাই, পূর্ব চীনে টুংকি মাছ ধরে। = ফরমোজা প্রণালী → (চীন-তাইওয়ান)[পূর্ব চীন সাগর+টুংকি সাগর]

√√ মোজাম্বিকের মোজা মালা, ভারতে ভারতে = মোজাম্বিক প্রণালী। পৃথক করেছে:
মোজাম্বি-মালাগাছি । সংযুক্ত করেছে: ভারত
মহাসাগর-ভারত মহাসাগর।

তাত রাশান শাখা, জাপানি ওখটস্ক = তাতার প্রণালী → (রাশিয়া-শাখালিন দ্বীপপুঞ্জ)[জাপান সাগর+ওখতস্ক সাগর]
• এটা সবচেয়ে দীর্ঘতম প্রণালী।

√√ লুজ ফিতা = লুজন প্রণালী →(ফিলিপাইন{লুজোন}-তাইওয়ান) [ফিলিফাইন সাগর+দক্ষিণ চীন সাগর{প: প্রশান্ত মহাসাগর}]

√√ কুক নিউজিল্যান্ড এর উত্তর-দক্ষিণ দ্বীপের প্রশান্ত আসমানে= কুক প্রণালী (নিউজিল্যান্ডের উত্তর–দক্ষিণ দ্বীপ)[প্রশান্ত মহাসাগর+আসমান সাগর]

 

 

☞ হপাও (পড়ুন হটাও)
হ= হরমুজ প্রণালী (তেল আমদানি -রপ্তানি এর জন্য বিখ্যাত বলে গুরুত্বপূর্ণ )
পা= পারস্য উপসাগর
ও = ওমান উপসাগর
☞হরমুজ প্রণালী ⇨
যুক্ত করেছে পারস্য উপসাগর + ওমান উপসাগর কে
☞সুলোভ
সুয়েজ খাল যুক্ত করেছে –
সু= সয়েজ খাল (জাতীয়করণ ১৯৫৬ সালে,মিশর)
লো = লোহিত সাগর
ভ= ভূমধ্যসাগর কে
☞App (A+P= P পানামা খাল যুক্ত করেছে)
A = Atlantic মহাসাগর (A)
P = প্রশান্ত মহাসাগর (P)
P = পানামা খাল (P) = ১৯৯৯ সালে হস্তান্তর করে
‘বঙ্গোপসাগরে তীরবর্তী দেশসমূহ’ মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক- 
ভাবাই মিশ্রি = ভারত বাংলাদেশ ইন্দোনেশিয়া মিয়ানমার শ্রীলংকা
#একনজরে টেকনিকে বিখ্যাত প্রণালীসমূহঃ
(প্রনালী থেকে প্রায় পরিক্ষায় ১টি প্রশ্ন থাকে। যারা পোষ্ট’টি দিতে অনুরোধ করেছেন তারা শেয়ার করে রাখুন)
.
#মনেরাখার শর্ট টেকনিক :———-
.
১.পক- (ভারত শ্রীলঙ্কাকাকে পোক দিলো) ভারত হতে শ্রীলঙ্কা পৃথক ।
.
২. বেরিং- (আমেরিকা হতে এশিয়াতে আসা বোরিং) আমেরিকা হতে এশিয়া পৃথক
.
৩.জিব্রাল্টার- (মরক্কো ও স্পেনে জেব্রা পাওয়া যায়) মরক্কো (আফ্রিকা) হতে স্পেন (ইউরোপ) পৃথক।
.
৪.ফ্লোরিডা- (ফ্লোরিডা কিবা?)
ফ্লোরিডা হতে কিউবা পৃথক ।
.
৫.মালাক্কা- ( সুমিত্রা মালির মেয়ে)
সুমিত্রা হতে মালয়েশিয়া পৃথক
.
৬.হরমুজ- (আমিরাতের ইরানী তরমুজ খায়) আরব আমিরাত ও ইরানের মধ্যে অবস্থিত।
.
৭.বাব-এল-মান্দেব- ( লোহা এখন আরবে ) লোহিত সাগর ও আরব সাগরে অবস্থিত।
.
৮.ডোভার- (UK ও FRANCE এর মাঝে ডোবা আছে) যুক্তরাজ্য হতে ফ্রান্স পৃথক।
.
৯.বসফোরাস- (ইউরেশিয়া) ইউরোপ হতে এশিয়া পৃথক।
.
১০.পানামাখাল- (উত্তর দক্ষিণ আমেরিকায় পান খাওয়া নিষেধ) উত্তর আমেরিকা হতে দক্ষিণ আমেরিকা পৃথক।
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ

 

  • পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর- প্রশান্ত মহাসাগর ।
  • পৃথিবীর গভীরতম স্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চ (প্রশান্ত মহাসাগর)।
  • এশিয়া ও আফ্রিকা মহাদেশ দ্বারা পরিবেষ্টিত- ভারত মহাসাগর
  • ভারত মহাসাগরের বৃহত্তম দ্বীপ- মাদাগাস্কার।
  • আয়তনে পৃথিবীর ক্ষুদ্রতম মহাসাগর- উত্তর মহাসাগর।
  •  আটলান্টিক মহাসাগরকে বলে- শৈবাল সাগর। (Sen)
  • মহাসাগরের চেয়ে আয়তনে ছোট পানিরাশিকে বলে- সাগর
  • আয়তনে পৃথিবীর বৃহত্তম সাগর দক্ষিণ চীন সাগর ।
  • তিনদিক স্থলদ্বারা বেষ্টিত পানিরাশিকে বলে- উপসাগর (Bay)
  • প্রায় চারদিকে স্থলদ্বারা বেষ্টিত পানিরাশিকে বলে- উপসাগর (Gulf)
  •  বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর- মেক্সিকো উপসাগর (Gulf)
  •  বিশ্বের বৃহত্তম উপসাগর- বঙ্গোপসাগর (Bay)
  • চারদিকে স্থলদ্বারা বেষ্টিত পানিরাশিকে বলে- হৃদ (Lake)
  • সমুদ্রের একই জায়গায় প্রতিদিন দুবার জোয়ার ও দুবার ভাঁটা হয়।
  • একমাসে তেজ কটাল এবং মরা কটাল হয়ে থাকে- দুইবার।
  •  উপকূলে কোনো একটি স্থানে পর পর দুটি জোয়ার বা দুটি ভাঁটার মধ্যে ব্যবধান হলো প্রায় ১২ ঘন্টা ।

বিশ্বসভ্যতা

বিশ্বসভ্যতা গুলির অবদান মনে রাখার টেকনিক
, কালকে গ্রুপের পরীক্ষায় সহায়ক হতে পারে যাদের ভালো লাগবে না প্লিজ এভোয়েড পোস্ট✌✌
✔প্রাচীন বিশ্ব সভ্যতা ✔
আগে সুন্দর করে জোশ ও রসবোধ নিয় সব সভ্যতা গুলি পড়ুন,পড়া শেষে মনে কনফিউজড আসবে সবার, এটা আমার ক্ষেত্রেও হয়,সবার এমন হবে তা কিন্তু নয়,মনে রাখার কিছু চেষ্টা করলাম জানিনা কেমন হলোঃ-
✔মেসোপটেমীয় সভ্যতা✔৩৯ তম বিসিএস
মেসোপটেমীয় সভ্যতা গড়ে উঠেছিল টাইগ্রিস ও ইউফ্রেটিস নদীর তীরে,বর্তমানে অবস্থান ইরাকে
✔ সুমেরীয় সভ্যতা ✔
মেসোপটেমিয়ার সভ্যতার প্রাচীন সভ্যতা হলো সুমেরীয় সভ্যতা
☞☞ #চাকিস তরকারি
চা⇨ চাকার আবিষ্কার
কি⇨ কিউনিফর্ম লিপির উদ্ভাবন কারী (Cuneiform)
স> সুমেরীয় সভ্যতা
✔ব্যাবিলনীয় সভ্যতা ✔
কৌশলঃ-#হাবা (গালি অর্থে) #গিলেক ভাল করে😭
হা☞☞ হাম্বুরাবি- ব্যাবিলনীয় সভ্যতার স্থপতি তিনি+ পৃথিবীর প্রথম লিখিত আইন প্রণেতা
বা☞☞ ব্যাবিলনীয় সভ্যতা
গিলেক☞☞ গিলগামেশ মহাকাব্য হলো এ সভ্যতার
✪পৃথিবীর প্রাচীন মানচিত্র পাওয়া যায়- ব্যাবিলনের উত্তর গাথুর শহরের ধ্বংসাবশেষে
✔অ্যাসরীয় সভ্যতা ✔
কৌশলঃ-
সাম (মানুষের নাম) ALL লোহাকে ৩৬০”(ডিগ্রি) তে ভাগ করো
সাম☞☞ অ্যাসেরীয়রা সামরিক রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত
A☞☞Assyrian
L☞☞ Latitude (অক্ষাংশ) নির্ণয় করে
L☞☞ Longitude (দ্রাঘীমাংশ) নির্ণয় করে
লোহা☞☞ লোহার ব্যবহার করে এই সভ্যতা
৩৬০☞☞ প্রথম বৃত্ত কে ৩৬০ ডিগ্রি তে ভাগ করে
✔ক্যালেডীয় সভ্যতা (Chaledean Civilization) ✔
কৌশলঃ-
Baby ( সম্পর্কে মধুর ডাক বর্তমানে) #শূনেক
৭ দিনে ১২টা রাশিচক্র বের হবে
Baby ☞☞ ব্যবিলনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠায় নুতুন ব্যবিলনীয় সভ্যতা বলা হয়
শূনে ☞☞ শূন্য উদ্যান -নেবুচাঁদনেজার তৈরী করেন
ক ☞☞ ক্যালডীয় সভ্যতা
৭ দিনে ☞☞ তারা প্রথম সপ্তাহ কে ৭ দিনে ভাগ করে
১২টা > ১২টি নক্ষত্রপুঞ্জের সন্ধান পান তারা,
১২টা রাশিচক্র সৃষ্টি করেন তারা,দিনকে ১২ ঘন্টায় বিভক্ত করেন তারা
✔মিশরীয় সভ্যতা ✔
#কৌশলঃ
হায় প্যাপি (বাবাক আধুনিক নামে ডাকে) ৩০,১২, ৩৬৫ কে ঢালাও ভাবে মিশাও না (মিশ্রণ বা গুলিয়ে ফেলা)
হায় ☞☞ হায়রোগ্লিফিক (পবিত্র বর্ণমালা) সৃষ্টি করে
প্যা☞☞ প্যাপিরাস নামক কাগজে আবিষ্কার করে
পি☞☞ পিরামিডের দেশ মিশর (খুফুর সমাধি আছে)
৩০,১২,৩৬৫☞☞ ৩০ দিনে মাস,১২ মাসে,১ বছর, ৩৬৫ দিনে বছর গণনা শুরু করে
ঢালাও ☞☞ ঢাল,তলোয়ার এর প্রচলন করে তারা
মিশাও☞☞ মিশরীয় সভ্যতা
✔চৈনিক সভ্যতা ✔
☞ চীন রা তাদের রাজাকে “ইশ্বরের পুত্র ” মনে করে
☞কনফুসিয়াস ছিলেন চিনের প্রভাবশালী দার্শনিক
✔সিন্ধু সভ্যতা ✔
☞হরপ্পা ও মহেঞ্জোদোরো শহরে দ্রাবিড়গণ এ সভ্যতা প্রতিষ্ঠা করেন
☞☞১৯২২ সালে রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, মার্শাল, দয়ারাম সাহনী আবিষ্কার করেন
✔ফিনিশীয় সভ্যতা ✔
#কৌশলঃ
ভুলেও জানা ফিনিশ কর না কালি,কলম কাগজের ব্যবহার ২২ বছরের আগেই (পড়াশোনা)
ভুলেও ☞☞ ভূমধ্যসাগর ও লেবাননের মধ্যবর্তী অঞ্চলে এ সভ্যতা গড়ে উঠে
জানা ☞☞জাহাজ নির্মাতা ও শ্রেষ্ঠ নাবিক তৈরী হিসেবেই সমধিক পরিচিত
ফিনিশ ☞☞ ফিনিশীয় সভ্যতা
২২ ☞☞ ২২টি ব্যঞ্জনবর্ণ উদ্ভাবন করেন
✔পারস্য সভ্যতা ✔
☞☞ দারিয়ুস ছিলেন পারস্য সম্রাট
☞☞ জরথ্রষ্টু নামক ধার্মিক ও দার্শনিক জরথ্রুষ্টবাদ প্রবর্তন করেন।
☞☞ এর অপর নাম একমেলিড সভ্যতা
✔গ্রিক সভ্যতা ✔৩৯ তম বিসিএস
কোশলঃ-
গ্রিক হেলেন দেখতে SAM (শ্যাম) হলেও সুন্দর লাগে নগরের অলিগলিতে ঘুরলে সূতি কাপড় পড়ে
গ্রিক ☞☞ গ্রিক সভ্যতা (খ্রীস্ট পূর্ব ১২০০)
হেলেন ☞☞ হেলেনিস্টিক সংস্কৃতি জন্ম হয় গ্রীসে
S ☞☞ Socrates-হেমলক বিষপানে হত্যা করে
A ☞ Aristotle ( Politics তার গ্রন্থ)
M ☞☞ ম্যাকিয়াভেলি ( The Prince -আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক)
নগর ☞☞ নগররাষ্ট্রের সূত্রপাত হয় গ্রীসে
অলি ☞☞ অলিম্পিক গেমস শুরু হয় গ্রীসে (৭৭৬ অব্দে)
সূতি☞☞ গনতন্ত্রের সূতিকাগার বলা হয় গ্রীক সভ্যতাকে
#সম্পূরক তথ্য
প্লেটো- The Republic
✪ SPAA
(সক্রেটিস,প্লেটো,এরিস্টটল, আলেকজান্ডার)
বাম দিক হতে শিক্ষক, ডান হতে ছাত্র/‌শিষ্য ধরতে হবে মানে সক্রেটিস শিক্ষক ছিলেন প্লেটোর,প্লেটো শিক্ষক ছিলেন এরিস্টটলের,এরিস্টটলের শিক্ষক ছিলেন আলেকজান্ডার
উল্টো দিক হতে আলেকজান্ডার ছাত্র ছিলেন এরিস্টটলের
✔মায়া সভ্যতা ✔৩৯তম বিসিএস
কৌশলঃ-
আমের মধ্যে মায়া লাগে রং দেখে
আমের মধে ☞☞ মধ্য আমেরিকায় এ সভ্যতার বিকাশ
☞☞মেক্সিকো ও গুয়েতেমালা অঞ্চলে সূত্রপাত হয়
মেক্সি পড়লে মায়া লাগে 😂😂😂
✔ইনকা সভ্যতা ✔
ছন্দঃ- পেরুর (রাজধানী লিমা) মা পিচু নিল
পেরুর☞☞ পেরুর দক্ষিণাঞ্চলে এ সভ্যতার বিকাশ
মা পিচু ☞☞ মাচুপিচ হল ইনকা সভ্যতার নিদর্শন

 

# বিশ্বযুদ্ধ-

 

পুরষ্কার-

 

দিবস –

পূর্তি উদযাপনঃ
২৫ বছর -রজত জয়ন্তী
৫০ বছর -সুবর্ণ জয়ন্তী
৬০ বছর-হীরক জয়ন্তী
৭৫ বছর-প্লাটিনাম জয়ন্তী
১০০ বছর -শত বর্ষ
১৫০ বছর-সার্ধশত বর্ষ
২০০ বছর-দ্বি-শত বর্ষ

বৃহত্তম দিন – ২১ জুন (উত্তর গোলার্ধ)

বৃহত্তম রাত – ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধ)

বৃহত্তম গ্রহ – বৃহস্পতি

বৃহত্তম স্থলজ প্রাণী – হাতি

বৃহত্তম জলজ প্রাণী – নীল তিমি

বৃহত্তম মাছ – নীল তিমি

বৃহত্তম পাখি – উট পাখি

 

বৃহত্তম মহাদেশ – এশিয়া

বৃহত্তম দেশ (আয়তনে) – রাশিয়া

বৃহত্তম দেশ (জনসংখ্যায়) – চীন

বৃহত্তম শহর (আয়তনে) – মন্ট্রিল, কানাডা

বৃহত্তম শহর (জনসংখ্যায়) – টোকিও, জাপান

বৃহত্তম মুসলিম দেশ (জনসংখ্যায়) – ইন্দোনেশিয়া

বৃহত্তম মুসলিম দেশ (আয়তনে) – কাজাখস্তান

বৃহত্তম মসজিদ – শাহ ফয়সল মসজিদ (পাকিস্তান)

বৃহত্তম মন্দির – এম্বার ডাট

বৃহত্তম ব্যাংক – দি সুইচ ব্যাংক

বৃহত্তম প্রসাদ – ভ্যাটিকান প্রসাদ

বৃহত্তম অফিস ভবন – পেন্টাগন বিল্ডিং

বৃহত্তম হোটেল – এম জি এম গ্র্যান্ড হোটেল

বৃহত্তম হাসপাতাল – ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল সেন্টার

বৃহত্তম বিশ্ববিদ্যালয় – এম ভি স্টেটস

বৃহত্তম লাইব্রেরি – ইউনাইটেট স্টেটস লাইব্রেরি অব কংগ্রেস(ওয়াশিংটন)

বৃহত্তম ডিকশনারি – দি অক্সফোর্ড ইংলিশ ডিকশনারি

বৃহত্তম পার্ক – উড রাফেলা ন্যাশনাল পার্ক

বৃহত্তম মিউজিয়াম – লন্ডন মিউজিয়াম

বৃহত্তম স্টেডিয়াম – স্ট্রইভ স্টেডিয়াম

বৃহত্তম জেলখানা – খারকভ জেলখানা

বৃহত্তম বিমান তৈরি কারখানা – সিস্টং বোয়িং কারখানা

বৃহত্তম বিমানবন্দর – বাদশা আব্দুল আজিজ বিমানবন্দর(জেদ্দা)

বৃহত্তম বন্দর – নিউইয়র্ক

বৃহত্তম যুদ্ধ জাহাজ – ইয়ামাটো

বৃহত্তম যাত্রীবাহী জাহাজ – কুইন মেরী-২

বৃহত্তম ডুবো জাহাজ – নটিখাল

বৃহত্তম নৌবহর – সপ্তম নৌবহর

বৃহত্তম যাত্রীবাহী বিমান – কনকর্ড(বর্তমানে বন্ধ)

 

বৃহত্তম মহাসাগর – প্রশান্ত মহাসাগর

বৃহত্তম সাগর – চীন সাগর

বৃহত্তম উপসাগর – মেক্সিকো উপসাগর

বৃহত্তম নদী – আমাজান

বৃহত্তম হ্রদ – কাস্পিয়ান হ্রদ

বৃহত্তম মিঠাপানির হ্রদ – সুপিরিয়র

বৃহত্তম দ্বীপ – গ্রিনল্যান্ড

বৃহত্তম দ্বীপ দেশ – ইন্দোনেশিয়া

বৃহত্তম ব-দ্বীপ – বাংলাদেশ

বৃহত্তম উপদ্বীপ – আরব উপদ্বীপ

বৃহত্তম দ্বীপপুঞ্জ – মালয় দ্বীপপুঞ্জ

বৃহত্তম জলপ্রপাত – নায়াগ্রা

বৃহত্তম পর্বত – হিমালয়

বৃহত্তম মরুভূমি – সাহারা

বৃহত্তম অরণ্য – তৈগা

বৃহত্তম তৃনাঞ্জল – প্রেইরি তৃনাঞ্জল

পৃথিবীর গভীরতম বিন্দু – চ্যালেঞ্জার ডিপ

  • পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর- প্রশান্ত মহাসাগর ।
  • পৃথিবীর গভীরতম স্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চ (প্রশান্ত মহাসাগর)।

বিশ্বের ক্ষুদ্রতম :
(আয়তনে+জনসংখ্যায়) বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ:- ভ্যাটিকান

(আয়তনে)[জাতিসংঘ ভুক্ত] বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ:- মোনাকো
(জনসংখ্যায়)[জাতিসংঘ ভুক্ত] বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ:- নাউরু

(আয়তনে+জনসংখ্যায়) এশিয়ার ক্ষুদ্রতম দেশ:- মালদ্বীপ

(আয়তনে+জনসংখ্যায়) ইউরোপের ক্ষুদ্রতম দেশ:- ভ্যাটিকান

বাংলাদেশের বৃহত্তর

1.বাংলাদেশের বৃহত্তম হাওর – হাকালুকি [এটি এশিয়ার অন্যতম বৃহত্তম মিঠাপানির জলাভূমি]
2.বাংলাদেশের বৃহত্তম নৃ-গোষ্ঠী – চাকমা
3.বাংলাদেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর – বেনাপোল
4.বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প – তিস্তা সেচ প্রকল্প

বিবিধ-

১। জীব বিজ্ঞানের জনক→এরিস্টটল
২। প্রাণী বিজ্ঞানেরজনক→ এরিস্টটল
৩। রসায়ন বিজ্ঞানের জনক→ জাবির ইবনে হাইয়ান
৪। পদার্থ বিজ্ঞানের জনক→ আইজ্যাক নিউটন
৫। সমাজ বিজ্ঞানের জনক→অগাষ্ট কোঁৎ
৬। হিসাব বিজ্ঞানের জনক→ লুকাপ্যাসিওলি
৭। চিকিৎসা বিজ্ঞানের জনক→ ইবনে সিনা
৮। দর্শন শাস্ত্রের জনক→ সক্রেটিস
৯। ইতিহাসের জনক→ হেরোডোটাস
১০। ভূগোলের জনক→ ইরাটস থেনিস
১১। রাষ্ট্রবিজ্ঞানের জনক→ এরিস্টটল
১২। অর্থনীতির জনক→ এডাম স্মিথ
১৩। অংকের জনক→ আর্কিমিডিস
১৪। বিজ্ঞানের জনক→ থ্যালিস
১৫। মেডিসিনের জনক→ হিপোক্রটিস
১৬। জ্যামিতির জনক→ ইউক্লিড
১৭। বীজ গণিতের জনক→ আল – খাওয়াজমী
১৮। জীবাণু বিদ্যার জনক→ লুই পাস্তুর
১৯। বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক→ চার্লস ডারউইন
২০। সনেটের জনক→ পের্ত্রাক
২১। সামাজিক বিবর্তনবাদের জনক→ হার্বাট স্পেন্সর
২২। বংশগতি বিদ্যার জনক→ গ্রেগর জোহান মেনডেল
২৩। শ্রেণীকরণ বিদ্যার জনক→ কারোলাস লিনিয়াস
২৪। শরীর বিদ্যার জনক→ উইলিয়াম হার্ভে
২৫। ক্যালকুলাসের জনক→ আইজ্যাক নিউটন
২৬। বাংলা গদ্যের জনক→ ঈশ্বর চন্দ্র বিদ্যাসাগর
২৭। বাংলা কবিতার জনক→ মাইকেল মধুসুদন দত্ত
২৮। বাংলা উপন্যাসের জনক→ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
২৯। বাংলা নাটকের জনক→ দীনবন্ধু মিত্র
৩০। বাংলা সনেটের জনক→ মাইকেল মধু সুদন দত্ত
৩১। ইংরেজী কবিতার জনক→ খিউ ফ্রে চসার
৩২। মনোবিজ্ঞানের জনক→ উইলহেম উন্ড
৩৩। বাংলা মুক্তক ছন্দের জনক→কাজী নজরুল ইসলাম
৩৪। বাংলা চলচিত্রের জনক→ হীরালাল সেন
৩৫। বাংলা গদ্য ছন্দের জনক→ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

 

 

বাংলাদেশ:

সংবিধান:

বাংলাদেশের সাংবিধানিক নাম- গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (The People’s Republic of Bangladesh)

বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভ করেছে- ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর।

এদেশের রাজধানী- ঢাকা।

বাংলাদেশের বাণিজ্যিক রাজধানী- চট্টগ্রাম।

এদেশের আইন পরিষদের নাম- পার্লামেন্ট বা জাতীয় সংসদ।

বাংলাদেশের জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৯৭৪ সালে।

বাংলাদেশের জাতিসংঘের- ১৩৬তম সদস্য।

বাংলাদেশের উৎপত্তি, অবস্থান, সীমানা ও আয়তন –

বাংলাদেশ নামের উৎপত্তি হয়েছে নিম্নোক্ত ক্রমধারায়- বাঙ্গাল>সুবাহ-ই বাঙলা> পূর্ববঙ্গ>পূর্ব পাকিস্তান>বাংলাদেশ।

৩৬. বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থান- ২০ ৩ি৪ উত্তর অক্ষাংশ হতে ১৫ ৩ি৮ উত্তরঅক্ষাংশএবং ৮৮ ি ০১ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ হতে ৯২ ি৪ ১ পূর্ব দ্রাঘিমা অংশপর্যন্ত।

৩৭. বাংলাদেশের সীমানা- পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরেভারতের পশ্চিমবঙ্গ, মেঘালয় ও আসাম, পূর্বে ভারতের আসাম, ত্রিপুরা, মিজোরামএবং মায়ানমার, বাংলাদেশের দক্ষিণে রয়েছে বঙ্গোপসাগর।

৩৮. বাংলাদেশের আয়তন- ১,৪৭,৫৭০ বর্গ কি.মি. বা ৫৬, ৯৭৭ বর্গ মাইল।

এদেশের আয়তন- ১.৪৭.৫৭০ বর্গ কি.মি অথবা ৫৫ হাজার বর্গমাইল।

আয়তনের ভিত্তিতে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৯০তম

 

# যে সকল দেশের সংবিধান অলিখিত-

শর্টকাটঃ নিউ বিডি স্পে সাল = নিউজিল্যান্ড, ব্রিটেন, স্পেন, সৌদি আরব

*** সবচেয়ে ছোট সংবিধান যুক্তরাষ্ট্রের এবং বড় সংবিধান ভারতের।

▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬ বাংলাদেশের সংবিধান ▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬

ভাগ ও অনুচ্ছেদঃ বাংলাদেশের সংবিধানের ১১টি ভাগ ও এর ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে।

সর্বশেষ সংশোধনীঃ (পঞ্চদশ সংশোধন) আইন, ২০১১ (২০১১ সনের ১৪ নং আইন), http://bdlaws.minlaw.gov.bd/act-957.html

(মনে রাখবেন, কোন সংশোধনীর মাধ্যমে কিছু যুক্ত করা হয় যেটা-  ব্রাকেটের ভেতর ক, খ, গ ইত্যাদি দ্বারা লেখা হয়েছে)

# সংবিধান কোন পরিষদে উত্থাপন, গ্রহণ(সংবিধান দিবস), বাস্তবায়ন কখন করা হয়? 

উত্থাপন – 12 অক্টোবর, গ্রহণ(সংবিধান দিবস) – 04 নভেম্বর, বাস্তবায়ন – 16 ডিসেম্বর.

☼ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ
১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রনয়ন করতে, কবে এটি কার্যকর হয়, কে এতে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।
২। এরপর জেনে নিন সংবিধানের ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-
প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র (অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)
দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)
এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি পড়েছে।
কী পড়তে হবে- এই বিষয়ে অনেক কিছু বললাম। এই বার আসি মূল আলোচনায়।
আমি হুবহু মুখস্ত করার জন্য প্রথমেই বলব প্রস্তাবনাটাকে। কারন এই প্রস্তাবনা অনেক বার সংশোধিত হয়েছে। আবার, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন আসলে চেষ্টা করবেন ভূমিকা হিসেবে কোটেশন আকারে এটি ব্যবহার করতে। যেহেতু মুখস্ত করেছেন সেহেতু কোটেশন হিসেবে দেয়ার সময় অবশ্যই নীল রঙের কালি ব্যবহার করবেন। পরীক্ষক কে বুঝান যে সংবিধান টা আপনি পড়েছেন বেশ ভালো (!!!) করে।

বাংলাদেশের সংবিধানে যা যা আছেঃ 

১টি – প্রস্তাবনা,

৪টি – মূলনীতি,

৫টি – চাহিদা,

৭টি – তফসিল,

১১টি – ভাগ বা অধ্যায়,

১৩টি – পরিচ্ছেদ,

১৭টি – সংশোধনী,

১৮টি – মৌলিক অধিকার(২৬-৪৭ নং),

১৫৩টি – অনুচ্ছেদ বা আর্টিকেল

শুরুতে-

[বিস্‌মিল্লাহির-রহ্‌মানির রহিম
(দয়াময়, পরম দয়ালু, আল্লাহের নামে)// পরম করুণাময় সৃষ্টিকর্তার নামে।]

প্রস্তাবনাঃ

☼ “আমরা, বাংলাদেশের জনগন, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষনা করিয়া জাতীয় মুক্তির (স্বাধীনতা) জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের (যুদ্ধের) মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি”
[আগ্রহী পাঠকগন হয়ত খেয়াল করবেন আমি বন্ধনীর মধ্যে ২টি শব্দ ব্যবহার করেছি। কারন সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দ গুলো একবার যোগ হয়েছে ও একবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে]

☼ আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের (স্বাধীনতার) জন্য যুদ্ধে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রানোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচারের সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে। [আমার কাছে এই মুহূর্তে ১৫তম সংশোধনীর পরের সংবিধান টা নাই বলে আগ্রহী পাঠকরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে এটা ঠিক করে নিবেন। এই রকম হবার কথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।]

তফসিল – 4+3=7 টা 

* সংবিধানের বিশেষ কোনো অনুচ্ছেদের বিস্তারিত ব্যাখ্যা বা বর্ণনাকে তফসির বলে। তফসিল শব্দের বাংলা অর্থ বিবরণ। কোনো বিষয়ে আলোচনার পর সে আলোচনাকে বোধগম্য করার জন্য অতিরিক্ত বিবরণের প্রয়োজন হলে অতিরিক্ত আলোচনাকে তফসিল বলে।

প্রথম তফসিল – ন্যান্য বিধান সত্ত্বেও কার্যকর আইন(৪৭নং) [[ ‘অ’ প্রথমে এভাবে মনে রাখা যায় ]]

দ্বিতীয় তফসিল – রাষ্ট্রপতি নির্বাচন (বর্তমানে বিলুপ্ত) [[২টা অংশ, তাই ২য় তফসির এভাবে মনে রাখা যায়]]

তৃতীয় তফসিল – শপথ ও ঘোষণা(১৪৮নং) [[৩টা অংশ,তাই ৩য় তফসির এভাবে মনে রাখা যায়]]

চতুর্থ তফসিল – ক্রান্তিকালীন ও অস্থায়ী বিধানবলী [[৪টা অংশ,তাই ৪র্থ তফসির এভাবে মনে রাখা যায়]]

পঞ্চম তফসিল – ১৯৭১ সালের ৭-ই মার্চের ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধুর দেওয়া ঐতিহাসিক ভাষণ।

ষষ্ঠ তফসিল – ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ঘোষণা।

সপ্তম তফসিল – ১৯৭১ সালের ১০ই এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র। (১৫০ এর ২ অনুচ্ছেদে)

[[৭-ই মার্চ, ২৬ মার্চ, ১০ই এপ্রিল এভাবে সিরিয়ালই মনে রাখলে হবে]]

 

সংবিধান সংশোধনী ১৭টি, সহজে মনে রাখার টেকনিক:
বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন হয়েছেঃ ১৭ বার ——(৪ব+২জি+৪এ+খা৪+হা৩)

** শেখ মুজিবুর রহমান = ৪ বার

মনে রাখার টেকনিক = “”যুদ্ধ জরুরী, সীমানার জন্য রাষ্ট্রপতি””

১) যুদ্ধ= যুদ্ধপরাধীদের বিচার।

২) জরুরী = জরুরী অবস্থা ঘোষনা যেটি শুধু রাষ্ট্রপতি কর্তৃক।

৩) সীমানার জন্য= বেরুবাড়ীকে ভারতকে হস্তান্তর।

৪) রাষ্ট্রপতি= একদলীয় রাজনীতী বাকশাল।

——-✿

** জিয়াউর রহমান=১ বার

৫) সামরিক শাসনের বৈধতা।

** আবদুর সাত্তার =১ বার*

৬) উপরাষ্ট্রপতি পদ থেকে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচন।

** হুসাইন মোহাম্মদ এরশাদ= ৪বার

মনে রাখার টেকনিক= “”বৈধ করল ইসলাম দুই নারী””

৭) বৈধ করল= নিজেকে অর্থাত্ সামরিক শাসন।

৮) ইসলাম= রাষ্ট্রধর্ম

৯) দুই= রাষ্ট্রপতি ২ মেয়াদে সীমাবদ্ধ রাখা।

১০) নারী= ৩০টি আসন মহিলা ১০বছরের জন্য সংরক্ষন।

** খালেদা জিয়া= ৪ বার

মনে রাখার কৌশল= S.S.C

১১) S= সাহাবুদ্দীনের স্বপদে ফিরে যাবার বিধান।

১২) S= সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা।

১৩) C= caretaker government।

১৪) মনে রাখার টেকনিক= “”৪৫টি ছবি তুললে কম অর্থ শপথ করছি ৩বৃদ্ধ””

* ৪৫= নারী আসন বৃদ্ধি ১০বছর।
* ছবি তুললে=সরকারীভাবে প্রধানমন্ত্রী প্রেসিডেন্ট সংরক্ষণ ও প্রদর্শন।
* কম অর্থ= কমা ব্যবহার, অর্থবিল লেখার পর।
* শপথ= স্পীকার ব্যর্থ হলে প্রধান নিবার্চনার কমিশনার শপথ পাঠ করাবেন।
* ৩ বৃদ্ধ= প্রধান বিচারপতি বয়স ৬৫ থেকে ৬৭ তে, PSC CHAIRMAN ৬৫ তে, মহাহিসাব নিরীক্ষক ৬৫ বছরে উন্নীত করা ।

১৫) তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার বিলুপ্তি। (ব্যরিস্টার শফিক আহমেদ)

১৬) বিচারপতি অপসারন ব্যবস্থাপনা সংসদের নিয়ন্ত্রনে।(এ্যাডভোকেট আনিসুল হক)(১৭ সেপ্ট,২০১৪ উত্থাপন , পাস ২২ সে: ২০১৪)

১৭) সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচনের বিধি আরও ২৫ বছর বহাল রাখার প্রস্তাব (আইনমন্ত্রী আনিসুল হক)

# Two-third-Majority দিয়ে বাংলাদেশের সংবিধান সংশোধন হয়। আওয়ামী লীগের শাসনামলে এ যাবত ৯২৩টি আইন পাশ হয়েছে। আর জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন সরকারের সময়ে সংসদে পাশ হয় ৪২৪টি আইন। এরশাদের সময় পাশ হয়েছে ১৮১টি বিল।

বিশিষ্ট সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহ্ দীন মালিক ইত্তেফাককে বলেন, পাশ হওয়া এসব আইনের মধ্যে ভালো আইন যেমন আছে তেমনি খারাপ আইনও রয়েছে। তবে এখানে সমালোচনার জায়গাটা হলো যে আইনগুলো নিয়ে অতীতেও যেমন সংসদে তেমন একটা আলোচনা হয়নি, এখনও আইন নিয়ে সংসদে তেমন আলোচনা হয় না বললেই চলে। এটা নিঃসন্দেহে সংসদের ব্যর্থতা  না বললেও দুর্বলতা বলতেই হবে।

সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়:

প্ররা মৌনি আবিনিম বাংজ সংবি

১। প্র-প্রজাতন্ত্র (১-৭)

২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (৮-২৫) :

৩। মৌ-মৌলিক অধিকার (২৬-৪৭)

৪। নি-নির্বাহী বিভাগ (৪৮-৬৪)

৫। -আইনসভা (৬৫-৯৩)

৬। বি-বিচার বিভাগ (৯৪-১১৭)

৭। নি-নির্বাচন (১১৮-১২৬)

৮। -মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (১২৭-১৩২)

৯। বাং-বাংলাদেশের কর্মবিভাগ (১৩৩-১৪১)

৯ক। -জরুরী বিধানাবলী (১৪১ক-১৪১গ)

১০। সং-সংবিধান সংশোধন (১৪২)

১১। বি-বিবিধ (১৪৩-১৫৩)

অনুচ্ছেদ : ১-১২

  • ১- প্রজাতন্ত্র : [[দেশের নাম/আত্বপরিচয়]] (বাংলাদেশ একটি একক, স্বাধীন ও সার্বভৌম প্রজাতন্ত্র, যাহা “গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ” নামে পরিচিত হইবে৷)
  • ২- প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা : [[দেশটা কোথায়/অবস্থান, ভারত ও মিয়ানমার (২টি দেশের সাথে)]]  (প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানার অন্তর্ভুক্ত হইবে (ক) ১৯৭১ খ্রীষ্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা-ঘোষণার অব্যবহিত পূর্বে যে সকল এলাকা লইয়া পূর্ব পাকিস্তান গঠিত ছিল [এবং সংবিধান (তৃতীয় সংশোধন) আইন, ১৯৭৪-এ অন্তর্ভুক্ত এলাকা বলিয়া উল্লিখিত এলাকা, কিন্তু উক্ত আইনে বহির্ভূত এলাকা বলিয়া উল্লিখিত এলাকা তদ্‌বহির্ভূত; এবং] (খ) যে সকল এলাকা পরবর্তীকালে বাংলাদেশের সীমানাভুক্ত হইতে পারে৷)
  • ২ক- রাষ্ট্রধর্ম : [[রাষ্ট্র + ধর্ম, মুসলিম + হিন্দু]] (প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম, তবে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রীষ্টানসহ অন্যান্য ধর্ম পালনে রাষ্ট্র সমমর্যাদা ও সমঅধিকার নিশ্চিত করিবেন)
  • ৩- রাষ্ট্রভাষা : [[শহীদ মিনারের স্তম্ভ ৩টি// বাংলা লিখতে ৩টি শব্দ]]
  • ৪ – জাতীয় সঙ্গীত,পতাকা ও প্রতীক : -(1)(2)(3)- [[ যেকোনো অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম ৪লাইন বাজানো হয়(কন্ঠে গাইলে 10লাইন), জাতীয় পতাকা ১ম উত্তোলন করা হয়েছিল ২মার্চ তাছাড়া খুঁটি-কাপড় এই ২টা অংশ নিয়ে এটি গঠিত তাই এটি সিরিয়ালে ২য়, বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক শাপলার শীর্ষদেশে/চুড়ায় রয়েছে পাটগাছের পরস্পরযুক্ত ৩টি পাতা]] ( (১) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় সঙ্গীত “আমার সোনার বাংলা”র প্রথম দশ চরণ৷ (২) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় পতাকা হইতেছে সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত৷ (৩) প্রজাতন্ত্রের জাতীয় প্রতীক হইতেছে উভয় পার্শ্বে ধান্যশীর্ষবেষ্টিত, পানিতে ভাসমান জাতীয় পুষ্প শাপলা, তাহার শীর্ষদেশে পাটগাছের তিনটি পরস্পরসংযুক্ত পত্র, তাহার উভয় পার্শ্বে দুইটি করিয়া তারকা৷ (৪) উপরি-উক্ত দফাসমূহ-সাপেক্ষে জাতীয় সঙ্গীত, পতাকা ও প্রতীক সম্পর্কিত বিধানাবলী আইনের দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷
  • ৪ক- জাতির পিতার প্রতিকৃতি : [[জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর মাথার প্রতিকৃতি এর সাথে ৪(ক) এর মিল আছে]] (জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পীকার ও প্রধান বিচারপতির কার্যালয় এবং সকল সরকারী ও আধা-সরকারী অফিস, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, সংবিধিবদ্ধ সরকারী কর্তৃপক্ষের প্রধান ও শাখা কার্যালয়, সরকারী ও বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনসমূহে সংরক্ষণ ও প্রদর্শন করিতে হইবে।) )
  • ৫- রাজধানী : [[DHAKA তে ৫টা letter – D H A K A]] ((১) প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ঢাকা৷(২) রাজধানীর সীমানা আইনের দ্বারা নির্ধারিত হইবে৷)
  • ৬- নাগরিকত্ব : -(২)- [[৬টা অক্ষর নিয়ে নাগরিকত্ব শব্দটি গঠিত – ন গ র ক ৎ ব]] (১) বাংলাদেশের নাগরিকত্ব আইনের দ্বারা নির্ধারিত ও নিয়ন্ত্রিত হইবে।(২) বাংলাদেশের জনগণ জাতি হিসাবে বাঙালী এবং নাগরিকগণ বাংলাদেশী বলিয়া পরিচিত হইবেন।)
  • ৭- সংবিধানের প্রাধান্য : [[Lucky-7, কারণ জনগণ সকল ক্ষমতার মালিক হলে তো ভাগ্যই হত]] ((১) প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে৷ (২) জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে৷)
  • ৭ক- সংবিধান বাতিল, স্থগিতকরণ, ইত্যাদি অপরাধ :
  • ৭খ- সংবিধানের মৌলিক বিধানাবলী সংশোধন অযোগ্য : [[Lucky-7 না থাকলে আগে অপরাধ করলে অযোগ্য হয়]]

 

  • ৮-মূলনীতিসমূহ
  • ৯-জাতীয়তাবাদ – [[nationalism, থেকে ৯ বা nine]]
  • ১০-সমাজতন্ত্র ও শোষনমুক্তি [[Socialism]]
  • ১১-গণতন্ত্র ও মানবাধিকার : [[democracy, এখানে ১১টি অক্ষর]]
  • ১২-ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা। [[secularism, ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করো না, বাড়াবাড়ি থেকে ১২ এসেছে(-এভাবে মনে রাখা যায়)]], এভাবে ৮ মূলনীতি হলে এরপর পর্যায়ক্রমে ৯,১০,১১,১২ হচ্ছে N, S, D, S : nationalism, Socialism, democracy, secularism এগুলো মনে রাখার উপায়

অনুচ্ছেদ : ১৩-২৫

মালিক কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্যরূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন।

  • ১৩-মালিক-মালিকানার নীতি
  • ১৪-কৃষক-কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি
  • ১৫-মৌ-মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা
  • ১৬-গ্রাম-গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব [[ ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনতার পর সবচেয়ে বেশি যেটি প্রয়োজন হয়েছিল সেটি হল গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব]]
  • ১৭-অবৈতনিক-অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা [[সাথে আছি (মানে ১৭), অবৈতনিক শিক্ষা মানে বিনা বেতনে শিক্ষা, অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা যেহেতু ভাল কিছু তাই আমরা এর সাথে আছি (মানে ১৭ নং), এভাবে ১৭ মনে রাখা যায়]]
  • ১৮-জনস্বাস্থ্য-জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা
  • ১৯-সুযোগের সমতা-সুযোগের সমতা [[১৯ সংখ্যাটা খুবই অসম। ১ ছোট সংখ্যা, ৯ বড় সংখ্যা। অসম সংখ্যার এখান থেকে মনে রাখুন সুযোগের সমতা]]
  • ২০-অধিকার ও কর্তব্যরূপে-অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম
  • ২১-নাগরিক-নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য [[১৯৫৪ সালের নির্বাচনে ৪ টারও বেশি দল নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠিত হয়ে মুসলিম লিগের বিরুদ্ধে ২১ দফা ঘোষণা করেছিল, এক্ষেত্রে ৪ টারও বেশি দলে বিশাল সংখ্যক নাগরিকের ভূমিকা আছে, এভাবে ২১ মনে রাখা  যায়]]
  • ২২-নির্বাহী বিভাগ থেকে-নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ [[২টা জিনিসকে ২ ভাগ করা হয়েছে, এখান থেকে ২২ মনে রাখা যায়।// নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগে আলাদা ২টা বিভাগ]]
  • ২৩-জাতীয় সংস্কৃতি-জাতীয় সংস্কৃতি [[সংস্কৃতি শব্দের শেষে তী/তি আছে, যার এর সাথে ৩ এর একটা মিল আছে]]
  • ২৩ক- উপজাতি, ক্ষুদ্র জাতিসত্তা, নৃ-গোষ্ঠী ও সম্প্রদায়ের সংস্কৃতি
  • ২৪-জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন-জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি
  • ২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি-আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।

অনুচ্ছেদ : ২৬-৩৫

মৌলিক অধিকারের আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম, সরকারি নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহণে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়।

  • ২৬-মৌলিক অধিকারের-মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল
  • ২৭-আইনের দৃষ্টিতে-আইনের দৃষ্টিতে সমতা [[২৭ এ সমতা]]
  • ২৮-ধর্ম-ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য
  • ২৯-সরকারি নিয়োগ-সরকারি নিয়োগলাভের সুযোগের সমতা
  • ৩০-বিদেশী খেতাব গ্রহণে-বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ
  • ৩১-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার [[ ক্ষমতাবান লোকেরা মনে করে আইনের অধিকার লাভ- একার তার (৩১)- // বাংলাদেশে রাষ্ট্রপতির সর্বোচ্চ ক্ষমতা, তাই আইন দ্বারা তার বিচার করা সম্ভব না। অর্থাৎ রাষ্ট্রপতি আইনের উর্ধে, তাই আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার একার তার(৩১)। এভাবে মনে রাখবেন।]]
  • ৩২-জীবনে-জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ
  • ৩৩-গ্রেপ্তার-গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ
  • ৩৪-জবরদস্তি-জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ
  • ৩৫-বিচার-বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ।

অনুচ্ছেদ : ৩৬-৪৪

চল, সমাবেশ ও সংগঠন করি! চিন্তা,পেশা,ধর্ম,সম্পত্তি ও যোগাযোগের অধিকার বলবত্ করি।

অনেকগুলা মানুষ একসাথে চলাফেরা করলেই হয় সমাবেশ, সমাবেশ থেকেই তারা গঠন করতে পারে সংগঠন, সংগঠনে তারা তাদের চিন্তা বিবেক বুদ্ধি হয় পরস্পরের মাঝে বিনিময় করে। তারা চিন্তাভাবনা করে দেখে যে তাদের সংগঠন চালানোর জন্য সবারই কোনো না কোনো পেশা যুক্ত থাকা প্রয়োজন।

  • ৩৬-চল-চলাফেরার স্বাধীনতা [[চলাফেরার স্বাধীনতা থাকলে রাত ৩টা আর ৬টা নাই, যখন খুশি বাইরে যাওয়া যায়]]
  • ৩৭-সমাবেশ-সমাবেশের স্বাধীনতা [[পরেরটা, চলাফেরার স্বাধীনতা থাকলে সমাবেশ করতে পারবে]] 
  • ৩৮-সংগঠন-সংগঠনের স্বাধীনতা [[পরেরটা, চলাফেরার স্বাধীনতা থাকলে সংগঠন করতে পারবে]] 
  • ৩৯-চিন্তা-চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতা [[চিন্তা, বিবেক, বাক এই ৩টা বিষয়, আগের ৩টা স্বাধীনতা = মিলে ৩*৩ = ৩৯]]
  • ৪০-পেশা-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা
  • ৪১-ধর্ম-ধর্মীয় স্বাধীনতা [[চল্লিশ দিনে এক চিল্লায়, ৪০+১ = ৪১ দিন তাবলিক-জামাতে যায়]]
  • ৪২-সম্পত্তি-সম্পত্তির অধিকার
  • ৪৩-যোগাযোগের-গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ
  • ৪৪-অধিকার-মৌলিক অধিকার বলবতকরণ।

অনুচ্ছেদ : ৪৮-৫৪

রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিশংসন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকারকে দিলেন।

  • ৪৮-রাষ্ট্রপতি-রাষ্ট্রপতি
  • ৪৯-ক্ষমার-ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার
  • ৫০-মেয়াদে-রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ
  • ৫১-দায়মুক্তি-রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি
  • ৫২-অভিশংসন-রাষ্ট্রপতির অভিশংসন
  • ৫৩-অপসারনের-অসামর্থের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন
  • ৫৪-স্পীকার-অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পীকার।

অনুচ্ছেদ : ৫৫-৫৮

মন্ত্রিসভায় মন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।

  • ৫৫-মন্ত্রিসভায়-মন্ত্রীসভা
  • ৫৬-মন্ত্রীগণ-মন্ত্রীগণ
  • ৫৭-প্রধানমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ
  • ৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ।

৬৪- অ্যাটর্নি জেনারেল

অনুচ্ছেদ : ৬৫-৭৯

সংসদ সদস্যগণ শূন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশনে ভাষনের অধিকার স্পীকারকে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।

  • ৬৫-সংসদ-সংসদ প্রতিষ্ঠা
  • ৬৬-সদস্যগণ-সংসদের নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা
  • ৬৭-শূন্য-সংসদের আসন শূন্য হওয়া
  • ৬৮-পারিশ্রমিকে-সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি
  • ৬৯-অর্থদন্ড-শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড
  • ৭০-পদত্যাগের কারনে-রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারনে আসন শূন্য হওয়া
  • ৭১-দ্বৈত-দ্বৈত সদস্যতায় বাধা
  • ৭২-অধিবেশনে-সংসদের অধিবেশন
  • ৭৩-ভাষণের-সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী
  • ৭৩ক-অধিকার-সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার
  • ৭৪-স্পীকার-স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার
  • ৭৫-কোরাম-কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি
  • ৭৬-স্থায়ী কমিটি-সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ
  • ৭৭-ন্যায়পাল-ন্যায়পাল
  • ৭৮-বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি-সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ-অধিকার ও দায়মুক্তি
  • ৭৯-সচিবালয়-সংসদ সচিবালয়।

৮১- অর্থবিল [[অর্থবিল যে যা খাবে তাই দিবে, অর্থাৎ একা বিল(৮১) দিলে বান্ধবী একলা আসে, সাথে কাউকে নিয়ে আসে না খরচ বাচাতে]]

৮৭- বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি [[সাথে আছি/আসি(৮৭), যদি বিল একা না দিয়ে আমি সব চালিয়ে দিই // বাজেট উত্থাপন করলে সবাই বলে সাথে আছি (৮৭) ]]

১১৭- প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনাল সমূহ [[সমূহ মানে এক সাথে অনেককিছু(১১৭)]]

১১৮- নির্বাচন কমিশন প্রতিষ্ঠা [[নির্বাচনের জন্য বিএনপিকে আঠার(১১৮) মত লেগে থাকতে হবে]]

১২৭- মহা হিসাব নিরীক্ষক পদের প্রতিষ্ঠা [[একাই(১) হিসাব করে সব, সাথে(২৭) কাউকে নেয় না]]

১৩৭- সরকারি কর্মকমিশন প্রতিষ্ঠান

আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ
§ অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
§ অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
§ অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
§ অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
§ অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
§ অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
§ অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা [[ জরুরী অবস্থায় সবাইকে একা একা চলতে হয়, ১৪১ ক, খ, গ]]
§ অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন

১৪৩- প্রজাতন্ত্রের সম্পত্তি [[ দেশের সম্পত্তি যেহেতু আমাদের সবার ভালোবাসা উচিত(143=i love u এর code এটা)]] 

§ ১৪৫- চুক্তি ও দলিল [[ ১৯৪৫ সালের দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অনেক চুক্তি ও দলীল সম্পাদিত হয়]]

§ ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি
§ ১৪৮- পদের শপথ

# বাংলাদেশের অবস্থানঃ-

সর্ব উত্তর-দক্ষিণ-পূর্ব-পশ্চিম এর জেলা:- শর্টকাটঃ ‘পঞ্জ-চাপাইর-বাজারে-বান্দর’ = পঞ্জগড়-কক্সবাজার-বান্দরবন-চাঁপাইনবাবগঞ্জ।

বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার।

সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড়।

# উত্তর এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘পঞ্জ তেতুল বাংলা জায়’ = পঞ্জগড়,

# দক্ষিণ এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘কক্স টেক সেন্ট ছেড়া’ = কক্সবাজার,

# পূর্ব এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘বাথাআ’ = বান্দরবন, থানচি, আখাইনঠং।

# পশ্চিম এর অবস্থান:- শর্টকাটঃ ‘চাশিম’ = চাঁপাইনবাবগঞ্জ,

 

৩৯. বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের স্থান- ছেড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্টমার্টিন হবে)।

৪০. বাংলাদেশের সর্ব পূর্বের স্থান- আখাইনঠং (থানচি, বান্দরবন)।

৪১. বাংলাদেশের পশ্চিমের স্থান- মনাকসা (শিবগড়, চাঁপাই নবাবগঞ্জ)।

৪২. বাংলাদেশের বাংলাদেশের সর্ব উত্তরের স্থান- জায়গীর জোত, বাংলা বান্ধা।

 

☞দলাকু
দ = দহগ্রাম ছিটমহল (বাংলাদেশ অংশে)
লা = লালমনিরহাট জেলায়
কু= কুচবিহার (ভারত অংশ)

# পার্বত্য জেলা ৩টি:- শর্টকাটঃ ‘বরাখ’ = বান্দরবন, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি

 

# বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের সবগুলো জেলার নাম

* (৬টি জেলা) নিয়ে বরিশাল বিভাগ:– ‘বরিশাল জেলার- পটু পিরোজ বর ঝালে ভোলা’ =  (1)বরিশাল জেলা (2)পটুয়াখালী জেলা (3)পিরোজপুর জেলা (4)বরগুনা জেলা (5)ঝালকাঠি জেলা (6)ভোলা জেলা

* (৪টি জেলা) নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ:– ‘ময়মনসিংহ জেলার– জামাল নেত্রীর শেরিফ’ = ময়মনসিংহ, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর

* (৯টি জেলা, বর্তমানে) নিয়ে ঢাকা বিভাগ:– ‘ঢাকা জেলার- রাজবাড়ির নর মাদারী কিশোর গোপাল নারায়ন, মানিক গাজী ফরিদ শরীয়তপুরে’ = ঢাকা-, রাজবাড়ি, মাদারীপুর, কিশোরগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, নারায়নগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, গাজীপুর, ফরিদপুর, শরীয়তপুর

* (১১টি জেলা) নিয়ে চট্টগ্রাম বিভাগ:– চট্টগ্রাম জেলার– কুফে খারা বা,, কক্সবাজারে নোয়া লক্ষ্মীর ব্রাক্ষণ চাঁদে’ = চট্টগ্রাম-, কুমিল্লা, ফেনী, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দারবান,, কক্সবাজার নোয়াখালি লক্ষ্মীপুর ব্রাক্ষণবাড়িয়া চাঁদপুর

* ১০টি জেলা নিয়ে খুলনা বিভাগ:– ‘খুলনাতে – যশ কুষ্ট সাত মে ঝিন চুয়েছে, মা বাঘের ডাঙ্গর নড়াইয়া খুলল ’ = যশোর কুষ্টিয়া সাতক্ষীরা মেহেরপুর ঝিনাইদহ চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা বাগেরহাট ডাঙ্গর নড়াইল খুলনা

* (৮টি জেলা) নিয়ে রংপুর বিভাগ:– ‘রংপুরেতে – পঞ্জ ঠাকুরের লাল নীল কুড়ি দিন, গাই রং’  = পঞ্জগড়, ঠাকুরগাও, লালমনিরহাট, নীলপামারি,, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর,, গাইবান্ধা রংপুর

* (৮ টি জেলা) নিয়ে রাজশাহী বিভাগ:– ‘রাজশাহী জেলার– জয় চাপা নও, সিরাজ নাটোরে বগ পাবেনা ’ = রাজশাহী-, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ,, সিরাজগঞ্জ, নাটোর, বগুড়া, পাবনা

* (৪টি জেলা) নিয়ে সিলেট বিভাগ:– ‘সিলেট জেলায়- হবু মৌলভীর সুনাম’ = সিলেট হবিগঞ্জ মৌলভীবাজার সুনামগঞ্জ

* (৪টি জেলা) নিয়ে ময়মনসিংহ বিভাগ:– ‘ময়মনসিংহ জেলার– জামাল, নেত্রীর শেরিফ’ = ময়মনসিংহ-, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর

 

ভারত বাংলাদেশ:

 

# ‘সেভেন সিস্টার্স নামে পরিচিত ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্জলের রাজ্য সমূহ [মনে রাখার উপায়]:-

শর্টকাটঃ ‘আমি অমেত্রি মনা’ = (1)আসাম (2)মিজোরাম (3)অরুণাচল (4)মেঘালয় (5)ত্রিপুরা (6)মনিপুর (7)নাঘাল্যান্ড

 

# ভারতের ছিটমহলগুলো(১১১টি) বাংলাদেশের যে ৪টি জেলায় অবস্থিত [মনে রাখার উপায়]:-

শর্টকাটঃ ‘লাল নীল কুড়ি পণ’ // “লাল’নীল’পাচ’কুড়ি // ‘কুলাপনি’ = কুড়িগ্রাম{১২} লালমনিরহাট{৫৯} পঞ্জগড়{৩৬} নীলফামারী{৪}

 

# বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী রাজ্য– ৫টি, [মনে রাখার উপায়]:-

শর্টকাটঃ ‘আমি ত্রিমেপ’ = (1)আসাম (2)মিজোরাম (5)মেঘালয় (4)ত্রিপুরা (3)পশ্চিমবঙ্গ

 

# বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তবর্তী জেলা– ১০টি, [মনে রাখার উপায়]:-

শর্টকাটঃ ‘বা.বা কুচবিহারের চব্বিশ কৃষ্ণ নদীর জল ও মুর্শিদাবাদের বীরের মাল’  = (1)বারাসাত (2)বাহারামপুর (3)কুচবিহার (4)চব্বিশ পরগনা (5)কৃষ্ণনগর (6)নদীয়া (7)জলপাইগুড়ি (8)মুর্শিদাবাদ (9)বীরভূম (10)মালদহ

 

*** বর্তমানে ঢাকা ও বরিশাল বিভাগের সাথে ভারতের কোনো সীমান্ত সংযোগ নাই। ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ দেশের অষ্টম বিভাগ হিসেবে ময়মনসিংহ (ময়মনসিংহ , জামালপুর , নেত্রকোনা ও শেরপুর জেলা নিয়ে) গঠিত হয়। বাংলাদেশের ৮টি বিভাগ বর্তমানে।

*** ভারত কর্তৃক দখলকৃত ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি- সিলেট সীমান্তে অবস্থিত।

*** বাংলাদেশের যে স্থান টি ৩০ বছর পর বি.ডি.আর, বিএস,এফ এর নিকট থেকে উদ্ধার করেছে- পদুয়া।
*** ‘পদুয়া’ নামক স্থানটি বি.ডি.আর পুনরুদ্ধার করে- ১৫ এপ্রিল ২০০১ সালে।
*** বি.ডি.আর এবং বি.এস.এফ এর মধ্যে বড় ধরনের সংঘর্ষ হয়- রৌমারীতে ২০০১ সালে।

*** বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সীমান্ত চিহ্নিতকরণের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির নাম-JBWF (Joint Boundary working Groups)

*** বাংলাদেশের সাথে যে দুটি দেশের সীমান্ত রয়েছে- ভারত ও মায়ানমার।

*** বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অচিহ্নিত সীমান্ত স্থান- ৩টি।

# বাংলাদেশের সাথে ভারতের সীমানা রয়েছে – ভারতের ৫টি রাজ্যের ।

# মায়ানমার সঙ্গে বাংলাদেশের সীমান্ত জেলা – তিনটি।

শর্টকাটঃ বান্দর রা বাজারে।

বান্দর = বান্দরবান

রা = রাঙ্গামাটি

বাজারে = কক্সবাজার

 

# বাংলাদেশ-ভারত ও মায়ানমার এই তিনটি জেলার যৌথ সীমান্ত রয়েছে কোন জেলায়- রাঙ্গামাটি জেলায়।

এদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি।

# ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত সংযোগ আছেঃ- ৩০টি জেলা

১ * ঢাকা বিভাগ – এর কোনো জেলার সাথে ভারতের কোনো সীমান্ত সংযোগ নাই।

২ * বরিশাল বিভাগ – এর কোনো জেলার সাথে ভারতের সীমান্ত সংযোগ নেই।

৩ * (৪টি) ‘ময়মনসিংহ জেলার– জামাল, নেত্রীর শেরিফ’ = ময়মনসিংহ-, জামালপুর, নেত্রকোনা, শেরপুর

৪ * ‘(৬টি) চট্টগ্রাম জেলার– কুফে খারা বা’ = চট্টগ্রাম-, কুমিল্লা, ফেনী, খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি, বান্দারবান

৫ * (৪ টি) ‘রাজশাহী জেলার– জয় চাপা নও’ = রাজশাহী-, জয়পুরহাট, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ

৬ * (৬ টি) ‘খুলনাতে– যশ কুষ্ট সাত মে ঝিন চুয়েছে’ = খুলনা- যশোর, কুষ্টিয়া সাতক্ষীরা মেহেরপুর ঝিনাইদহ চুয়াডাঙ্গা

৭ * (৬ টি) ‘রংপুরেতে – ‘রংপুরেতে – পঞ্জ ঠাকুরের লাল নীল কুড়ি দিন’  = পঞ্জগড়, ঠাকুরগাও, লালমনিরহাট, নীলপামারি,, কুড়িগ্রাম, দিনাজপুর

৮ * (৪ টি) সিলেট জেলার- মৌ সুনাম হবি = সিলেট,- মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ [সিলেটের সব জেলার সাথে ভারতের সীমান্ত সংযোগ আছে]

# রেলপথ –

 

বাংলাদেশভূ-উপগ্রহকেন্দ্র :

০১. বাংলাদেশে ভূ- উপগ্রহ কেন্দ্র আছে- ৪টি ( বেতবুনিয়া, তালিবাবাদ, মহাখালী, সিলেট)

০২. আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগের মাধ্যমকে- উপগ্রহ বলে।

০৩. বাংলাদেশের সর্বশেষ কেন্দ্র- সিলেটে অবস্থিত।

০৪. বাংলাদেশের উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- সিলেটে অবস্থিত।

০৫. প্রথম ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি অবস্থিত- বেতবুনিয়া, গাজীপুর।

০৬. তারিবাবাদ ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্রটি কোন জেলায় অবস্থিত- গাজীপুর।

০৭. মহাখালীতে ভূ উপগ্রহ কেন্দ্রটি যোগাযোগ ছাড়াও- আন্তর্জাতিক ট্রাংক এক্স চেঞ্জের কাজে ব্যবহৃত হয়।

# জনপদ –

২৯. জনসংখ্যার ঘনত্ব- ৯৯০ জন প্রতি বর্গ কি.মি. এ।

৩০. সবচেয়ে ঘনবসতিপূর্ণ জেলা- ঢাকা।

৩১. সবচেয়ে কম ঘন বসতি পূর্ণ জেলা- বান্দরবন।

 

# উপজাতি-

 

# নদ-নদী- পাহাড়, দ্বীপ, বিল, চর –

২৭. বাংলাদেশের সমুদ্র বন্দর- ২টি।

২৮. আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর- ৩টি।

জেলার নামে নদী তিনটি
“পফভ” = পটুয়াখালী, ফেনী&ভোলা
সুন্দরবন বিস্তৃত জেলাগুলার নাম:
টেকনিক : সুন্দরবনের বাঘ সাতারে খুব পটু।
বাঘ- বাগেরহাট
সাতারে- সাতক্ষীরা
খু- খুলনা
ব- বরগুনা
পটু- পটুয়াখালী।
হাওর বেষ্ঠিত ৭ টি জেলা:
কিশোর মৌলভী ও ব্রাক্ষ্মনের নেত্রের সুনাম সিলেট থেকে হবিগঞ্জ পর্যন্ত পৌঁছে গেছে।
১. কিশোরগঞ্জ
২. মৌলভীবাজার
৩. ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া
৪. নেত্রকোনা
৫. সুনামগঞ্জ
৬. সিলেট
৭. হবিগঞ্জ
বাংলাদেশে হাওর এর সংখ্যা:
IUCN এর মতে : ৪০০ টি
হাওর ও জলাভূমি র্বোডের মতে: ৪১৪ টি
পানি উন্নয়ন র্বোডের মতে: ৪২৩ টি

নদ-নদী

# বাংলাদেশের প্রধান নদ-নদী গুলো যেসকল সীমান্তবর্তী জেলার মধ্য দিয়ে প্রবেশ করেছে:-
‘তিনী মেসি, হালখা নাক বকু’ = তিস্তা-নীলফামারি মেঘনা-সিলেট হালদা-খাগড়াছড়ি নাফ-কক্সবাজার ব্রক্ষপুত্র-কুড়িগ্রাম

# নদ-নদীর পুরাতন নাম মনে রাখার উপায়:-
‘যমুনার-জোনাই পদ্মার-কীর্তিতে ব্রক্ষ-লাল বুড়ি-দোলায়’ = যমুনা-জোনাই, পদ্মা-কীর্তিনাশা, ব্রক্ষপুত্র-লোহিত্য, বুড়িগঙ্গা-দোলাই
* নদী ছাড়া, যমুনা হচ্ছে মরিচের নাম, পদ্মা হচ্ছে তরমুজের নাম।

# পদ্মার উপনদী গুলো হচ্ছে:- ‘পদ্মা উপরে নাগর কুলি মহানন্দে পুনর্ভব’ = নাগর নদী, কুলিখ নদী, মহানন্দা নদী, পুনর্ভবা নদী

# পদ্মার শাখানদী গুলো হচ্ছে:-
-‘পদ্মায় মাথাভাঙা আড়িয়ালখা কুমার, মধুমতীর ভৈরবে গড়ায়’ = মাথাভাঙা নদী, আড়িয়ালখা নদী, কুমার নদী, ভৈরব নদী, গড়াই নদী।

# যমুনার শাখানদী গুলো হচ্ছে:-
‘যমুনায় ধলা বুড়ি’ = ধরলা নদী, বুড়িগঙ্গা

# তিব্বতের মালভূমি থেকে উৎপন্ন নদী:-
‘Yes Boj’ = ‘ইয়াংসিকিয়াং ইরাবতী সিন্ধু ব্রক্ষপুত্র যমুনা’

# শিক্ষা-

# বাংলাদেশে সর্বমোট নিরক্ষর মুক্ত জেলা-৭টি। (প্রথম নিরক্ষর মুক্ত জেলা-মাগুরা)
টেকনিকঃ ‘সিরাজ_চুমা_লাগা’
★১। সি – সিরাজগন্জ (৭ম, ১০ মে ২০০৩) ★২। রা -রাজশাহী ★৩। জ – জয়পুরহাট ★৪। চু – চুয়াডাঙ্গা ★৫। মা- মাগুরা (১ম) ★৬। লা – লালমনিরহাট ★৭। গা – গাজীপুর ( comment দেখুন)

 

 

# মুক্তিযুদ্ধ-

 

 

ব্যক্তিত্ব

 

#টেকনিক:::::গণ জাতীয় মহিলা :শাহ মো.শিরীন
#ব্যাখা::::
দেশের ১ম মহিলা স্পিকার ড.শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় সংসদের ১ম স্পিকার:মোহাম্মদ উল্ল্যাহ
গণপরিষদেরর ১ম স্পিকার::: শাহ আব্দুল হামিদ

# পর্যটক- বণিক-

★★ মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে
এসেছে:
>> টেকনিক-44: বাবার-হইলো-একবার-­জ্বর-সাড়িল-ঔষধে।
★বাবার=বাবর।
★হইলো=হুমায়ুন।
★একবার= আকবর।
★জ্বর= জাহাঙ্গীর।
★সাড়িল= শাহাজাহান।
★ঔষধ= আওরঙ্গজেব।
বাংলায় বিভিন্ন পর্যটকদের আগমন:
মরক্কোর ইবনে ফখর এবং চীনের ফা.হি চন্দ্র , হিউ হর্ষ ও মা.হু গিয়াস প্রাচীন বাংলায় এসেছিলেন।
ব্যক্তি==========দেশ========= যার শাসন আমলে এসেছে
১.ইবনে বতুতা======= মরক্কো==========ফখরুদ্দিন মোবারক শাহ
২.ফা-হিয়েন==========চীন=======২য় চন্দ্রগুপ্ত
৩. হিউয়েন সাং========চীন=======হর্ষবর্ধন
৪.মাহুয়ান===========চীন======== গিয়াসউদ্দিন আযম শাহ
৫.মেহে স্থিনিস=========গ্রীস========== চন্দ্রগুপ্ত

 

ইতিহাস, ঐতিহ্য  –

ইতিহাস, ব্যক্তিত্ব:

# পাল বংশের প্রথম(প্রতিষ্ঠাতা), শ্রেষ্ট, শেষ রাজা:
শর্টকাটঃ ‘গোপাল ধর্মের রাম’ = গোপাল ধর্মপাল রামপাল

# সেন বংশের প্রথম(প্রতিষ্ঠাতা), শ্রেষ্ট, শেষ রাজা:
শর্টকাটঃ ‘হেমন্তসেনের বিজয় লক্ষণ’ = হেমন্তসেন, বিজয়সেন, লক্ষণসেন।

মুন্সিগঞ্জে যাদের জন্মস্থল:-
‘অসবুজ বসু’ = অতীশ দীপঙ্কর, সমরেশ বসু, বুদ্ধদেব বসু, জগদ্বীশ চন্দ্র বসু

যে সকল এলাকা নিয়ে গৌড় জনপদ গড়ে উঠেছিল:-
‘চাপা নদীয়ার মা.মু’ = চাপাই নবাবগঞ্জ, নদীয়া, মালদহ, মুর্শিদাবাদ

# পানি পথের যুদ্ধ যাদের মাধ্যমে হয়েছিল:-
শর্টকাট টেকনিক: বালু বৈহি আ-মরা (* চিহ্নিত ব্যক্তিরা যুদ্ধ লাভ করে)
১ম যুদ্ধ: বালু = বাবর*, ইব্রাহিম লোদী
২য় যুদ্ধ: বহি = বৈরাম খা*, হিমু
৩য় যুদ্ধ: আ-মরা = আহমদ শাহ আবদালী*, মারাঠা

# মোগল সম্রাটদের মধ্যে কার পরে কে এসেছে
টেকনিকঃ ‘বাবার-হয়েছিল-একবার-­জ্বর-সাড়িল,ঔষধে’
বাবার=বাবর।
হয়েছিল=হুমায়ুন।
একবার= আকবর।
জ্বর= জাহাঙ্গীর।
সাড়িল= শাহাজাহান।
ঔষধ= আওরঙ্গজেব।
টেকনিকে শিখুন পর্যায়ক্রমিক পাল বংশ-
→[ MAPS ]
★বংশ——–প্রতিষ্ঠাতা
M-মৌর্য বংশ–চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য
A-আর্য বংশ–ঋকভেদ
P-পাল বংশ–গোপাল
S-সেন বংশ–সামন্ত সেন

 

স্থাপত্য:

# মৃণাল হক যে সকল ভাস্কর্যের স্থপতি:-
শর্টকাটঃ ‘মৃণাল হকের: জুবলি টাওয়ার রত্নদ্বীপের মত দুর্জয়, চির দুর্জয়’ =

# নিতুন কুন্ড যে সকল ভাস্কর্যের স্থপতি:-
শর্টকাটঃ ‘নিতুন কুন্ডের: সাবাশ বাংলা, সার্ক-কদম ফোয়ারা’ =

টেকনিকে নিতুন কুন্ডের ভাষ্কর্যগুলোঃ
→[ বাংলাদেশের নিতুল সার্কসফরে সাবাস পেয়েছেন ]
*নিতুল→নিতুল কুন্ড,
*সার্ক→সার্ক ফোয়ারা।
*সাবাস→সাবাশ বাংলাদেশ

 

স্থান

# সুন্দরবনে যেসকল চর রয়েছে:-
‘সুন্দরবনে: সুন্দর দু পা’ = সুন্দরবন, দুবলার চর, পাটনীর চর

# সুন্দরবনে যেসকল পয়েন্ট রয়েছে:-
‘সুন্দর পয়েন্ট: টাইগার জাফর হিরো’ = টাইগার পয়েন্ট, জাফর পয়েন্ট, হিরণ পয়েন্ট।

# সুন্দরবন বাংলাদেশের যে ৫টি জেলায় বিস্তৃত:-
‘বাগেরহাটে খুব সাপ’ = বাগেরহাট খুলনা বরগুনা সাতক্ষিরা পটুয়াখালী
* সর্ববৃহৎ এ ম্যাংগ্রোভ ফরেস্ট এর অপর নাম বাদা বন।

# যে সকল জেলার কিছু অংশ বরেন্দ্রভূমি:-
‘বদিরা রংপুরে’ = বগুড়া, দিনাজপুর, রাজশাহী, রংপুর

বিহার: বৌদ্ধ মন্দির, শিক্ষা কেন্দ্র, উদ্যান সহ দেবালয়কে একত্রে বিহার বলে।

যে সকল বিহারের অবস্থান কুলিল্লায়:-
‘ময়নামতির শালবনে আনন্দ ভোজ’ = ময়নামতি বিহার, শালবন বিহার, আনন্দ বিহার, ভোজ বিহার

যে সকল বিহারের অবস্থান নওগায়:-
‘জগদ্দলের পাহাড় হলুদ’ = জগদ্দল বিহার, পাহাড়পুর বিহার(/সোমপুর বিহার, বোদ্ধ সভ্যতা, ধর্মপাল ৮-৯ম শতক), হলুদ বিহার

# বগুড়ায় যেসকল ভিটা রয়েছে:-
‘খোদার বৈরাগী পরশুরাম গোবিন্দ ‘

# দিনাজপুরের ঐতিহাসিক স্থান সমুহ:-
‘রানী সীতা রাম কান্তজীর কসম’ = রাণী পুকুরিয়া(রংপুর), সীতাকোট বিহার, রামসাগর দীঘি(দিনাজপুর), কান্তজীর মন্দির(দিনাজপুর), কসম মসজিদ

# লালমনিরহাট জেলার সীমান্তবর্তী স্থানসমুহ:-
‘লাল পাটে মোঘলরা হাতি বান্দে’ = লালমনিরহাট, পাটাগ্রাম(এখানে বুড়িমারা স্থলবন্দর), মোঘলহাট, হাতিবান্দা

# সিলেটের সীমান্তবর্তী স্থানসমুহ:-
‘জৈন্তা জকি কানাই পাদু গোয়া’ = জৈন্তাপুর, জকিপুর, কানাইঘাট, পাদুয়া, গোয়াইনঘাট

ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক মসজিদ:-
‘বিনত বিবির সাত তারা’ = বিনত বিবির মসজিদ, সাত গম্ভুজ মসজিদ, তারা মসজিদ।

# যে সকল বিহারের অবস্থান নওগাঁয়।
ছন্দ : জগদ্দলের পাহাড়
হলুদ।
জগদ্দলের ~ জগদ্দল
বিহার
পাহাড় ~ পাহাড়পুর
বিহার
হলুদ ~ হলুদ বিহার
যে সকল বিহারের অবস্থান কুমিল্লায়।
ছন্দ : ময়নামতি
শালবনে অানন্দ করে
ভোজ খায়।
ময়নামতি ~ ময়নামতি
বিহার
শালবনে ~ শালবন
বিহার
অানন্দ ~ অানন্দ বিহার
ভোজ ~ ভোজ বিহার
# দেশের বাইরে শহীদ মিনার
“টোকাও”=টোকিও, কানাডা & ওমান

 

 

বাংলা ব্যাকরণ

 

#
নতুন বইয়ের-
কন্ঠনালীয় – হ
দন্তমুলীয় – ন র ল স (শর্টকাট: নিরলস)
# ব্যঞ্জনধ্বনি আগে ছিল ৫ প্রকার, এখন ৭ প্রকার।
আগে- ৫ প্রকার:
কন্ঠ, তালব্য, মুধর্ন, দন্ত, ওষ্ঠ
এখন- ৭ প্রকার:
কন্ঠনালীয়, কন্ঠ, তালব্য, মুধর্ন, দন্তমুলীয়, দন্ত, ওষ্ঠ
★★বিদেশি শব্দ মনে রাখার অসাধারণ টেকনিকঃ
#টেকনিক_25
জাপানি শব্দঃ
“[জাপানিরা জুডো, কম্ফু, কারাতে খেলে হারিকেনসহ রিক্সায় করে হাসনাহেনা ফুল নিয়ে প্যাগোডায় যায়, সুনামির ভয়ে সামপানে চড়ে হারিকিরি করে “]
(জাপানি শব্দঃ জুডো, কম্ফু, কারাতে, হারিকেন, রিক্সা, হাসনাহেনা,
প্যাগোডা, সুনামি,সামপান, হারিকিরি )
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ
#টেকনিক_26
গুজরাটি শব্দঃ
[” গুজরাটিরা হরতাল এর দিন কোন জয়ন্তী হলে
খদ্দর পরে “]
(গুজরাটি শব্দঃ হরতাল,জয়ন্তী, খদ্দর পরে।)
#টেকনিক_27
[” এক তুর্কি উজবুক দারোগা তোপের বসে তার
কুলি ও চাকরকে মুচলেকা দিয়ে বলল যদি জঙ্গলে
গিয়ে চাকু ও কাচি দিয়ে লাশ কাটতে পার তবে
আমার বাবুর্চি তোমাদের চকমক কোর্মা রেধে খাওয়াবে”]
(তুর্কি শব্দঃ উজবুক, দারোগা, তোপ, কুলি, চাকর, মুচলেকা, জঙ্গল, চাকু, কাচি, লাশ, বাবুর্চি, চকমক, কোর্মা ।)
#টেকনিক_28
[” ফরাসি বুর্জোয়ারা আঁতাত করলেও কুপন ছাড়া ফিরিঙ্গির মত কার্তুজ নিয়ে রেস্তোরা, ক্যাফে ডিপোতে প্রবেশ করে না “]
(ফরাসি শব্দঃ বুর্জোয়া, আঁতাত, কুপন, ফিরিঙ্গি, কার্তুজ, রেস্তোরা, ক্যাফে, ডিপো)
#টেকনিক_29
[” ওলন্দাজরা হরতন রুইতন ইস্কাপন ও টেক্কাদিয়ে তাসে তুরুপ মারে “]
(ওলন্দাজ শব্দঃ হরতন, রুইতন, ইস্কাপন, ও টেক্কা,তাস, তুরুপ।

পর্তুগিজ শব্দগুলো মনে রাখার নিঞ্জা টেকনিক : 😎

বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত পর্তুগিজ শব্দগুলো ২ টি গল্পের মাধ্যমে সাজানো হয়েছে। নিম্নোল্লিখিত সবগুলো শব্দই বাংলা একাডেমির “আধুনিক বাংলা অভিধান” অনুসারে পর্তুগিজ শব্দ।

১ম গল্প : পাদ্রি গির্জার গুদামে গিয়ে চাবি দিয়ে আলমারি খুলে বালতিতে করে পাউরুটিআনারসআলপিন বের করে এনে নিলাম করে দিল।
২য় গল্প : ইস্পাতের গরাদ দেয়া কামরার ভেতর কেদারায় বসে গামলায় করে পেয়ারার আচার বানাচ্ছে আয়া। এটা দেখে ইংরেজ বেহালা মিস্ত্রি তা খাওয়ার ফন্দি করছে। আয়া আড়চোখে এইসব দেখে মিস্ত্রির হাত মাস্তুলের সাথে ফিতা দিয়ে বেধে তাতে পেরেক ঠুকে মুখে আলকাতরা মাখিয়ে বের করে দিল। এটা শুনে মিস্ত্রির ইস্তিরি সাগুর দানার মত বোমা মেরে আয়ার তোয়ালের বোতাম উড়িয়ে দেয়। আয়া তখন তাকে কপি (কফি – তুর্কি) ও পেঁপে খাওয়ায়।
তত্সম উপসর্গ বিশটি তা সকলেই জানি।তবে বেশির ভাগ সময়ই ভুল করে ফেলি আমরা।মনে রাখার শর্ট টেকনিক- অনুকে অভি ও অপি বললো দুর্ভাগোর বিষয় যে ,সুজনদের পরিবারের বিষয় সম্পতি সমা গ্রহন করে নি।(অনু ,অভি, অপি ,দু ,সু ,পরি, বি ,সমা ,নি)। (বি দ্র যদি আপনাদের উপকারে আসে আর আগ্রহী হোন তবে বাকি গুলো পোষট করবো।)
টেকনিকে শিখি যৌগিক শব্দঃ
টেকনিকঃ মধুর পড়ুয়া গায়ক কর্তব্য না করে বাবুয়ানা ভাব করে দৌহিত্রকে নিয়ে চিকামারাতে গেলেন।
#টেকনিক_58
সাধারণ বিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ শর্ট টেকনিক । ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন নিয়ে কার না ঝামেলা হয় । এগুলো কে আবিষ্কার করছেন । মুখস্ত করলেও উল্টা-পাল্টা হয়ে যায় । এই একটা লাইন মনে রাখলে আপনি জীবনেও ভুলবেন না ।
টেকনিক: ইট পরে নিচে ।
এবার আসুন মিলিয়ে নেই
ই= ইলেকট্রন
ট= টমসন
প= প্রোটন
রে= রাদারফোর্ড
নি= নিউট্রন
চে= চেডউইক

বাংলা ব্যাকরণ মনে রাখার সহজ টেকনিক!

বিভিন্ন ভাষা থেকে যে সকল শব্দগুলো বাংলা ভাষায় প্রবেশ করেছে। সকল পরিক্ষার জন্য সারাজীবন কাজে আসবে]
⇣⇣⇣⇣⇣
পোষ্টটাতে যা পাবেনঃ
১) যৌগিক শব্দ ২) রুঢ বা রুঢি শব্দ ৩) যোগরুট শব্দ ৪)দেশী ৫) ফার্সী ৬) গ্রীক ৭) বর্মী ৮) চীনা ৯) জাপানী শব্দ ১০) ওলন্দাজ ১১) ফরাসী ১২) পর্তুগীজ ১৩) তুর্কীশব্দ ও ১৪) আরবীশব্দ সমূহ টেকনিকে।
📚📚📚📚📚
✿➢ যৌগিক শব্দ
✺মনেরাখুনঃ
মধুর গায়ক কর্তব্য না করে বাবুয়ানা ভাব করে
রাঁধুনি দৌহিত্রকে নিয়ে চিকামারাতে গিয়ে দেখল পিতৃহীন চালক, পাঠক মিতালীর সঙ্গে পাগলামি করছে।
➢শব্দঃ
মধুর, গায়ক, কর্তব্য, বাবুয়ানা, রাধুনি, দৌহিত্র, চিকামারা, পিতৃহীন, চালক, পাঠক, মিতালী, পাগলামী।
✿➢ রুঢ় বা রুঢ়িশব্দ
✺মনে রাখুনঃ
তৈলে ভাজা সন্দেশ খেয়ে গবেষণার জন্য এক রাখালের
প্রবীন শ্বশুর আজ পাঞ্জাবী পরে হস্তীর পিঠে চড়ে দারুণ বাঁশি বাজাতে থাকায় হরিণ মন্ডপ ছেড়ে পালাতে লাগল।
➢শব্দঃ
তৈল, ভাজা, সন্দেশ, গবেষণা, রাখাল, প্রবীণ, শ্বশুর, পাঞ্জাবী, হস্তী, দারুণ, বাঁশি, হরিণ, মন্ডপ।
✿➢ যোগরুঢ় শব্দ
✺মনেরাখুনঃ
রাজপুত্র পঙ্কজ ও সরোজ তোলার উদ্দেশ্যে জলধিতে যাবার জন্য মহাযাত্রার আয়োজন করল।
➢শব্দঃ
রাজপুত্র, পঙ্কজ, সরোজ, জলধি, মহাযাত্রা।
✿➢ দেশী শব্দ
এক গঞ্জের কুড়ি ডাগড় টোপর মাথায় দিয়ে চোঙ্গা হাতে পেটের জ্বালায় চুলা,কুলা,ডাব ও ডিংগা নিয়ে টং এরমাচায় উঠল।
✿➢ ফারসী শব্দ
চশমার দোকানদার ও কারখানার মেথর রোজার দিনে নামাজ না পড়ায় বেগম বাদশার কাছে নালিশকরলেন। তাই শুনে বাদশা তাদের কে দরবারে ডেকে দস্তখত নিয়ে জানোয়ার ও বদমাশ বলে দোযখে পাঠালেন!
✿➢ গ্রীক শব্দ
গ্রীকের সুরঙ্গে সেমাইয়ের দাম বেশী।
✿➢ বর্মী শব্দ
বর্মীরা লুঙ্গিকে ফুঙ্গি বলে।
✿➢ চীনা শব্দ
সাম্পানে চীনার চিনির চা লিচুর মত লাগে।
✿➢ জাপানী শব্দ
জাপানের রিক্সায় হারিকেন লাগে।
✿➢ ওলন্দাজ শব্দ
ওলন্দাজরা ইস্কাপন, টেককা,তুরুপ, রুইতন, ও হরতন দিয়ে তাস খেলে।
✿➢ ফরাসী (ফ্রান্স)
গেরেজে কার্তুজের ডিপোতে বুর্জোয়া ইংরেজ ও ওলন্দাজদের রেস্তোরার কুপন আছে!
✿➢ পর্তুগীজ শব্দ
✺মনেরাখুনঃ গীর্জারপাদ্রী চাবি দিয়ে গুদামের আলমারি খুলে তাতে আনারস পেঁপে পেয়ারা আলপিন ও আলকাতরা রাখলেন। কেরানি দিয়ে কামরা পরিষ্কার করে জানালা খুলে দিলেন। তারপর পেরেক ইস্ত্রি ইস্পাত ও পিস্তল বের করে বালতিতে রেখে বোমা বানালেন।
➢শব্দঃ গির্জা, চাবি, গুদাম, আলমারি, আনারস, পেঁপে, পেয়ারা, আলপিন, আলকাতরা, কেরানি, কামরা, জানালা, পেরেক, ইস্ত্রি, ইস্পাত, পিস্তল, বালতি, টুপি, সাবান, বোতাম, পাউরুটি, মিস্রি, পেরেক, ইংরেজ, নিলাম ও বেহালা ইত্যাদি ।
✿➢ তুর্কী শব্দঃ
✺মনেরাখুনঃ বিবি বেগম কোর্মা খায় বাহাদুর দেশচালায়। দারোগা বাবু তাকিয়ে দেখে গালিচায়কুলির লাশ। চাকু হাতে বাবুর্চি তাইদেখে হতবাক। সুলতান মাহমুদ বন্দুকনিয়ে দৌড়ে পালায় ।
➢শব্দঃ বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি , সুলতান, বন্দুক , বারুদ , চাকর, মুচলেকা ।
✿➢ আরবী শব্দঃ
✺মনে রাখুনঃআরবে ইসলামে বিশ্বাসী ঈমানদার ওযু গোসল করে হাদিস কোরয়ান তসবি পড়ার পর হজ যাকাত ও কোরবানী করে হারাম হালাল ও আল্লাহর পথ মেনে চলে জান্নাত লাভ ও জাহান্নাম হতে মুক্তির জন্য। উকিল মোক্তার মক্কেল, মুন্সেফ কিতাব,কানুন, দোয়াত,কলম নিয়ে মহকুমা আদালতে এজলাসে বসে রায় খারিজ করেন। ঈদের দিন আলেম এলেম, ইনসান বলে মুসাফির লেবুর ব্যবসায় লোকসানে আছি। বাকির ওজর কেচ্ছা দালালি বাদ দিয়ে নগদ দাও।
➢শব্দঃ ঈমানদার, ওযু, গোসল, হাদিস, কোরয়ান, তসবি, হজ, যাকাত, কোরবানী, হারাম, হালাল, আল্লাহ, জান্নাত,জাহান্ন
াম, উকিল, মোক্তার, মক্কেল, মুন্সেফ, কিতাব,কানুন,দোয়
াত,কলম,মহকুমা, আদালত, এজলাস, রায়, ঈদ, আলেম, এলেম, ইনসান, মুসাফির, লেবু, ব্যবসা, লোকসান, বাকি, ওজর, কেচ্ছা, দালালি ও নগদ।
টেকনিক: সংস্কৃত তদ্বিত প্রত্যয়।
১. শব্দের শেষে ইত থাকলে ইত হয়।
যেমন: গর্বিত = গর্ব + ইত
২. শব্দের শেষে বী থাকলে বিন হবে।
যেমন : মায়াবী = মায়া+ বিন।
৩. শব্দের শেষে ইন থাকলে ইল হয়।
যেমন: জটিল = জট+ ইল
৪. শব্দের শেষে তা থাকলে তা হয়।
যেমন : সরলতা = সরল + তা।
৫. শব্দের শেষে ত্ব থাকলে ত্ব হবে।
যেমন : দায়িত্ব = দায়ী + ত্ব
ব্যতিক্রম : নারী সংক্রান্ত বিষয় থাকলে পরিবর্তন হয় না।
যেমন: নারীত্ব = নারী + ত্ব
সতীত্ব = সতী + ত্ব
কুমারীত্ব = কুমারী + ত্ব।
৬. শব্দের শেষে ইমা থাকলে ইমন হয়।
যেমন : নীলিমা = নীল + ইমা।
৭. শব্দের শেষে বান থাকলে বতুপ হয়।
যেমন: রূপবান = রুপ + বতুপ
৮. শব্দের শেষে মান থাকলে মতুপ হয়।
যেমন: বুদ্ধিমান = বুদ্ধি + মতুপ।
৯. শব্দের শেষে ইক থাকলে ইক/ষ্ণিক হয়।
যেমন : সামাজিক = সমাজ + ইক/ষ্ণিক
১০. শব্দের শেষে নেয় থাকলে ষ্ণেয় হয়।
যেমন : আগ্নেয় = অগ্নি + ষ্ণেয়।
১১. শব্দের শেষে অঞ্জলি থাকলে অঞ্জলি হয়।
যেমন : পুষ্পাঞ্জলি = পুষ্প+অঞ্জলি
১২. শব্দের শেষে য ফলা থাকলে য হয়।
যেমন: কাব্য= কবি+য
১৩. শব্দের শেষে র্য থাকলে য হয়।
যেমন : সৌন্দর্য = সুন্দর + য
ঝামেলার দরকার নেই সহজে খান।
সমার্থক শব্দঃ টেকনিক ও মনে রাখার কৌশল..
————————————————————-
১।
#পৃথিবীঃ অখিল, পৃথ্বী অবনীর মেয়ে উর্বী, মহী ও মেদিনীকে নিয়ে বসুন্ধরা সিটিতে গেল।
.
উপরের বাক্যের অখিল,পৃথ্বী, অবনী,
উর্বী,মহী,মেদিনী বসুন্ধরা পৃথিবীর সমার্থক শব্দ।
২।
#সূর্যঃ তপন আদিত্য ও ভানুরবি আফতাবের সাথে সবিতার বিয়ে দিতে ফুল আনতে ভাস্কর,দিবাকর,প্রভাকর,বিভাকর ও
বিভাবসুকে অর্কের বন্ধু মার্তণ্ডের কাছে পাঠালো।
.
উপরের বাক্যে তপন,আদিত্য,ভানু,রবি, আফতাব,সবিতা,ভাস্কর,দিবাকর,প্রভাকর,বিভাকর,বিভাবসু,অর্ক,মার্তণ্ড সূর্যের প্রতিশব্দ
৩।
#চাঁদঃ ওরে হিমাংশু, সোম ও বিধু, ইন্দু, মৃগাঙ্ক, রজনীকান্ত…
চাঁদের মেয়ে চন্দ্রমাকে ভালোবাসতো সুধাকরের ছেলে নিশাকর নিশাকান্ত..
শশী, শশধর, শশাঙ্ক, শুধাংশু, হিমাংশু, সুধাংশু সবাই তাহা জানতো..
.
উপরের বাক্যে- চাঁদ, চন্দ্রমা, শশী, শশধর, শশাঙ্ক, শুধাংশু, হিমাংশু, সুধাকর, সুধাংশু, হিমাংশু, সোম, বিধু, ইন্দু, নিশাকর, নিশাকান্ত, মৃগাঙ্ক, রজনীকান্ত ইত্যাদি চাঁদের সমার্থকক শব্দ।
৪।
#গরু : গো, গাভী, ধেনু, পয়স্বিনী।
৫।
ঘোড়া : ঘোটক অশ্বের সাথে বাজী ধরে তুরগ, তুরঙ্গ, তুরঙ্গম হয়।
** উপরের বাক্যের – ঘোটক, অশ্ব,বাজী, তুরগ, তুরঙ্গ,তুরঙ্গম ও হয় → ঘোড়ার প্রতিশব্দ।
৬।
#সিংহ : পশুরাজ মৃগরাজ মৃগেন্দ্র হর্ষক্ষ হরির মেয়ে কেশরীকে বিয়ে করে।
** উপরের বাক্যের – পশুরাজ,মৃগরাজ, মৃগেন্দ্র, হর্ষক্ষ, হরি,কেশরী হল সিংহের প্রতিশব্দ।
৭।
#হাতি : দ্বিরদের ছেলে করীগজকে বারণ করার পরেও দন্তীর মেয়ে হস্তীকে দেখতে জনহীন দ্বিপ মাতঙ্গকুঞ্জরে গেল।
** উপরের বাক্যের – দ্বিরদ,করী, গজ, বারণ, দন্তী, হস্তী, দ্বিপ, মাতঙ্গ, কুঞ্জর হল হস্তী বা হাতির প্রতিশব্দ।
৮।
#হরিণ : শম্বর, মৃগ, কুরঙ্গ,ঋষ্য,সারঙ্গ, সুনয়ন।
৯।
সাপ : তিন বোন নাগ,উরগ ও পন্নগ কাকোদরের অন্য তিন ভাই ভুজগ,ভুজঙ্গ ও ভুজঙ্গমকে পেতে অহিনাগের কাছে যায়।
** উপরের বাক্যের – নাগ,উরগ,পন্নগ,কাকোদর, ভুজগ, ভুজঙ্গ, ভুজঙ্গম,অহি, নাগ হল সাপের প্রতিশব্দ।
** এছাড়াও আমাদের পরিচিত – সর্প, আশীবিশ,ফণী, ফণাধর, ফণধর ,বিষধর, বায়ুভুক হল সাপের প্রতিশব্দ।
১০।
#ময়ূর : কলাপীর চার মেয়ে কেকা, কেকী, শিখী ও শিখণ্ডী।
এ বাক্যের – কলাপী, কেকা, কেকী, শিখী, শিখণ্ডী হল ময়ূরের প্রতিশব্দ। এছাড়াও ‘বর্হী’ও ময়ূরের প্রতিশব্দ
১১।
#আগুনঃ অনল, পাবক, আগুন, দহন, সর্বভূক, বহ্নি, বৈশ্বানর, শিখা,
হুতাশন, , কৃশানু, বিভাবসু, সর্বশুচি, একই অর্থে লিখা….
১২।
#আকাশঃ ব্যোম, খগ, নভোঃ, অন্তরিক্ষ গগনে উঠিছে ঝড়
আসমান, আর নভোমণ্ডল, হেরে আসিতেছে অম্বর
.
এখানে – ব্যোম, খগ, নভোঃ, অন্তরিক্ষ, গগন, আসমান, আর নভোমণ্ডল, অম্বর ইত্যাদি আকাশের সমার্থক
১৩।
#বায়ুঃ অনিল মারুত বাতাসে আজ গন্ধবহ বন
সমীর পবনে ছুটে যায় হাওয়া দখিনা সমীরণ….
উপরের বাক্যে – বাতাস, অনিল, পবন, হাওয়া, সমীর, সমীরণ, মারুত, গন্ধবহ ইত্যাদি বায়ুর সমার্থক শব্দ।
☞☞এর চেয়ে #সহজ_নিয়ম মনে হয় আর নেই
সমার্থক শব্দগুলো মনে রাখার নিয়ম:
#সমুদ্র= যে শব্দগুলোর শেষে ‘ধি’ থাকবে সেগুলো সমুদ্রের প্রতিশব্দ
.
#মেঘ = যে শব্দগুলোর শেষে ‘দ’ বা ‘ধর’ থাকবে সেগুলো মেঘের প্রতিশব্দ।
.
যেমন- সমুদ্রের প্রতিশব্দ বারিধি, জলধি, জলনিধি, অম্বুধি, সরোধি, উদধি, পয়োনিধি, তোয়ধি, বারিনিধি ইত্যাদি। লক্ষ করুন সবগুলো শব্দের শেষে ‘ধি’ আছে।
আবার মেঘের প্রতিশব্দ বারিদ, জলদ, অম্বুদ, তোয়দ, জলধর, পয়োধর, তোয়ধর, নীরদ, পয়োদ ইত্যাদি। লক্ষ্য করুন সবগুলো শব্দের শেষে ‘দ’ বা ‘ধর’ আছে।
“পাহাড়”/ পৃথিবী = শব্দগুলোর শেষে “ধর” থাকলে হবে “পাহাড়” এবং “ধর” না থাকলে হবে “পৃথিবী”
,,,,,,যেমন
পাহাড় >: ভূধর, মহীধর, ধরাধর, ক্ষিতিধর, পৃথ্বিধর, অবনীধর, বসুধাধর,
পৃথিবী >: ভূ, মহী, ধরা, ক্ষিতি, পৃথ্বি, অবনী, বসুধা.

#সন্ধি মনে রাখার টেকনিকঃ

ব্যঞ্জন সন্ধির নিঞ্জা টেকনিক (পর্ব – ১) –

প্রথমে চিন্তা করুন, আপনার পরীক্ষায় কীভাবে প্রশ্ন আসে? প্রশ্নে কি সন্ধির বিচ্ছেদটা দিয়ে তারপর এটা জানতে চায় যে এই বিচ্ছেদ কোন সন্ধির? নাকি একটা সন্ধিবদ্ধ শব্দ দিয়ে এর বিচ্ছেদ কী তা জানতে চায়? হ্যাঁ, একটা সন্ধিবদ্ধ শব্দ দিয়ে এর বিচ্ছেদ কী তা-ই জানতে চায় পরীক্ষায়। যেমন :
প্রশ্ন : ‘নিশ্চয়’ এর সন্ধিবিচ্ছেদ কী?
A. নি + চয়
B. নির + চয়
C. নিঃ + চয়  * 
D. নিঃ + শয়

এখন প্রশ্নে যেহেতু সন্ধি বিচ্ছেদ উল্লেখ করে এটা জানতে চাওয়া হয় না যে সেই বিচ্ছেদের সন্ধিবদ্ধ শব্দটা কী, তাই আমরা গতানুগতিক ধারায় সন্ধি শিখব না। অর্থাৎ ৯ম-১০ম শ্রেণির বাংলা ব্যাকরণ বইতে যে নিয়মগুলো দেওয়া আছে আমরা সে অনুযায়ী শিখব না। আসুন তাহলে শিখে নেওয়া যাক ব্যঞ্জন সন্ধির কিছু নিঞ্জা টেকনিক –

১. কোনো সন্ধিজাত শব্দের ‘গ’ থাকলে বিচ্ছেদের সময় তার পরিবর্তে ‘ক’ বসে। যেমন :
বাগদান = বাক + দান, দিগনির্ণয় = দিক + নির্ণয়, দিগন্ত = দিক + অন্ত, বাগাড়ম্বর = বাক + আড়ম্বর ইত্যাদি।
২. কোনো সন্ধিজাত শব্দের মধ্যে ঙ, ন, অনুস্বর (ং) থাকলে বিচ্ছেদের সময় তার পরিবর্তে ম বসে। যেমন :
শঙ্কা = শম + কা, সন্তাপ = সম + তাপ, সংসার = সম + সার, অহংকার = অহম + কার, সংরক্ষণ = সম + রক্ষণ, সংশয় = সম + শয়, সংযম = সম + যম ইত্যাদি।
৩. কোনো সন্ধিজাত শব্দের মধ্যে ‘চ্ছ’ থাকলে বিচ্ছেদের সময় ‘চ’ লোপ পাবে। যেমন :
বিচ্ছেদ = বি + ছেদ, একচ্ছত্র = এক + ছত্র, বৃক্ষচ্ছায়া = বৃক্ষ + ছায়া, আলোকচ্ছটা = আলোক + ছটা, পরিচ্ছদ = পরি + ছদ, প্রতিচ্ছবি = প্রতি + ছবি, ব্যতিক্রম : উচ্ছেদ = উৎ + ছেদ ইত্যাদি।
‘চ্ছ’ থাকলে  ‘চ’ বাদ যাবে। যেমন-
  • বিচ্ছিন্ন –  বি + ছিন্ন
  • প্রচ্ছায়া – প্র + ছায়া
  • আচ্ছাদন – আ + ছাদন
  • প্রতিচ্ছবি – প্রতি  + ছবি
  • বৃক্ষচ্ছায়া – বৃক্ষ + ছায়া
৪. কোনো সন্ধিজাত শব্দের মধ্যে দ্বিত্ব ব্যঞ্জন (ড্ড, ন্ন, চ্চ, ল্ল, দ্দ) থাকলে বিচ্ছেদের সময় প্রথম ব্যঞ্জনের পরিবর্তে ‘ৎ’ বসে। যেমন :
উচ্চারণ = উৎ + চারণ, শরচ্চন্দ্র = শরৎ + চন্দ্র, সজ্জন = সৎ + জন, যাবজ্জীবন = যাবৎ + জীবন, উজ্জ্বল = উৎ + জ্বল, তজ্জন্য = তৎ + জন্য, উড্ডীন = উৎ + ডীন, উল্লাস = উৎ + লাস, চলচ্চিত্র = চলৎ + চিত্র, জগন্নাথ = জগৎ + নাথ ইত্যাদি।
৫. কোনো সন্ধিজাত শব্দের ‘দ’ থাকলে বিচ্ছেদের সময় তার পরিবর্তে ‘ৎ’ বসে। যেমন :
উদ্ঘাটন = উৎ + ঘাটন, জগদিন্দ্র = জগৎ + ইন্দ্র, সদুপদেশ = সৎ + উপদেশ, তদন্ত = তৎ + অন্ত, তদ্ভব = তৎ + ভব ইত্যাদি।

বি. দ্র:-. ‘বিপদ’ যুক্ত শব্দে উপরের নিয়ম লঙ্ঘিত হবে। যেমন :
৩ নং নিয়মানুযায়ী ‘বিপচ্ছায়া’ এর সন্ধি বিচ্ছেদ হওয়ার কথা – বিপ + ছায়া। কিন্তু এটা ভুল। সঠিক বিচ্ছেদ হলো – বিপদ + ছায়া। ৪ নং নিয়মানুযায়ী ‘বিপজ্জাল’ এর সন্ধি বিচ্ছেদ হওয়ার কথা – বিপৎ + জাল। কিন্তু এটা ভুল। সঠিক বিচ্ছেদ হলো – বিপদ + জাল।
এরূপ – বিপচ্চয় = বিপদ + চয়।

কারক সহজে মনে রাখার উপায়-

কারক সহজে বুঝতে সবার আগে বাক্যটি পড়ে ‘ক্রিয়া’ identify করব। তাহলে খুব সহজে কারক পারবা। যেমন-
‘রেখো মা দাসেরে মনে’
রেখো (keep) = ক্রিয়া
মা = কর্তা
দাসেরে = কর্ম
মনে = অধিকরণ

বাংলা সাহিত্য

পঞ্চপাণ্ডব VS পঞ্চকবি
পঞ্চপাণ্ডব হলেন= বাংলা সাহিত্যের আধুনিক পাঁচজন কবি যারা রবীন্দ্র ধারার কাব্য বলয়ের বাইরে এসে বাংলা সাহিত্যে খ্যাতি অর্জন করেন। এরা হলেন – বুদ্ধদেব বসু, জীবনানন্দ দাশ, বিষ্ণু দে, সুধীন্দ্রনাথ দত্ত এবং অমিয় চক্রবর্তী।
টেকনিক – অবুজ বিসু।
পঞ্চকবি হলেন= বাংলা সাহিত্যের পাঁচজন কবি যারা একাধারে সুরকার, গীতিকার এবং গায়ক। এরা হলেন – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, অতুল প্রসাদ সেন, রজনীকান্ত সেন এবং দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
টেকনিক – অতুল রবী নজরুল রজনীতে লাল
কৌশলে বাংলা সাহিত্যের কিছু কঠিন বিষয় মনে রাখুনঃ
.
১। ‘মোসলেম ভারত’ নামক সাহিত্য পত্রিকার সম্পাদক
কে ছিলেন ?( ১৩তম বিসিএস )
= মোজাম্মেল হক ( দুটোতেই ম মিল আছে!! )
.
২। ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকা কোন সালে প্রথম প্রকাশিত
হয় ?
= ১৮৭২ ( ৭২ এর ব আর বঙ্গদর্শনের ব , মিল
আছে ) (১৫তম বিসিএস )
.
৩। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়
কবে ?
( ১৭তম বিসিএস )
= ১৮৪৩ ( তত্ত্ব ‘র ‘ত’ তেতাল্লিশের ‘ত’ মিল
আছে )
.
৪। সওগাত পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন ?(২২তম
বিসিএস )
= মোহাম্মদ নাসিরউদ্দিন (সওনা সওগাত – না = নাসির)
.
৫। সিকান্দার আবু জাফর সম্পাদিত পত্রিকার নাম?
( ২৪তম বিসিএস )
=সমকাল ( দুটোতেই স আছে!)
.
৬ । কাজী নজরুল ইসলামের নামের সাথে জড়িত
‘ধুমকেতু’
কোন ধরনের প্রকাশনা?(২৪তম বিসিএস )
= পত্রিকা
.
৭। ‘বঙ্গদর্শন’ পত্রিকার প্রথম সম্পাদক কে ?(২৫তম
বিসিএস )
= বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ( ১৮৭২ দুটোতেই ‘ব’
রয়েছে)
.
৮। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন
( ২৬তম বিসিএস )
= অক্ষয়কুমার দত্ত (মনে রাখুন > তত্ত্ব দত্ত)
.
৯ । সাপ্তাহিক ‘সুধাকর’ -এর সম্পাদক কে ?(২৭তম
বিসিএস)
=শেখ আব্দুর রহিম (শেখ সুধায়)
.
১০ । নজরুল ইসলাম সম্পাদিত পত্রিকা কোনটি ?(২৮তম
বিসিএস)
= ধূমকেতু (১৯২২) । নবযুগ(১৯২০) ও লাঙ্গল(১৯২৫)
এ দুটোও হয় ।
.
১১। বাংলা সাহিত্য কথ্যরীতির
প্রচলনে কোন পত্রিকার অবদান বেশি ?(২৯তম
বিসিএস)
= সবুজপত্র (১৯১৪)
.
১২। ‘পূর্বাশা’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন (৩০তম বিসিএস)
= সঞ্চয় ভট্টাচার্য
.
১৩। বাংলা সাহিত্যের অন্যতম বিশিষ্ট পত্রিকা ‘কল্লোল’
কত সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ?(৩৩তম বিসিএস )
= ১৯২৩ সালে
.
১৪। ‘তত্ত্ববোধিনী’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন
( ৩৪তম বিসিএস )
= অক্ষয়কুমার দত্ত (মনে রাখুন > তত্ত্ব দত্ত)
.
১৫। ‘সমাচার দর্পণ’ পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন (৩৫তম
বিসিএস)
= জন ক্লার্ক মার্শম্যান
.
১৬। ‘ইয়ং বেঙ্গল’ গোষ্ঠীর মুখপত্ররুপে কোন
পত্রিকা
প্রকাশিত হয় ?(৩৬তম বিসিএস)
= জ্ঞানান্বেষণ
.
১৭। ‘সবুজপত্র’ প্রকাশিত হয় কোন সালে ?(৩৭তম
বিসিএস )
=১৯১৪
.
১৮। হরিনাথ মজুমদার সম্পাদিত পত্রিকার নাম কী ?
(৩৭তম বিসিএস)
= গ্রামবার্তা প্রকাশিকা> গ্রাম মজুর
১৯= ঢাকা প্রকাশ -কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার (ঢাকাতে ক,কৃষ্ণ তে ক)
সংগৃহীত
#বাংলা_সাহিত্য
একই নামের কিছু সাহিত্য যা সব সময়ই কনফিউশন তৈরি করে তাই এগুলো ভালোভাবে দেখে রাখা প্রয়োজন।
~=~=~
** একাত্তরের দিনগুলি- ডায়েরি > জাহানারা ইমাম
** একাত্তরের ডায়েরি- স্মৃতিকথা > বেগম সুফিয়া কামাল
* একাত্তরের নিশান- > রাবেয়া খাতুন
* একাত্তরের বর্ণমালা- এম. আর. আখতার মুকুল
* একাত্তরের রণাঙ্গন- শামসুল হুদা চৌধুরী
* একাত্তরের বিজয় গাঁথা- মেজর রফিকুল ইসলাম
* একাত্তরের যীশু- শাহরিয়ার কবির
** একাত্তরের চিঠি- মুক্তিযোদ্ধাদের পত্র সংকলন > গ্রামীণফোন-প্রথম আলো কর্তৃক প্রকাশিত
~=~=~
** মরুভাস্কর- কাব্যগ্রন্থ > কাজী নজরুল ইসলাম
** মরুভাস্কর- প্রবন্ধ > মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী
* মরুশিখা- কাব্যগ্রন্থ > যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
* মরু মায়া- কাব্যগ্রন্থ > যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত
* মরুসূর্য- কাব্যগ্রন্থ > অ. ন. ম. বজলুর রশীদ
* মরুচন্দ্রিকা- কাব্যগ্রন্থ > কাজী কাদের নেওয়াজ
* মরুদুলাল- গদ্যগ্রন্থ > গোলাম মোস্তফা
* মরুকুসুম- উপন্যাস > শাহাদত হোসেন
~=~=~
** সঞ্চিতা- কাব্যগ্রন্থ > কাজী নজরুল ইসলাম
** সঞ্চয়িতা- কাব্যগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* সঞ্চরণ- প্রবন্ধ > কাজী মোতাহার হোসেন
~=~=~
* রজনী- উপন্যাস > বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
* রজনী- উপন্যাস > হুমায়ূন আহমেদ
~=~=~
* গল্পগুচ্ছ- গল্পগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* গল্পসল্প- কাব্যগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* গল্পবীথি- গল্প > প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
* গল্পাঞ্জলি- গল্প > প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়
~=~=~
** স্পেনবিজয় কাব্য- মহাকাব্য > সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী
** স্পেন বিজয়ী মুসা- নাটক > ইব্রাহিম খলিল
* শ্রীকৃষ্ণ বিজয়- নাটক > মালাধর বসু
* ধর্ম বিজয়- নাটক > রামনারায়ণ তর্করত্ন
* সিন্ধু বিজয়- নাটক > আকবর উদ্দীন
* গোরক্ষ বিজয়- কাব্যগ্রন্থ > শেখ ফয়জুল্লাহ
* রসুল বিজয়- কাব্যগ্রন্থ > সরদার জয়েন উদ্দীন
~=~=~
* বেদান্ত গ্রন্থ- — > রাজা রামমোহন রায়
* বেদান্ত সার- — > রাজা রামমোহন রায়
* বেদান্ত চন্দ্রিকা- — > মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
~=~=~
** জননী- উপন্যাস > মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
** জননী- উপন্যাস > শওকত ওসমান
~=~=~
* গীতাঞ্জলি- কাব্যগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* গীতালি- কাব্যগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* গীতবিতান- কাব্যগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* গীতিগুচ্ছ- কাব্যগ্রন্থ > সুকান্ত ভট্টাচার্য
~=~=~
* আরণ্য জনপদে- প্রবন্ধ > আবদুর সাত্তার
* আরণ্য সংস্কৃতি- প্রবন্ধ > আবদুর সাত্তার
** আরণ্যক- উপন্যাস > বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
* অরণ্য বহ্নি- উপন্যাস > তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
* অরণ্য গোধূলী- উপন্যাস > বন্দে আলী মিয়া
* অরণ্যে নীলিমা- উপন্যাস > আহসান হাবীব
** বিধ্বস্ত নীলিমা- কাব্যগ্রন্থ > শামসুর রাহমান
~=~=~
** শেষ লেখা- কাব্যগ্রন্থ > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
** শেষের কবিতা- উপন্যাস > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* শেষ সপ্তক – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* শেষরক্ষা- প্রহসন > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
* শেষকথা- ছোটগল্প > রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
** শেষ প্রশ্ন- উপন্যাস > শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
** শেষের পরিচয়- উপন্যাস > শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
** শেষ বিকেলের মেয়ে- উপন্যাস > জহির রায়হান
* শেষ পাণ্ডুলিপি- উপন্যাস > বুদ্ধদেব বসু
~=~=~
** দেয়াল- উপন্যাস > হুমায়ূন আহমেদ
** দেয়াল- উপন্যাস > আবুজাফর শামসুদ্দীন
~=~=~
* পদ্মগোখরা- গল্প > কাজী নজরুল ইসলাম
** পদ্মরাগ- উপন্যাস > বেগম রোকেয়া সাখাওয়াৎ
** পদ্মাবতী- কাব্য > আলাওল
* পদ্মাবতী- নাটক > মাইকেল মধুসূদন দত্ত
# কাজী নজরুলের সৃষ্টিকর্ম মনে রাখার কৌশল
**উপন্যাস মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
“কুহেলিকা মৃত্যুক্ষুধায় বাধনহারা হয়ে
গেল”
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১) কুহেলিকা
২) মৃত্যুক্ষুধা
৩) বাধনহারা
**নাটক মনে রাখার শর্ট টেকনিক
“আলেয়া তাঁর পুতুলের বিয়েতে
ঝিলিমিলি রঙের শাড়ি পড়েছে”
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১) আলেয়া
২) পুতুলের বিয়ে
৩) ঝিলিমিলি
# মীর মশাররফ হোসেনের সৃষ্টিকর্ম #
**প্রহসন মনে রাখার শর্ট টেকনিক :
ভাইয়ে ভাইয়ে ফাঁস কাগজে একি করল ? এর উপায় কি?
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১। ভাই ভাই এই তো চাই ২। একি ৩। এর উপায় কি ৪। ফাঁস কাগজ
**নাটক মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
বেটা বসন্ত জমিদার।
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১। বে – বেহুলা গীতাভিনয়
২। টা- টালা অভিনয়
৩। বসন্ত – বসন্ত কুমারী
৪। জমিদার – জমিদার দর্পন
**উপন্যাস মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
রত্নাবতী বিষাদসিন্ধুর পানে তাকিয়ে থাকা উদাসীন পথিকের মনের কথা বুঝতে পেরে বাঁধা খাতাটি গাজী মিয়ার বস্তানীতে রাখলেন।
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১। রত্নাবতী – বাংলা সাহিত্যের মুসলমান রচিত ১ম উপন্যাস
২। বিষাদসিন্ধু
৩। গাজীমিয়ার বস্তানী
৪। বাঁধা খাতা
৫। উদাসীন পথিকের মনের কথা
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় রচিত নাটকগুলো মনে রাখার সহজ
উপায়ঃ
♦টেকনিকঃ[কল্কি অবতার ও সিংহল বিজয় দুই ভাই
বঙ্গনারী সাবনূর জাহানের ঘরে পূনর্জন্ম নিলে প্রতাপ
সিংহ ও চন্দ্রগুপ্ত দূর্গাদাস এর প্রায়চিত্তে আনন্দের
বিদায় ঘটে”]
★কল্কি অবতার
★সিংহল বিজয়
★বঙ্গনারী
★সাজাহান
★নূরজাহান
★পূনর্জন্ম
★প্রতাপ সিংহ
★চন্দ্রগুপ্ত
★দূর্গাদাস
★প্রায়চিত্ত
★আনন্দ বিদায়
[অথবা *প্রতাপ সিংহের নেতৃত্তে*বঙ্গনারীর
২সন্তান*সাজাহান ও*নূরজাহান*কল্কি অবতার
ও*”চন্দ্রগুপ্ত*দূর্গাদাসকে”পরাজিত
করলে*প্রায়চিত্তের*পুনর্জন্ম হয় ফলে*আনন্দের বিদায়
ঘটে]
# শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত গল্পগুলো সহজে মনে
রাখার উপায়ঃ
♦[টেকনিক- বিলাসীর মেজদিদি বিন্দুর দুই ছেলে
মহেশ ও পরেশ আর এক মেয়ে সতী , মন্দিরের ছবি নিয়ে
মামলার ফলে তারা আজ নিঃশ্ব।]
★গল্পঃ
★বিলাসী
★মেজদিদি
★বিন্দুর ছেলে
★মহেশ
★পরেশ,
★সতী
★মন্দির
★ছবি
★মামলার ফল
<< জসীম উদদীনের সৃষ্টিকর্ম মনে রাখার কৌশল >>
কাব্যগ্রন্থসমূহ মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
__________________________________________________
“রাখালীদের বালুর চরের ধানক্ষেতে মা জননী হাসুকে নিয়ে সুচয়নী জলের লেখায় সজন বাদিয়ার ঘাটে
হলুদবরণ নকশিকাথা বিছিয়ে গল্প করছেন।”
টেকনিক ব্যাখ্যা:
১) রাখালী ২) বালুর চর ৩) ধানক্ষেত ৪) মা যে জননী কাঁন্দে ৫) হাসু
৬) সুচয়নী ৭) জলের লেখায় ৮) সজন বাদিয়ার ঘাট ৯) হলুদবরণ ১০) নকশি কাঁথা
বিকল্প টেকনিক
হলুদ বরণীর দেশে হাসু ডালিমকুমার, সখিনা ও সূচয়নী ভয়াবহ সেই দিনগুলোতে একপয়সার বাঁশি
বাজিয়ে ধানক্ষেতের বালুচরে মাটির তৈরি কবর জলে লেখা নকশীকাঁথার কাফন মুড়িয়ে
সোজন বাদিয়ার ঘাটে এসে রাখালির মা যে জননী রঙ্গিলা নায়ের মাঝির জন্য কাঁদতে লাগল।
#টেকনিক_42
টেকনিকে শিখি নির্মলেন্দু গুন এর কাব্যগ্রন্থঃ
টেকনিকঃরক্ত আর ফুলগুলি যেন কবিতা অমীমাংসিত রদমনী,নানা প্রেমিক না বিপ্লবী,প্রেমাংশুর রক্ত চাই,তার আগে চাই সমাজতন্ত্র,এবং বলতে শুনি দূর-হ-দুঃশাসন।
রবীন্দ্রনাথের উপন্যাস মনে রাখার
সর্ট টেকনিক:
“গোড়া শেষের কবিতার চার অধ্যায়
লিখতে গিয়ে চতুরঙ্গের চোখের
বালিতে পরিণত হল।
এদিকে দুইবোন মালঞ্চ ও
রার্জষিকে ঘরের
বাইরে যোগাযোগ
করে পেলনা বলে বৌ ঠাকুররানীর
হাটে খুঁজতে গিয়ে নৌকাডুবি হল।”
১.গোরা
২.শেষের কবিতা
৩.চার অধ্যায়
৪.চতুরঙ্গ
৫.চোখের বালি
৬.দুই বোন
৭.মালঞ্চ
৮.রার্জষি
৯.ঘরের বাইরে
১০.যোগাযোগ
১১.বৌঠাকুররানীরহাট
১২.নৌকাডুবি
বেগম রোকেয়ার প্রবন্ধ ও উপন্যাস গুলো মনে রাখার শর্ট টেকনিক
@@ বেগম রোকেয়ার পদ্মরাগ উপন্যাসে অবরোধবাসিনী ডেলিসিয়া হত্যা হওয়ায় মতিচূর ও সুলতানার সপ্ন ভেঙ্গে যায়।
@পদ্মরাগ উপন্যাস বাকি
সবগুলো প্রবন্ধ।
# মীর মশাররফ হোসেনের সৃষ্টিকর্ম #
**প্রহসন মনে রাখার শর্ট টেকনিক :
ভাইয়ে ভাইয়ে ফাঁস কাগজে একি করল ? এর উপায়
কি?
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১। ভাই ভাই এই তো চাই ২। একি ৩। এর উপায় কি ৪।
ফাঁস কাগজ
**নাটক মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
বেটা বসন্ত জমিদার।
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১। বে – বেহুলা গীতাভিনয়
২। টা- টালা অভিনয়
৩। বসন্ত – বসন্ত কুমারী
৪। জমিদার – জমিদার দর্পন
**উপন্যাস মনে রাখার শর্ট টেকনিক:
রত্নাবতী বিষাদসিন্ধুর পানে তাকিয়ে থাকা উদাসীন
পথিকের মনের কথা বুঝতে পেরে বাঁধা খাতাটি
গাজী মিয়ার বস্তানীতে রাখলেন।
**টেকনিক ব্যাখ্যা:
১। রত্নাবতী – বাংলা সাহিত্যের মুসলমান রচিত ১ম
উপন্যাস
২। বিষাদসিন্ধু
৩। গাজীমিয়ার বস্তানী
৪। বাঁধা খাতা
৫। উদাসীন পথিকের মনের কথা
# দীনবন্ধু মিত্র রচিত নাটক ও প্রহসন সহজে মনে রাখার শর্ট টেকনিক
নাটক ও প্রহসনঃ নবীন জামাই কমল সধবার একাদশীতে লীলাবতীকেনিয়ে নীলদর্পণ নাটক দেখলে এক বুড়ো তাকে বিয়ে করার জন্য পাগল হয়ে যায়।
প্রহসনঃ বিয়ে পাগলা বুড়ো, সধবার একাদশী।
নাটক – জামাই বারিক, লীলাবতী, নবীন তপস্বিনী, কমলে কাহিনী, নীল দর্পণ।
আবদু্ল্লাহ আল মুতী সাহিত্যাকর্ম শর্ট টেকনিক :
আবদুল্লাহ এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে, জানা-অজানার দেশে রহস্যের শেষ নেই; অবাক পৃথিবীতে বিপন্ন পরিবেশে কিট পতঙ্গে দ্বারা বিচিত্র জগত পূর্ণ।আবিষ্কারের নেশায় তুমি মেঘ, বৃষ্টি, রোদ উপেক্ষা করে নতুন দিগন্ত উন্মেচিত কর।
# এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে
বিজ্ঞান জিঞ্জাসা
জানা অজানার দেশে
রহস্যের শেষ নেই
সাগরের রহস্যপুরী
অবাক পৃথিবী
বিপন্ন পরিবেশ
কিট পতঙ্গের বিচিত্র জগত
আয় বৃষ্টি ঝেপে
মেঘ,বৃষ্টি রোদ
আবিষ্কারের নেশায়
নতুন দিগন্ত
আল-মাহমুদের সাহিত্যকর্মের টেকনিক
——————————
বখতিয়ারের ঘোড়ায় চড়ে,
খঁজেছি তোকে লোক-লোকান্তরে।
কালের কলস কাধে নিয়ে,
গিয়েছি আমি পাখির কাছে ফুলের
কাছে,শুধু তোকে ভালবাসি বলে।
সোনালি কাবিন করবো বলে,
নোলক কিনেছি পান কৌড়ির রক্ত
দিয়ে।কাবিলের বোন, আগুনের মেয়ে তুমি।উপমহাদেশে থাক তা আমি জানি।
এতটা ডাহুকী মেয়ে হবে তুমি,
তা আগে কখনো ভাবিনি আমি।
#কাব্যগ্রন্থ : ঘোড়া,
লোক-লোকান্তর, পাখির কাছে
ফুলের কাছে, সোনালি কাবিন,
কালের কলস।
#কবিতা: নোলক
#উপন্যাস: কাবিলের বোন,আগুনের
মেয়ে,উপমহাদেশ, ডাহুকী।
¤জহির রায়হানের উপন্যস সমূহ মনে রাখার শর্ট টেকনিক;
হাজার বছর ধরে শেষ বিকেলের মেয়ের জন্য বরফ গলা নদীর পাশে আর কতদিন অপেক্ষা করব । নাকি আরেক ফাল্গুনের সূর্য গ্রহণে তৃষ্ণার্ত কয়েকটি মৃত্য দেখবো ।
#টেকনিক_73
শর্ট-টেকনিকে শিখুন #বাংলাঃ
#সহজে শেখার জন্য আপনার কোন ছন্দটি পছন্দ হয় বাচাই করে নিনঃ
.
#টেকনিকে ফররুখ আহমেদের কাব্যগ্রন্থঃ
=====================_
#ছন্দঃ১
(সাত সাগরের মাঝি সিরাজুম মুনীরা মুহূর্তের মধ্যেই নৌফেল ও হাতেম তাইয়ের জন্য পাখির বাসা বানালো।)
========অথবা=======
#ছন্দঃ২
(সাত সাগরের মাঝি নৌফেল ও হাতেম ফররুখ আহমেদের শ্রেষ্ঠ কবিতা মূহুর্তের কবিতা বলতে পারায়, সিরাজুম মুনীরা তাদেরকে পাখির বাসা উপহার দিলো।)
========অথবা=======
#ছন্দঃ৩
(হাতেম তায়ী এক সিরাজুম মুনিরা যিনি সাত সাগরের মাঝি হয়ে মুহূর্তের কবিতা রচনা করেন।)
========অথবা=======
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ
#ছন্দঃ৪
( দরিয়ার শেষ রাত্রিতে লাশ দেখে হাতেমতায়ীর সেনাপতি নৌফেল ও হাতেমকে সংগে নিয়ে সাত সাগর পার হয়ে রাজকন্যা সিরাজুম মুনিরাকে উদ্ধার করেছিলেন।)
________
#ব্যাখ্যাঃ
#সাত সাগরের মাঝি
#দরিয়া
#শেষরাত্রি
#লাশ
#সিরাজুম মুনিরা
#মুহুর্তের কবিতা
#হাতেম তায়ী
#নৌফেল_ও_হাতেম
#পাখির বাসা।
.
(বিঃদ্রঃ দরিয়া, শেষরাত্রি, লাশ সাত সাগিরের মাঝি কাব্যের অন্তরগত)
#টেকনিক_74
#টেকনিকে_আবদুল্লাহ_আল_মুতী এর বিজ্ঞান বিষয়ক গ্রন্থগুলোঃ
.
#ছন্দঃ(অবাক পৃথবীর রহস্যের শেষ নেই, বিজ্ঞান ও মানুষের জানা অজানার দেশে সাগরের রহস্যেপুরী আবিষ্কারের নেশায় মত্ত এ যুগের বিজ্ঞান। তাইতো বলি এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে।)
.
#ব্যাখ্যাঃ
#অবাক পৃথিবী
#রহস্যের শেষ নেই
#বিজ্ঞান ও মানুষে
#জানা অজানার দেশে
#সাগরের রহস্যেপুরী
#আবিষ্কারের নেশায় মত্ত
#এ যুগের বিজ্ঞান।
#এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে।
#টেকনিক_75
কায়কোবাদকে…..
# কাব্য :[অমিয়ের সাথে কুসুমের
আর দহরম মহরম নেই বিরহ
চলছে। তাই সে মহাশ্মশানের
শিব মন্দিরে অশ্রুমালা বিসর্জন
দিল]
★অমিয়ধারা
★কুসুমকানন
★মহরম শরীফ
★বিরহ বিলাপ
★শিব মন্দির
★অশ্রুমালা
★মহাকাব্য
★মহাশ্মশান-বাংল
া সাহিত্যের মুসলমান কতৃক রচিত
প্রথম মহাকাব্য

English

ইংরেজি সাহিত্যের এমন কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ টপিক আছে যেখান থেকে পরীক্ষায় প্রশ্ন থাকবেই।
চরিত্র থেকে প্রশ্ন আসলে আমরা বিপাকে পড়ে যেতে পারি যদিনা আমাদের সেই সাহিত্যকর্ম নিয়ে কোনো ধারণা থাকে। কিন্তু এখন সময় এত কম যে প্রতিটা নাটক, উপন্যাস এগুলো পড়ারও তেমন সময় নেই। তাই পাঁচ মিনিট সময় নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নাটক/উপন্যাস/গল্প আমরা সংক্ষিপ্তাকারে পড়ে নিতে পারি :

👉‘Hamlet’, Shakespeare এর জনপ্রিয় একটি Revenge Tragedy (প্রতিশোধমূলক বিয়োগান্তক নাটক)

👉এটি শেক্সপিয়রের সর্ববৃহৎ Tragedy.

👉বিষয়বস্তু: হ্যামলেট কর্তৃক পিতার মৃত্যুর প্রলম্বিত প্রতিশোধের প্রচেষ্টাই এ নাটকের মূল বিষয়বস্তু।

Main Characters:

Hamlet – নায়ক
Claudius → Hamlet এর চাচা। Claudius হলেন এ ট্রাজেডির ভিলেন।

Gertrude → Hamlet এর মা।

Ophelia – Hamlet-এর প্রেমিকা।

Polonius → Claudius এর উপদেষ্টা এবং Ophelia ও Laertes এর বাবা ।

কাহিনী সংক্ষেপ:

নায়ক Hamlet ডেনমার্কের যুবরাজ। অত্যন্ত হৃদয়বান নায়ক সে । নায়িকা Ophelia’র প্রতি তার ভালোবাসা ছিল অপরিসীম। তার চাচা Claudius তার বাবাকে হত্যা করে রাজ্য দখল করে এবং তার মাকে বিয়ে করে। এতে হ্যামলেট প্রচন্ড হতাশায় ভুগতে থাকে ।

মায়ের প্রতি বিরক্ত হয়ে Hamlet বলেছিলো “Frailty (noun),thy name is woman”. → হে ছলনাময়ী (বিনষ্টকারী), তোমার অপর নাম নারী ।

এক রাতে হ্যামলেটের পিতার প্রেতাত্মা আবির্ভূত হয়ে তাকে তার হত্যাকারী সম্পর্কে জানায় । হ্যামলেট প্রতিশোধ গ্রহণে তৎপর হয় এবং ক্লডিয়াসকে সচেতনভাবে পর্যবেক্ষণ করে নিশ্চিত হয় যে সেই তার পিতার হত্যাকারী।

সে পাগলের ভান করে তার চাচাকে হত্যার পরিকল্পনা করতে থাকে।

ঘটনাক্রমে Ophelia’র বাবা Hamlet এর হাতে খুন হয়। এটা জানতে পেরে Ophelia পানিতে ডুবে আত্মহত্যা করে।

কিন্তু Polonius রাজার সাথে ষড়যন্ত্র করে হ্যামলেটকে ইংল্যান্ডে হত্যা করতে চায় । সেজন্য Hamlet ও Laertes(নায়িকার ভাই) এর মধ্যে ‘Fencing Match’ (তলোয়ার খেলা প্রতিযোগিতা) আয়োজন করা হয় । রাজা ষড়যন্ত্র করে তরবারির ডগায় বিষ মিশায় এবং বিষ মিশ্রিত পানি রাখে ।

Fencing- Match এ হ্যামলেট ও লেয়াস একে অপরকে তলোয়ার দ্বারা আঘাত করতে থাকে । এ সময় খামখেয়ালি বশত রাণী Gertrude, হ্যামলেটের জন্য রাখা বিষমিশ্রিত পানীয় পান করে মারা যায় ।

সবকিছু বুঝতে পেরে হ্যামলেট ক্লডিয়াসকে ছুরির আঘাত ও বিষ মিশ্রিত পানীয় পান করিয়ে হত্যা করে। সর্বশেষে Hamlet ও Laertes বিষ মিশ্রিত তলোয়ার এর আঘাতে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। এভাবেই নাটকটি ট্রাজেডি রূপ ধারণ করে ।

Claudius Hamlet এর হাতে এবং Hamlet তার প্রিয়তমা Ophelia-র ভাই Laertes এর হাতে মারা যায়।

এই করুণ কাহিনী বিশ্বকে জানাতে বেঁচে ছিলো শুধু Horatio.

♦️”To be or not to be that is the question” – Hamlet. (হ্যামলেট তার বাবার হত্যাকারীকে হত্যা করবে কি করবে না এই সিদ্ধান্তহীনতাকে বোঝানো হয়েছে, মূলত মানবজাতির সবসময় সর্বক্ষেত্রে সিদ্ধান্তহীনতার প্রবণতাকে বোঝাতে শেক্সপিয়ার উক্তিটি করেছেন)।

♦️”Brevity is the soul of wit”- Polonius বলেছিল Claudius কে বলেছিল সংক্ষিপ্ততাই বুদ্ধিমত্তার লক্ষণ।

♦️”There are nothing good or bad but thinking makes it so” – Hamlet. ভালমন্দ বলে কিছু নেই, মনই কোনো বিষয়কে ভালো বা মন্দ বানায়।

♦️”When sorrows come, they come not single spices but in battalions” – Hamlet. (দুঃখ একা আসেনা, দলবল নিয়ে আসে)

♦️”There are some things in heaven and earth, Horatio, that are dreamt of in your philosophy” – Hamlet.

♦️”There is divinity that shapes our ends”.

👉Hamlet এর শাব্দিক অর্থ ছোট গ্রাম (A Small village that doesn’t have its own church) .

Courtesy:Anny Datta

বিজ্ঞান

২১ মার্চ ও ২৩ সেপ্টেম্বর — পৃথিবীর দিন ও রাত সমান

বৃহত্তম দিন ও ক্ষুদ্রতম রাত – ২১ জুন (উত্তর গোলার্ধ, আমাদের),
বৃহত্তম রাত ও ক্ষুদ্রতম দিন – ২২ ডিসেম্বর (উত্তর গোলার্ধ, আমাদের) [কিন্তু, দক্ষিণ গোলার্ধে সবচেয়ে বড় দিন, রাত ছোট]

পৃথিবীর ছায়া চন্দ্রের উপর পড়লে তাকে চন্দ্রগ্রহণ বলে।
চন্দ্রের ছায়া পৃথিবীর উপর পড়লে তাকে সূর্যগ্রহণ বলে।
# মৌলিক রঙ মনে রাখার কৌশল:
টেকনিকঃ ‘আসল’ = আসমানী(নীল), সবুজ, লাল
# রংধনু সাত রং মনে রাখার কৌশলঃ
টেকনিকঃ বেনীআসহকলা = বেগুনি, নীল, আসমানী, সবুজ, হলুদ, কালো, লাল
# রাস্তার ট্রাফিক সিগন্যালের বিভিন্ন বাতি সমূহের ক্রমঃ
‘লাহসহলা’ = লাল হল সবুজ সবুজ হলুদ লাল
*** লাল আলোর বিক্ষেপণ সবচেয়ে কম, নীল আলোর বিক্ষেপণ সবচেয়ে বেশি।
লাল সবচেয়ে বেশি তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো।
আর, বেগুনি আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য সর্বনিন্ম, কিন্তু দৃশ্যমান আলোর মধ্যে নীল সবচেয়ে কম তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো[কারণ দৃশ্যমান আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য 400 nm – 700 nm]।
(আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য এবং বর্ণ, কম্পাঙ্ক, শক্তি পরস্পর বিপরীত সম্পর্কযুক্ত, তরঙ্গদৈর্ঘ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে বর্ণর/রঙের কম্পাঙ্ক কমে যায় এবং শক্তি কমে যায়। সুত্র, f (কম্পাংক) = v/Π (ল্যামডা)]
তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের শর্টকাট- ‘বেনী সহ কলা’
  • বেগুনী (380-450 nm)
  • নীল (450-495 nm)
  • সবুজ (495-570 nm)
  • হলুদ (570-590 nm)
  • কমলা (590-620 nm)
  • লাল (620-750 nm)

*** সবুজ আলোর চোখের সংবেদনশীলতা সবচেয়ে বেশি।

# সবচেয়ে ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের আলো = গামা রে।

 
তড়িৎচৌম্বক বর্ণালী তরঙ্গদৈর্ঘ্যের গড় বিস্তার কম্পাঙ্কের গড় বিস্তার
গামা রশ্মি < ১ ন্যানোমিটার > ৩ x ১০১৯ হার্জ
রঞ্জন রশ্মি ১ – ১০ ন্যানোমিটার ৩ x ১০১৬  – ৩ x ১০১৯   হার্জ –
অতিবেগুনী রশ্মি ১০ – ৪০০ ন্যানোমিটার ৭ x ১০১৪  – ৩ x ১০১৬   হার্জ
দৃশ্যমান আলো তরঙ্গ ৪০০ – ৭০০ ন্যানোমিটার ৪ x ১০১৪  – ৭ x ১০১৪   হার্জ
সন্নিকট অবলোহিত ৭০০ ন্যানোমিটার – ২.৫ মাইক্রোমিটার ১০১৪  – ৪ x ১০১৪   হার্জ
মধ্য অবলোহিত ২.৫ মাইক্রোমিটার – ১০ মাইক্রোমিটার ১০১৩  – ১০১৪   হার্জ
দূরবর্তী অবলোহিত ১০ মাইক্রোমিটার – ১ মিলিমিটার ৩ x ১০১১  – ১০১৩  হার্জ
অণুতরঙ্গ (মাইক্রোওয়েভ) ১ মিলিমিটার – ১০ সেন্টিমিটার ৩ x ১০  -৩ x ১০১১  হার্জ
ক্ষুদ্র বেতার তরঙ্গ  (রেডিও তরঙ্গ) ১০ সেন্টিমিটার – ১০ মিটার ৩ x ১০  – ৩ x ১০   হার্জ
দীর্ঘ বেতার তরঙ্গ > ১০ মিটার < ৩ x ১০  হার্জ
# বিজ্ঞানীদের মধ্যে কার পর কে এসেছে-
টেকনিক: ‘SPAA’ (স্পা পানির নাম মনে রাখলে হবে)
S=Socretice (সক্রেটিস)
P=Pleto (প্লেটো)
A=Aristritol (এরিস্টটল) A=Alekgender(আলেকজান্ডার)

পদার্থ

☞ পদার্থবিজ্ঞানের ব্যবহৃত কিছু গুরুত্বপূর্ণ একক- 
শর্টকাটঃ ‘নিউটনের বলের ওজন, ওয়াটের ক্ষমতায় এবং জুলের কাজ, শক্তি ও তাপ বৃদ্ধি পায়’
#ব্যাখ্যা::::
ওজন ও বলের একক – নিউটন( N)
ক্ষমতার একক – ওয়াট(w)
কাজ ও শক্তির একক – জুল/সেকেন্ড
এবং তাপের এস আই একক – জুল(j)
☞ শব্দের গতিঃ কঠিন মাধ্যম < তরল মাধ্যম < বায়বীয় মাধ্যম
শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি কঠিন মাধ্যমে, কম বায়বীয় মাধ্যমে
# কতিপয় গুরুত্বপূর্ণ চৌম্বক পদার্থ- ‘নিচু লোক’ = নিকেল, চুম্বক, লোহা, কোবাল্ট
**Fe (আয়রন) এর আকরিক সমূহের নাম
মনে রাখার টেকনিক ::
“মাগো, লিসারে ফিরে পেতে চাই “
মাগো = ম্যাগনেটাইট
লি = লিমোনাইট
সা = সাইডেরাইট
রে = রেড হিমাটাইট
ফিরে = Fe (এই
আকরিকগুলো যে আয়রনের
সেটা মনে রাখার জন্য)
পেতে = পাইরাইটস
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ
সৌর জগতের গ্রহ গুলোর নাম- 
টেকনিক: Work For Education &Touch The SUN.
এখন মিলিয়ে নিন (ছোট থেকে বড় ক্রমিক অনুসারে সাজানো হয়েছে)
W=বুধ,
F=শুক্র,
E=পৃথিবী,
T=মঙ্গল,
T=বৃহস্পতি,
S=শনি,
U=ইউরেনাস,
N=নেপচুন।
☞ পৃথিবীর নিকটতম গ্রহ- শুক্র, [মনে রাখার কৌশল– শুক্রবার এ পৃথিবী ধ্বংস হবে (১০০%)]
☞ সূর্যের নিকটতম গ্রহ – বুধ (বসু ব= বুধ সু= সূর্য)
পদার্থ বিজ্ঞান এ কিছু শর্ট টেকনিক:
১.ধন থমসন ক্রিয়া মনে রাখার উপায়:
(আন্টি রুপার দোস্ত কপিল ক্যাডার)
আন্টি—অ্যান্টিমনি।
রুপার—রুপা।
দোস্ত—দস্তা।
কপিল–কপার।
ক্যাডার—ক্যাডমিয়াম।
২.ঋণ থমসন ক্রিয়া মনে রাখার উপায়::
(লোহার পাটি কবে নিবি)
লোহার–লোহা।
পাটি—প্লাটিনাম।
কবে—কোবাল্ট।
নি—–নিকেল।
বি—–বিসমাথ।
পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ,
রংপুর রেটিনা।

রসায়ন

পর্যায় সারণির শর্ট টেকনিক:
ক্ষার ধাতু – লিনাকে রুবি সাজাবে ফ্রান্সে = Li Na K Rb Cs Fr
মৃৎক্ষার ধাতু – বিরানি মোগলাই কাবাব সরিয়ে বাটিতে রাখ = Be, Mg, Ca, Sr, Ba, Ra
*** যে সকল ক্ষার ধাতু সাধারণত মৃত্তিকায় পাওয়া যায় সেগুলোকে মৃৎক্ষার বলে।
গ্রুপ ১৩:- বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গেল ইন্ডিয়ার তালে – B Al Ga In Ti
গ্রুপ ১৪:- চল সিলেটে গেলে সানগ্লাস পাব – C Si Ge Sn Pb
গ্রুপ ১৫:- নদীতে পানি আসে সব বিকেলে – N P As Sb Bi
গ্রুপ ১৬:- ও এস এসসি তে পড়ে – O S Se Te Po
হ্যালোজেন ধাতু (গ্রুপ ১৭) – ফকিরা কালু বরিসাল ইস্টিমারে আসতেসে // ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা ইতালি এসেছি – F, Cl , Br, I, At
নিষ্ক্রিয় ধাতু (গ্রুপ ১৮) – হেলি মিতু আর করিম যাবে রমনায় = He, Ne, Ar, Kr, Xe, Rn

পর্যায় ৩ – না – Na – সোডিয়াম

মাযে – Mg – ম্যাগনেসিয়াম

এসে – Al – অ্যালুমিনিয়াম

সিজদায় – Si – সিলিকন

পড়ে – P – ফসফরাস

সবাই – S – সালফার

কালেমা – Cl – ক্লোরিন

আওড়ায় – Ar – আর্গন

# অভিজাত ধাতু সমূহ-
টেকনিকঃ ‘আজ আমায় পেটাবে’ = Ag(সিলভার), Au(সোনা), Pt(প্লাটিনাম)
*** এরা প্রকৃতিতে সহজলভ্য নয়, তুলনামূলকভাবে কম সক্রিয়।
অপধাতু:
আসেন বিয়াই সবাই গিয়ে টেবিলে বসি
As Bi Sb Ge Te B Si
উপধাতু/অপধাতুঃ
টেকনিকঃ ‘জি বিয়াই আসেন, সাবধানে টুলে বসেনঃ
জি→Ge (জার্মেনিয়াম)
বিয়াই→Bi (বিসমাথ)
আসেন→As (আর্সেনিক)
তে→Te (টেলুরিয়াম)
সি→Si (সিলিকন)
সাবধানে→Sb (এ্যান্টিমনি)
টুলে – Te (টেলুরিয়াম)
বসেন→B (বোরন)
*** যে সকল ধাতু কখনো ধাতু কিংবা অধাতু ন্যায় আচরণ করে তাদেরকে উপধাতু বলে।
উজ্জল ধাতুসমুহঃ
টেকনিকঃ
কানা ম্যাকগাইভার আগে এলো।
ব্যাখ্যাঃ
কা→Ca (ক্যালসিয়াম)
না→Na (সোডিয়াম)
মেকগাইভার→Mg (মেগনেসিয়াম)
আগে→Ag (সিলভার)
এলো→Al (অ্যালুমিনিয়াম)

// কানা ম্যাকাইভার আগে এল = Ca Na Mg Ag Al

তরল ধাতু:
ফ্রান্সে বেড়াতে গেলাম হাজীর সাথে
Fr Br Ge Hg Sb
নরম ধাতু:
পাব না কাকে
Pb Na Ca K
***কোনটা প্রাইমারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ, আর কোনটা সেকেন্ডারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ, তা নিয়ে প্যাঁচ লাগে?
টেকনিক:: “যেসব যৌগে C বর্ণ আছে তারা সবাই প্রাইমারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ”
হোক সেটা কার্বন (C)
হোক সেটা ক্রোমিয়াম (Cr)
হোক সেটা ক্লোরিন (Cl) ।
C বর্ণ থাকলেই সেটা প্রাইমারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ ।
যেমন-Na2CO3, H2C2O4.2H2O, K2Cr2O7, Na2C2O4.2H2O.
*******ব্যতিক্রম – HCl . অর্থাত্ এ যৌগে C বর্ণ থাকা সত্বেও এটি প্রাইমারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ নয়। এটি সেকেন্ডারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ…..
**যেসব যৌগে C বর্ণ নেই তারা সেকেন্ডারী স্ট্যান্ডার্ড পদার্থ ।
যেমন-NaOH, H2SO4, KMnO4, Na2S2O3.5H2O
# ইলেকট্রন, প্রোটন, নিউট্রনের আবিষ্কারক- 
‘পরা ইট নিচে’
ইলেকট্রন = রাদারফোর
প্রোটন = টমসন
নিউট্রন = চ্যাডউইক

বায়োলজি

 

কোন ফলে কোন এসিডঃ
১.লেবু ————সাইট্রিক এসিড।
২.আপেল———–ম্যালিক এসিড।
৩.তেতুল———–টারটারিক এসিড।
৪.পেয়ারা———–এসকরবিক
এসিড।
৫.আমড়া———–এসকরবিক
এসিড।
৬.টমেটো———–মলিক এসিড।
৭.কমলা————- এসকরবিক
এসিড।
৮.কামরাঙ্গা———– এসকরবিক
এসিড।
৯.আমলকি———–অক্সালিক
এসিড।
১০.আঙ্গুর————টারটারিক
এসিড
# ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ:——-
শর্টকাটঃ নিউ ডিপ কলে টাই ধুলে যক্ষা আমার হবেই, কুষ্ঠ গনো মাঝি’
ধুলে= নিউমোনিয়া(ফুসফুস), ডিপথেরিয়া(গলা), কলেরা, টাইফয়েড, ধুনষ্টংকার, যক্ষা, আমাশয়, হুপিং-কাশি; কুষ্ঠ, গনোরিয়া, মেনিনজাইটিস।
শর্টকাটঃ (টাককু গনি মিআ যদি ধোকা খায়)
টা=টাইফয়েড
ক=কলেরা
কু=কুষ্ঠ
গ=গনোরিয়া
নি=নিউমোনিয়া(ফুসফুস)
মি=মেনিনজাইটিস
আ=আমাশয়
য=যক্ষা
দি=ডিপথেরিয়া(গলা)
ধো=ধুনষ্টংকার
কা=কাশি/হুপিং
ঘাস ফড়িং এর লালা রসে থাকে- শর্টকাটঃ
আ ক্কা স
/ | \
অ্যামাইলেজ কাইটিনেজ সেলুলোজ
# ভাইরাস জনিত রোগ এর নাম –
এই পলি ইহা রাব জন্তিজ
‘এই জন্তিজ, ইহা পোলি রানির বর্সন্ত’
এই = এইডস
জন্তি = জন্তুিজ
জ = জলাতম্কা
ই = ইনফ্লুয়েঞ্জআ
হা = হাম
পোলি= পোলিং
রানির= রানি খেত
বর্সন্ত=বর্সন্ত
—— —- — — — —-
১২ জোড়া করোটিক স্নায়ুর নাম ক্রমানুসারে মনে রাখার সহজ ছন্দঃ
টেকনিক:::”অলস অপু এখন ট্রাকে, তাই আবদুল ফয়সাল অদিত গাল ভরে শুধু হাসে “
ব্যাখ্যা::::
#অলস – অলফ্যাক্টরি
#অপু – অপটিক
#এখন – অকুলোমোটর
#ট্রাকে – ট্রকলিয়ার
#তাই – ট্রাইজেমিনাল
#আব্দুল – অ্যাবডুসেন্স
#ফয়সাল – ফ্যাসিয়াল
#অদিত – অডিটরি
#গাল – গ্লসোফ্যরিঞ্জিয়াল
#ভরে – ভেগাস
#শুধু – স্পাইনাল অ্যাকসেসরি
#হাসে – হাইপোগ্লসাল
>>কৃষিতে উন্নত জাত<<
#ধান-> ব্রিশাইল, ইরাটম, সোনার বাংলা, হরি, চান্দিনা, মালা।
শর্ট টেকনিকঃ “হরির সোনার বাংলায় ব্রিশাইল ইরাটম ধানে ভরা গোলা আরো আছে চান্দিনা মালা।”
#গম -> আকবর, বরকত, কাঞ্চন, সোনালিকা, দোয়েল, বলাকা, আনন্দ।
শর্ট টেকনিকঃ “আকবর বরকত ও কাঞ্চন সোনালিকে নিয়ে গম খেতে খেতে আনন্দে দোয়েল ও বলাকা পাখি ধরতে গেল।
#রংপুরের_শস্য_মনে রাখার_শর্ট_টেকনিকঃ
টেকনিকঃ রংপুরে #গম_পাতা ভাল জন্মে।
ব্যাখ্যাঃ গম, পা-=পাট, তা=তামাক।
#মিষ্টি_আলুর_জাত_মনে_রাখার_কৌশলঃ
টেকনিকঃ #দৌলতপুরী #কমলা খেলে #তৃপ্তি পাই।
ব্যাখ্যাঃদৌলতপুরী, কমলা, তৃপ্তি।
#ভূট্রার_জাত_মনে_রাখার_কৌশলঃ
টেকনিকঃ তমা’র বিয়েতে #মোহরানা হিসেবে #শুভ্র #বর্ণের #ভূট্রার #খই দেওয়া হলো।
ব্যাখ্যাঃ মোহরানা=মোহর , শুভ্র= শুভ্র,
বর্ণের= বর্ণালী, খই=খই।

গনিত

# দৈর্ঘ্য পরিমাপের বিভিন্ন একক[দৈর্ঘ্য, ওজন পরিমাপের একক ইত্যাদি]

কিলাইয়া হাকাইয়া ডাকাত মারিলে, দেশে শান্তি মিলিবে।(গ্রাম এককে)
= কিলোমিটার, হেক্টোমিটার, ডেকামিটার, মিটার, ডেসিমিটার, সেন্টিমিটার, মিলিমিটার

# গণিতের বিভিন্ন শাখার জনক-

পাটিগণিত – আর্যভট্ট,  বীজগণিত – আলখারিজমি, জ্যামিতি – ইউক্লিড, ফ্রিকোণমিতি – হিপারচাস, ক্যালকুলাস – নিউটন।

 

# সরল করার ধারাবাহিক গাণিতিক প্রতিক- ‘BODMAS’ = Braket(), of, Division ভাগ, Multiple গুণ, Addition যোগ, Substraction বিয়োগ.

ঘড়ির কাটা ও মিনিটের কাটার মধ্যেবর্তী কোন নির্ণয়ের জন্য শুধু ১টি শর্ট টেকনিক জেনে রাখুনঃ
______________________________
# টেকনিকঃ
(11*M – 60*H) ÷ 2
.
এখানে,
M= প্রশ্নে উল্লেখিত মিনিট
H= প্রশ্নে উল্লেখিত ঘন্টা
(দ্রষ্টব্যঃকোনের মান (-)মাইনাস হলে (-) মাইনাস বাদ দিতে হবে এবং কোন কোনের মান ১৮০° এর উপরে হলে তা ৩৬০° হতে বিয়োগ করলে কোনের মান পাওয়া যাবে।)
.
# মনেরাখুনঃ
★ঘড়ির ২টি ঘন্টার দাগের মধ্যেবর্তী কোন=৩০°
★ঘড়ির কেন্দ্রে উৎপন্ন কোন=৬০°
লাইক দিন – আউটসাইড নলেজ
.
# উদাহরনঃ২ টা ১৫ মিনিটের সময় ঘন্টার কাটা ও মিনিটের কাটায় কত ডিগ্রি কোন উৎপন্ন করে?
(১১তমবিসিএস)
.
# সমাধানঃমধ্যেবর্তী_কোন =
(11*M – 60*H)÷2
=(11*15 – 60*2)÷2
=(165 – 120)÷2
=45÷2
=22 ²/¹(ডিগ্রি) (উত্তর)
শতকরা হিসাবের শর্টকাট টেকনিক
সূত্রঃ-১
মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া ব্যবহার কমানোর ক্ষেত্রে
ব্যবহার_হ্রাসের_হার = (১০০ X মূল্য বৃদ্ধির হার) ÷ (১০০ + মূল্য বৃদ্ধির হার)
উদাহারণঃ যদি তেলের মূল্য ২৫% বৃদ্ধি পায় তবে তেলের ব্যবহার শতকরা কত কমালে তেল বাবদ খরচ বৃদ্ধি পাবে না?
সমাধানঃ
ব্যবহার হ্রাসের হার = (১০০X ২৫) ÷ (১০০ +২৫) = ২০%
সুদকষার সব(complete short-Cut) অংক
সুদকষার সব অংক করার টেকনিক(মুখস্ত)
➢ টেকনিক-১ : যখন মূলধন, সময় এবং সুদের হার সংক্রান্ত মান দেওয়া থাকবে তখন-
সুদ বা মুনাফা = (মুলধন x সময় x সুদেরহার) / ১০০
প্রশ্ন : ৯.৫% হারে সরল সুদে ৬০০ টাকার ২ বছরের সুদ কত?
সমাধান : সুদ বা মুনাফা = (৬০০ x ২ x ৯.৫) / ১০০ = ১১৪ টাকা
➢ টেকনিক-২ : যখন সুদ, মূলধন এবং সুদের হার দেওয়া থাকে তখন –
সময় = (সুদ x ১০০) / (মুলধন x সুদের হার)
প্রশ্ন : ৫% হারে কত সময়ে ৫০০ টাকার মুনাফা ১০০ টাকা হবে?
সমাধান : সময় = (১০০ x ১০০) / (৫০০ x ৫) = ৪ বছর
➢ টেকনিক-৩ : যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সুদের হার উল্লেখ থাকে তখন –
সময় = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সুদের হার x ১০০
প্রশ্ন : বার্ষিক শতকরা ১০ টাকা হার সুদে কোন মূলধন কত বছর পরে সুদে আসলে দ্বিগুণ হবে?
সমাধান : সময় = (২– ১) /১০ x ১০০ = ১০ বছর
➢ টেকনিক-৪ : যখন সুদে মূলে গুণ হয় এবং সময় উল্লেখ থাকে তখন
সুদের হার = (সুদেমূলে যতগুণ – ১) / সময় x ১০০
প্রশ্ন : সরল সুদের হার শতকরা কত টাকা হলে, যে কোন
মূলধন ৮ বছরে সুদে আসলে তিনগুণ হবে?
সমাধান : সুদের হার = (৩ – ১) / ৮ x ১০০ = ২৫%
➢ টেকনিক-৫ : যখন সুদ সময় ও মূলধন দেওয়া থাকে তখন সুদের হার = (সুদ x ১০০) / (আসল বা মূলধন x সময়)
প্রশ্ন : শতকরা বার্ষিক কত টাকা হার সুদে ৫ বছরের ৪০০ টাকার সুদ ১৪০ টাকা হবে?
সমাধান : সুদের হার = (১৪০ x ১০০) / (৪০০ x ৫) = ৭ টাকা
➢ টেকনিক- ৬ : যখন দুটি আসল এবং দুটি সময়ের সুদ দেওয়া থাকে তখন –
সুদের হার = (মোট সুদ x ১০০)/ {(১ম মূলধন x ১ম সময়) + (২য় মূলধন x ২য় সময়) }
প্রশ্ন : সরল হার সুদে ২০০ টাকার ৫ বছরের সুদ ও ৫০০ টাকার ৬ বছরের সুদ মোট ৩২০ টাকা হলে সুদের হার কত?
সমাধান : সুদের হার = (৩২০x ১০০)/ {(২০০ x ৫) + (৫০০ x৬) } = ৮ টাকা
➢ টেকনিক-৭ : যখন সুদের হার, সময় এবং সুদে- মূলে উল্লেখ থাকে-
মূলধন বা আসল = (১০০ x সুদআসল) / {১০০ + (সময় x সুদের হার)}
প্রশ্ন : বার্ষিক ৮% সরল সুদে কত টাকা ৬ বছরের সুদে- আসলে ১০৩৬ টাকা হবে?
সমাধান : মূলধন বা আসল = (১০০ x ১০৩৬) / {১০০ + (৬ x ৪৮)} = ৭০০ টাকা
➢ টেকনিক-৮ : যখন সুদ, সময় এবং সুদের হার উল্লেখ থাকবে
মূলধন = (সুদ x ১০০)/ (সময় x সুদের হার)
প্রশ্ন : শতকরা বার্ষিক ৪ টাকা হার সুদে কত টাকার ৬ বছরের সুদ ৮৪ টাকা হবে?
সমাধান : মূলধন = (৮৪ x ১০০)/ (৬x ৪) = ৩৫০ টাকা
➢ টেকনিক-৯ : যখন দুটি সুদের হার থাকে এবং সুদের হার ও আয় কমে যায় তখন,
আসল = হ্রাসকৃত আয় x ১০০ / {(১ম সুদেরহার – ২য় সুদের হার) xসময়}
প্রশ্ন : সুদের হার ৬% থেকে কমে ৪% হওয়ায় এক ব্যাক্তির বাতসরিক আয় ২০ টাকা কমে গেল। তার আসলের পরিমাণ কত?
সমাধান : আসল = ২০ x ১০০ / {(৬ – ৪) x১ = ১০০০ টাকা
#শর্টকাটে_গনিতঃ
টপিকসঃ- লাভ -ক্ষতি
অঙ্কের ধরণঃ-
টাকায় নির্দিষ্ট দরে নির্দিষ্ট পরিমাণ দ্রব্য কিনে সেই টাকায় নিদিষ্ট কম-বেশি দরে বিক্রি করায় শতকরা লাভ -ক্ষতির হার নির্ণয় করতে হবে ।
টেকনিক:
লাভ/ক্ষতি = ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
উদা: টাকায় ৩টি করে লেবু কিনে ২টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?(২৬তম বিসিএস)
টেকনিক:
লাভ= ১০০/ বিক্রির সংখ্যা
=১০০/২
=৫০% (উত্তর)
একটু ট্রাই করুন তো:
১। টাকায় ৫টি করে লেবু কিনে ৪টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
২। টাকায় ২১টি করে লেবু কিনে ২০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ কত?
৩। টাকায় ৯টি করে লেবু কিনে ১০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ/ক্ষতি কত?
৪। টাকায় ৪৯টি করে লেবু কিনে ৫০টি করে বিক্রি করলে শতকরা লাভ/ক্ষতি কত?
মাত্র ৫টি টেকনিকেই ত্রিকোনোমিতির সব অংক
সুত্র : ১ শীর্ষবিন্দুর উন্নতি কোন 30°হলে উচ্চতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক মনেরাখুন উচ্চতা= [পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব÷√3]
উদাহরন : একটি মিনাররের পাদদেশ হতে 20 মিটার দুরের ১টি স্থান হতে মিনারটির শীর্ষবিন্দুর উন্নতি কোন 30° হলে মিনারের উচ্চতা কত?
সমাধানঃ উচ্চতা =[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব÷√3]
=20/√3(উঃ)
সুত্র২ : শীর্ষ বিন্দুর উন্নতি কোন 60 হলে উচ্চতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক মনেরাখুন উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব ×√3]
উদাহরনঃএকটি তাল গাছের পাদবিন্দু হতে 10 মিটার দুরবর্তী স্থান থেকে গাছের শীর্ষের উন্নতি কোন 60° হলে গাছটির উচ্চতা নির্ন্যয় করুন?
অথবাঃ সুর্যের উন্নতি কোন 60° হলে একটি গাছের ছায়ার দৈর্ঘ্য 10 মিটার হয়।
গাছটির উচ্চতা কত?
সমাধান : উচ্চতা=[পাদদেশ হতে দুরত্ত্ব ×√3]
=10√3=17.13(উঃ)
(মুখস্ত রাখুন √3=1.73205)
(শুধু মনে রাখুন 30° হলে ভাগ এবং 60° হলে গুন হবে)
সুত্র ৩ : সম্পুর্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোন উৎপন্ন হলে ভুমি হতে ভাংগা অংশের উচ্চতা নির্ণয়ের ক্ষেত্রে-কত উচুতে ভেংগেছিলো=(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)
উদাহরন : একটি 48 মিটার লম্বা খুটি ভেংগে গিয়ে সম্পুর্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোণ উৎপন্ন করে। খুটিটি কত উচুতে ভেঙ্গেছিলো ?
সমাধান :
কত উচুতে ভেঙ্গেছিলো =(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)=48÷3=16(উঃ)
সুত্র 4: সম্পুর্ন ভাবে বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোন উৎপন্ন হলে ভূমি হতে ভাংগা অংশের উচ্চতা নির্ন্যেয়ের ক্ষেত্রে- শর্ট_টেকনিক : কতউচুতে ভেংগেছিলো=(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)
‪‎
উদাহরন‬: 18ফুট উচু একটি খুটি এমন ভাবে ভেংগে গেলো যে ভাংগা অংশটি বিচ্ছিন্ন না হয়ে ভুমির সাথে 30 কোনে স্পর্শ করলো। খুটিটি মাটি থেকে কতফুট উচুতে ভেংগে গিয়েছলো?
‪‪‎
সমাধান‬: কত উচুতে ভেংগেছিলো=(খুটির মোট দৈর্ঘ্য ÷ 3)
=(18÷3) =6ফুট (উঃ)
সুত্রঃ5 যখন মই দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে লাগানো থাকে তখন- শর্ট_টেকনিকঃ (মইয়ের উচ্চতা)² =(দেয়ালের উচ্চতা)² +(দেয়ালের দুরত্ব)²
উদাহরন: একটি 50মিটার লম্বা মই খাড়া দেয়ালের সাথে হেলান দিয়ে রাখা হয়েছে।মইয়ের একপ্রান্তে মাটি হতে 40মিটার উপরে দেয়ালকে স্পর্শ করে মইয়ের অপর প্রান্ত হতে দেয়ালের লম্ব দুরত্ব কত মিটার?
সমাধান:
(মইয়ের উচ্চতা)² =(দেয়ালের উচ্চতা)² +(দেয়ালের দুরত্ব)²
বা, (দেয়ালের দুরত্ব)² =(মইয়ের উচ্চতা)² –(দেয়ালের উচ্চতা)²
বা, দেয়ালের দুরত্ব= √(50)² – √(40)²
=10মিটার (উঃ)
[লক্ষ করুনঃ উপরের এই ৫নং সুত্রের মাধ্যেমেই ‘মইয়ের উচ্চতা’ ‘দেয়ালেরউচ্চতা’ ও ‘দেয়ালের দুরত্ব’ প্রশ্নে যাই বলে সব কয়টি শুধু প্রক্ষান্তর করে ( প্রশ্নানুযায়ী ডান থেকে বামে সরিয়ে) নির্নয় করতে পারবেন।
ত্রিকোনমিতিক শর্টকাট টেকনিক
পর্বঃ০১
🎯ত্রিকোনমিতিক অনুপাত গুলো মনে রাখার সহজ উপায়
ত্রিকোণমিতি
শর্টকাট টেকনিক – ১
=================
Sin,Cos,Tan ত্রিকোনমিতিক অনুপাত গুলো মনে রাখার সহজ উপায়ঃ
# ফর্মূলাঃ
ল’তি…ভূ’তি…লভূ
ল’তি=লম্ব ÷ অতিভুজ=Sin
ভূ’তি=ভূমি ÷ অতিভূজ=Cos
লভু=লম্ব ÷ ভূমি=tan
সতর্কতাঃ
Sin এর বিপরীত cosec
cos এর বিপরীত Sec
tan এর বিপরীত cot
শর্টকাট টেকনিক – ২:অন্যভাবে
=================
📍ত্রিকোনমিতিক অনুপাত মনে রাখার সহজ উপায়ঃ
সাগরে লবণ অনেক
=>SIN= লম্ব ÷ অতিভুজ
কবরে ভূত অনেক,
=>COS= ভূমি ÷ অতিভুজ
ট্যারা লম্বা ভূত।
=>TAN= লম্ব ÷ ভূমি।
📐
geometry গণিতের গুরুত্বপূর্ণ শর্ট – টেকনিক

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *